আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো জিরা আমদানি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে একটি ট্রাকে করে মোট সাত টন জিরা আমদানি করা হয়। এর মধ্য দিয়ে প্রায় ছয় মাস পর আখাউড়া বন্দর দিয়ে আমদানি কার্যক্রম আবার সচল হলো।
আজ শুক্রবার সকালে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সিএন্ডএফ এজেন্ট মেসার্স শফিকুল ইসলামের স্বত্বাধিকারী মো. শফিকুল ইসলাম।
জিরাগুলো ঢাকার হাইড্রোল্যান্ড সলিউশন নামে একটি প্রতিষ্ঠান আমদানি করে। সিএন্ডএফর দায়িত্ব পালন করে মেসার্স শফিকুল ইসলাম। তবে শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধ ও এরপর থেকে সরকারি ছুটি হওয়ায় আনুষ্ঠানিকতা সেরে ঈদের আগে বন্দর থেকে জিরা খালাস করা সম্ভব নাও হতে পারে। এ কারণে ঈদের বাজার ধরতে না পেরে লোকসানের শঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
আমদানিকারক সূত্রে জানা গেছে, প্রতি টন জিরার দাম পড়েছে ২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার, যা স্থানীয় মুদ্রায় ২ লাখ ৯২ হাজার ৫০০ টাকার মতো।
প্রতি ডলার ১১৭ টাকা হিসেব ধরে প্রতি কেজি জিরার দাম পড়েছে ২৯২ টাকার মতো। তবে বাংলাদেশি বাজার দরের চেয়ে এটা অনেক কম। যদিও শুল্কসহ অন্যান্য ফি পরিশোধ করে এ দাম আরও বাড়বে।
সিএন্ডএফ এজেন্ট মেসার্স শফিকুল ইসলাম এর স্বত্বাধিকারী মো. শফিকুল ইসলাম জানান, প্রতি টন জিরা আড়াই হাজার মার্কিন ডলারে কেনা হয়েছে। তবে সরকারি যদি এর চেয়ে বেশি দাম ধরা থাকে তাহলে সেই হিসেবে দামের ওপর ৫০ ভাগ আমদানি ভ্যাট দিতে হবে। এ ছাড়া আনুষঙ্গিক আরও কিছু খরচ আছে। সেসব খরচ হিসেব করলে বোঝা যাবে কত টাকা কেজি পড়ল। এরপর লাভের হিসেব। কিন্তু ঈদের বাজার ধরতে না পারায় লোকসানও হয়ে যায় কিনা তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
আখাউড়া স্থলবন্দরের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. ছাগিরুল ইসলাম জানান, হাইড্রোল্যান্ড সলিউশন আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সাত মেট্রিকটন জিরা আমদানির জন্য এলসি খুলে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জিরা নিয়ে একটি ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করে। আমদানি হওয়া জিরা থেকে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত হারে শুল্ক এবং বন্দর কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন মাশুল পাবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো জিরা আমদানি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে একটি ট্রাকে করে মোট সাত টন জিরা আমদানি করা হয়। এর মধ্য দিয়ে প্রায় ছয় মাস পর আখাউড়া বন্দর দিয়ে আমদানি কার্যক্রম আবার সচল হলো।
আজ শুক্রবার সকালে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সিএন্ডএফ এজেন্ট মেসার্স শফিকুল ইসলামের স্বত্বাধিকারী মো. শফিকুল ইসলাম।
জিরাগুলো ঢাকার হাইড্রোল্যান্ড সলিউশন নামে একটি প্রতিষ্ঠান আমদানি করে। সিএন্ডএফর দায়িত্ব পালন করে মেসার্স শফিকুল ইসলাম। তবে শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধ ও এরপর থেকে সরকারি ছুটি হওয়ায় আনুষ্ঠানিকতা সেরে ঈদের আগে বন্দর থেকে জিরা খালাস করা সম্ভব নাও হতে পারে। এ কারণে ঈদের বাজার ধরতে না পেরে লোকসানের শঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
আমদানিকারক সূত্রে জানা গেছে, প্রতি টন জিরার দাম পড়েছে ২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার, যা স্থানীয় মুদ্রায় ২ লাখ ৯২ হাজার ৫০০ টাকার মতো।
প্রতি ডলার ১১৭ টাকা হিসেব ধরে প্রতি কেজি জিরার দাম পড়েছে ২৯২ টাকার মতো। তবে বাংলাদেশি বাজার দরের চেয়ে এটা অনেক কম। যদিও শুল্কসহ অন্যান্য ফি পরিশোধ করে এ দাম আরও বাড়বে।
সিএন্ডএফ এজেন্ট মেসার্স শফিকুল ইসলাম এর স্বত্বাধিকারী মো. শফিকুল ইসলাম জানান, প্রতি টন জিরা আড়াই হাজার মার্কিন ডলারে কেনা হয়েছে। তবে সরকারি যদি এর চেয়ে বেশি দাম ধরা থাকে তাহলে সেই হিসেবে দামের ওপর ৫০ ভাগ আমদানি ভ্যাট দিতে হবে। এ ছাড়া আনুষঙ্গিক আরও কিছু খরচ আছে। সেসব খরচ হিসেব করলে বোঝা যাবে কত টাকা কেজি পড়ল। এরপর লাভের হিসেব। কিন্তু ঈদের বাজার ধরতে না পারায় লোকসানও হয়ে যায় কিনা তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
আখাউড়া স্থলবন্দরের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. ছাগিরুল ইসলাম জানান, হাইড্রোল্যান্ড সলিউশন আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সাত মেট্রিকটন জিরা আমদানির জন্য এলসি খুলে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জিরা নিয়ে একটি ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করে। আমদানি হওয়া জিরা থেকে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত হারে শুল্ক এবং বন্দর কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন মাশুল পাবে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৭ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৫ ঘণ্টা আগে