আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
জুলাই-আগস্টে দেশব্যাপী ছাত্র আন্দোলন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে দেশে নানা অস্থিরতা বিরাজ করছে। তবে এর মধ্যেও চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার ওঠানোনামানো বেড়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) তথ্যমতে, গত আগস্ট থেকে অক্টোবর পর্যন্ত তিন মাসে বন্দরে পণ্যসহ ও খালি সব ধরনের মোট ৮ দশমিক ৩০ লাখ টিইইউএস কনটেইনার ওঠানোনামানো হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৭ দশমিক ৫৪ লাখ টিইইউএস। সেই হিসাবে কনটেইনার ওঠানামা বেড়েছে ১০ দশমিক ২৮ শতাংশ। মোট কনটেইনার ওঠানোনামানোর মধ্যে সাড়ে ৪ লাখ টিইইউএস আমদানি কনটেইনার ও বাকিগুলো রপ্তানি কনটেইনার।
চবকের এই হিসাব তৈরি হয় জেটিতে জাহাজে ওঠানোনামানো কনটেইনারের সঙ্গে ঢাকার কমলাপুর আইসিডিতে ও কেরানীগঞ্জের পানগাঁও আইসিটিতে ওঠানোনামানো কনটেইনারের সংখ্যা যোগ করে।
তবে এই তিন মাসে বন্দরে সার্বিক পণ্য ওঠানোনামানো কমেছে। গত আগস্ট থেকে অক্টোবরে বন্দরে মোট ২ দশমিক ৯১ কোটি টন পণ্য ওঠানোনামানো হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫ দশমিক ১৮ শতাংশ কম। এই সংখ্যা কনটেইনারবাহী ও খোলা উভয় ধরনের পণ্য হিসাব করে করা। গত বছর ওই তিন মাসে সার্বিক পণ্য পরিবহন হয়েছিল ৩ দশমিক শূন্য ৭ কোটি টন।
বন্দর ব্যবহারকারীদের মতে, মধ্য জুলাই থেকে শুরু হওয়া রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কনটেইনারজট তৈরি হওয়ায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কনটেইনার পরিবহন ব্যাহত হয়। যেগুলো পরে ক্রমান্বয়ে পরিবহন করা হয়েছিল। এভাবেই পরের মাসগুলোয় কনটেইনার ওঠানোনামানোর সংখ্যা বেড়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাইয়ে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের কিছুটা জট তৈরি হয়েছিল। ফলে জাহাজ থেকে কনটেইনার ওঠানোনামানোর গতি ধীর হয়েছিল। ফলে, বহির্নোঙরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় ওই সময়ে রপ্তানি পণ্যবাহী বিপুলসংখ্যক কনটেইনার ঢাকার বিভিন্ন কারখানা ও চট্টগ্রামের বেসরকারি আইসিডিগুলোয় আটকা পড়েছিল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এসব কনটেইনার ক্রমান্বয়ে পরিবহন করা হয়। এভাবে পরবর্তী সপ্তাহগুলোয় বন্দরে কনটেইনার পরিবহনের সংখ্যা বেড়ে যায়।
জুলাই-আগস্টে দেশব্যাপী ছাত্র আন্দোলন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে দেশে নানা অস্থিরতা বিরাজ করছে। তবে এর মধ্যেও চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার ওঠানোনামানো বেড়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) তথ্যমতে, গত আগস্ট থেকে অক্টোবর পর্যন্ত তিন মাসে বন্দরে পণ্যসহ ও খালি সব ধরনের মোট ৮ দশমিক ৩০ লাখ টিইইউএস কনটেইনার ওঠানোনামানো হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৭ দশমিক ৫৪ লাখ টিইইউএস। সেই হিসাবে কনটেইনার ওঠানামা বেড়েছে ১০ দশমিক ২৮ শতাংশ। মোট কনটেইনার ওঠানোনামানোর মধ্যে সাড়ে ৪ লাখ টিইইউএস আমদানি কনটেইনার ও বাকিগুলো রপ্তানি কনটেইনার।
চবকের এই হিসাব তৈরি হয় জেটিতে জাহাজে ওঠানোনামানো কনটেইনারের সঙ্গে ঢাকার কমলাপুর আইসিডিতে ও কেরানীগঞ্জের পানগাঁও আইসিটিতে ওঠানোনামানো কনটেইনারের সংখ্যা যোগ করে।
তবে এই তিন মাসে বন্দরে সার্বিক পণ্য ওঠানোনামানো কমেছে। গত আগস্ট থেকে অক্টোবরে বন্দরে মোট ২ দশমিক ৯১ কোটি টন পণ্য ওঠানোনামানো হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫ দশমিক ১৮ শতাংশ কম। এই সংখ্যা কনটেইনারবাহী ও খোলা উভয় ধরনের পণ্য হিসাব করে করা। গত বছর ওই তিন মাসে সার্বিক পণ্য পরিবহন হয়েছিল ৩ দশমিক শূন্য ৭ কোটি টন।
বন্দর ব্যবহারকারীদের মতে, মধ্য জুলাই থেকে শুরু হওয়া রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কনটেইনারজট তৈরি হওয়ায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কনটেইনার পরিবহন ব্যাহত হয়। যেগুলো পরে ক্রমান্বয়ে পরিবহন করা হয়েছিল। এভাবেই পরের মাসগুলোয় কনটেইনার ওঠানোনামানোর সংখ্যা বেড়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাইয়ে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের কিছুটা জট তৈরি হয়েছিল। ফলে জাহাজ থেকে কনটেইনার ওঠানোনামানোর গতি ধীর হয়েছিল। ফলে, বহির্নোঙরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় ওই সময়ে রপ্তানি পণ্যবাহী বিপুলসংখ্যক কনটেইনার ঢাকার বিভিন্ন কারখানা ও চট্টগ্রামের বেসরকারি আইসিডিগুলোয় আটকা পড়েছিল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এসব কনটেইনার ক্রমান্বয়ে পরিবহন করা হয়। এভাবে পরবর্তী সপ্তাহগুলোয় বন্দরে কনটেইনার পরিবহনের সংখ্যা বেড়ে যায়।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে