সৌদি আরব ও রাশিয়ার উৎপাদন কমায় বিশ্বব্যাপী অপরিশোধিত তেলের চাহিদা বাড়বে। এতে মার্কিন উপসাগরীয় টার্মিনালগুলো থেকে কানাডার তেল রপ্তানি অক্টোবরে ব্যাপক বাড়ার আভাস দিয়েছে ব্লুমবার্গ।
ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে বলেছে, অক্টোবরে কানাডার অপরিশোধিত তেলের চালান ১ কোটি ১০ লাখ ব্যারেলে গিয়ে পৌঁছাতে পারে বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাজারসংশ্লিষ্টরা জানান। সেপ্টেম্বরের রপ্তানি থেকে এটি হবে ছয়গুণ বেশি।
কানাডার অপরিশোধিত তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্র তাদের শোধনাগারগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কম তেল কেনা এবং এশিয়া ও ইউরোপের ক্রেতাদের জন্য বেশিসংখ্যক ব্যারেল খালি করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
সৌদি আরব ও রাশিয়ার তেল উৎপাদন হ্রাস এবং কানাডার তেলের দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় বিশ্বজুড়ে রয়েছে তেল সরবরাহের চাপ। আর এসবের মধ্যেই দেশটির তেল রপ্তানির পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনার কথা জানানো হয়েছে।
লিংক ডেটা সার্ভিসেস অনুসারে, গত দুই মাসের মধ্যে নিমেক্স ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) ফিউচারে এই সপ্তাহের শুরুর দিকে কানাডীয় অপরিশোধিত তেলের দামে সবচেয়ে কম ডিসকাউন্ট দেওয়া হয়েছে।
স্থলবেষ্টিত আলবার্টাতে উৎপাদিত তেল বালির ব্যারেলগুলো পাইপলাইনের মাধ্যমে পৌঁছানো হয় জলপথে। পাইপলাইন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের বন্দরে যায় এই ব্যারেলগুলো এবং সেখান থেকে চীন, ভারত এবং স্পেনের শোধনাগারগুলোয় পাঠানো হয়। সালফারযুক্ত তেল মার্কিন জ্বালানি নির্মাতাদের পছন্দের। কিন্তু মৌসুমি শোধনাগারগুলো উত্তর আমেরিকার বাইরের বাজারের জন্য আরও ব্যারেল খালি করছে।
বিপি পিএলসির শোধনাগার যুক্তরাষ্ট্রে কানাডীয় তেলের বৃহত্তম ব্যবহারকারীদের মধ্যে অন্যতম। এই শোধনাগারটিও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তেলের মজুত কমিয়ে দেবে,যা অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত চলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অক্টোবরে ভরা ব্যারেলগুলো ভারতে আসতে শুরু করবে নভেম্বরে। সে সময় ভারত উদযাপন করবে দীপাবলি। আলোর এই উৎসবে ভোক্তাদের বড় রকমের জ্বালানি খরচ হয়।
সৌদি আরব ও রাশিয়ার উৎপাদন কমায় বিশ্বব্যাপী অপরিশোধিত তেলের চাহিদা বাড়বে। এতে মার্কিন উপসাগরীয় টার্মিনালগুলো থেকে কানাডার তেল রপ্তানি অক্টোবরে ব্যাপক বাড়ার আভাস দিয়েছে ব্লুমবার্গ।
ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে বলেছে, অক্টোবরে কানাডার অপরিশোধিত তেলের চালান ১ কোটি ১০ লাখ ব্যারেলে গিয়ে পৌঁছাতে পারে বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাজারসংশ্লিষ্টরা জানান। সেপ্টেম্বরের রপ্তানি থেকে এটি হবে ছয়গুণ বেশি।
কানাডার অপরিশোধিত তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্র তাদের শোধনাগারগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কম তেল কেনা এবং এশিয়া ও ইউরোপের ক্রেতাদের জন্য বেশিসংখ্যক ব্যারেল খালি করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
সৌদি আরব ও রাশিয়ার তেল উৎপাদন হ্রাস এবং কানাডার তেলের দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় বিশ্বজুড়ে রয়েছে তেল সরবরাহের চাপ। আর এসবের মধ্যেই দেশটির তেল রপ্তানির পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনার কথা জানানো হয়েছে।
লিংক ডেটা সার্ভিসেস অনুসারে, গত দুই মাসের মধ্যে নিমেক্স ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) ফিউচারে এই সপ্তাহের শুরুর দিকে কানাডীয় অপরিশোধিত তেলের দামে সবচেয়ে কম ডিসকাউন্ট দেওয়া হয়েছে।
স্থলবেষ্টিত আলবার্টাতে উৎপাদিত তেল বালির ব্যারেলগুলো পাইপলাইনের মাধ্যমে পৌঁছানো হয় জলপথে। পাইপলাইন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের বন্দরে যায় এই ব্যারেলগুলো এবং সেখান থেকে চীন, ভারত এবং স্পেনের শোধনাগারগুলোয় পাঠানো হয়। সালফারযুক্ত তেল মার্কিন জ্বালানি নির্মাতাদের পছন্দের। কিন্তু মৌসুমি শোধনাগারগুলো উত্তর আমেরিকার বাইরের বাজারের জন্য আরও ব্যারেল খালি করছে।
বিপি পিএলসির শোধনাগার যুক্তরাষ্ট্রে কানাডীয় তেলের বৃহত্তম ব্যবহারকারীদের মধ্যে অন্যতম। এই শোধনাগারটিও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তেলের মজুত কমিয়ে দেবে,যা অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত চলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অক্টোবরে ভরা ব্যারেলগুলো ভারতে আসতে শুরু করবে নভেম্বরে। সে সময় ভারত উদযাপন করবে দীপাবলি। আলোর এই উৎসবে ভোক্তাদের বড় রকমের জ্বালানি খরচ হয়।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে