নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভুঁইফোড় বেনামি ঋণ, উচ্চমাত্রার খেলাপি, তারল্যসংকট এবং সুশাসনের অভাবে ব্যাংক খাত দুর্বল হয়ে পড়েছে। পরিস্থিতি বেসামাল হওয়ায় ব্যাংক একীভূতের কার্যক্রম শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর পদ্মা ব্যাংক সম্প্রতি এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার পরে বেশ কিছু ব্যাংকের গ্রাহক উদ্বিগ্ন হয়েছেন। বিশেষ করে পদ্মা ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা ফেরত নিয়ে দোটানায় পড়েছেন। একীভূত চুক্তির পর থেকে পদ্মা ব্যাংকের নগদ উত্তোলন বেড়ে গেছে।
পদ্মা ব্যাংকের গ্রাহক নাদিয়া আরফিন জানান, তাঁর ২ লাখ টাকা পদ্মা বাংকের মতিঝিল শাখায় ছিল। এই টাকা নিয়ে কয়েক দিন ধরে একটা আতঙ্ক কাজ করছিল। সেই টাকা তুলে অন্য একটি বেসরকারি ব্যাংকে রেখেছেন। একই রকম সুর এক্সিম ব্যাংকের গ্রাহক ওমর ফারুকের। তিনি জানান, তাঁর ১৩ লাখ টাকা এক্সিম ব্যাংকে ছিল। সেই টাকা তুলে দুটো বেসরকারি ব্যাংকে রেখে দিয়েছেন।
গত সপ্তাহে এক্সিম ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংকের একীভূত চুক্তি হয়েছে। যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে আরও প্রায় ছয় মাস সময় লাগার কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক।
পদ্মা ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, দেশে প্রথমবারের মতো ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক পরিচালিত এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে প্রচলিত ধারার সুদভিত্তিক দুর্দশাগ্রস্ত পদ্মা ব্যাংক। গত সোমবার এ দুই ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) সইয়ের মধ্য দিয়ে মার্জারের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। একীভূত কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর আতঙ্ক বেড়েছে আমানতকারীদের, যার প্রভাবে পদ্মা ব্যাংকে টাকা তোলার হিড়িক শুরু হয়েছে। চুক্তি সই হওয়ার দিন ও পরদিন ব্যাংকটির বিভিন্ন শাখায় ভিড় করছেন আমানতকারীরা।
গতকাল রোববার রাজধানীর মতিঝিল শাখায় গিয়ে দেখা গেছে, সকাল থেকেই গ্রাহকদের আনাগোনা ছিল বেশ। স্বাভাবিক দিনের থেকে আমানতকারীদের ভিড় কিছুটা বেশি ছিল। স্বল্প অঙ্কের টাকা তাৎক্ষণিক দেওয়া হলেও বড় অঙ্কের জন্য সময় নিচ্ছেন ব্যাংক কর্মকর্তারা। এমনকি একজন গ্রাহক জানান, ব্যাংক কর্মকর্তার নিকটাত্মীয় হওয়ায় তাঁর পরামর্শে টাকা তুলছেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তারেক রিয়াজ খানকে কল করা হলে তিনি তা রিসিভ করেননি। খুদে বার্তা পাঠালে তার জবাব দেননি।
ভুঁইফোড় বেনামি ঋণ, উচ্চমাত্রার খেলাপি, তারল্যসংকট এবং সুশাসনের অভাবে ব্যাংক খাত দুর্বল হয়ে পড়েছে। পরিস্থিতি বেসামাল হওয়ায় ব্যাংক একীভূতের কার্যক্রম শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর পদ্মা ব্যাংক সম্প্রতি এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার পরে বেশ কিছু ব্যাংকের গ্রাহক উদ্বিগ্ন হয়েছেন। বিশেষ করে পদ্মা ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা ফেরত নিয়ে দোটানায় পড়েছেন। একীভূত চুক্তির পর থেকে পদ্মা ব্যাংকের নগদ উত্তোলন বেড়ে গেছে।
পদ্মা ব্যাংকের গ্রাহক নাদিয়া আরফিন জানান, তাঁর ২ লাখ টাকা পদ্মা বাংকের মতিঝিল শাখায় ছিল। এই টাকা নিয়ে কয়েক দিন ধরে একটা আতঙ্ক কাজ করছিল। সেই টাকা তুলে অন্য একটি বেসরকারি ব্যাংকে রেখেছেন। একই রকম সুর এক্সিম ব্যাংকের গ্রাহক ওমর ফারুকের। তিনি জানান, তাঁর ১৩ লাখ টাকা এক্সিম ব্যাংকে ছিল। সেই টাকা তুলে দুটো বেসরকারি ব্যাংকে রেখে দিয়েছেন।
গত সপ্তাহে এক্সিম ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংকের একীভূত চুক্তি হয়েছে। যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে আরও প্রায় ছয় মাস সময় লাগার কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক।
পদ্মা ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, দেশে প্রথমবারের মতো ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক পরিচালিত এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে প্রচলিত ধারার সুদভিত্তিক দুর্দশাগ্রস্ত পদ্মা ব্যাংক। গত সোমবার এ দুই ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) সইয়ের মধ্য দিয়ে মার্জারের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। একীভূত কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর আতঙ্ক বেড়েছে আমানতকারীদের, যার প্রভাবে পদ্মা ব্যাংকে টাকা তোলার হিড়িক শুরু হয়েছে। চুক্তি সই হওয়ার দিন ও পরদিন ব্যাংকটির বিভিন্ন শাখায় ভিড় করছেন আমানতকারীরা।
গতকাল রোববার রাজধানীর মতিঝিল শাখায় গিয়ে দেখা গেছে, সকাল থেকেই গ্রাহকদের আনাগোনা ছিল বেশ। স্বাভাবিক দিনের থেকে আমানতকারীদের ভিড় কিছুটা বেশি ছিল। স্বল্প অঙ্কের টাকা তাৎক্ষণিক দেওয়া হলেও বড় অঙ্কের জন্য সময় নিচ্ছেন ব্যাংক কর্মকর্তারা। এমনকি একজন গ্রাহক জানান, ব্যাংক কর্মকর্তার নিকটাত্মীয় হওয়ায় তাঁর পরামর্শে টাকা তুলছেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তারেক রিয়াজ খানকে কল করা হলে তিনি তা রিসিভ করেননি। খুদে বার্তা পাঠালে তার জবাব দেননি।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৭ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে