নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের মানুষের জন্য সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি (স্কিম) চালু করেছে সরকার। পেনশনের কিস্তি এখন থেকে মোবাইল ফোন থেকেও দিতে পারবেন গ্রাহক।
তবে এ সেবার জন্য চার্জ দিতে হবে শতকরা ৭০ পয়সা, অর্থাৎ একশ টাকায় দিতে হবে ৭০ পয়সা। সে হিসাবে কেউ স্কিমের ১ হাজার টাকা জমা দিলে তাঁকে চার্জ দিতে হবে ৭ টাকা।
পেনশনের চাঁদা বা কিস্তি সংক্রান্ত বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত নির্দেশনায় দেশের সব মোবাইলে আর্থিক সেবার (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি চালু করার জন্য গত ১৬ আগস্ট অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ একটি পরিপত্র জারি করে। সেখানে এমএফএস প্রতিষ্ঠানের অভিন্ন সার্ভিস চার্জ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়, সর্বজনীন পেনশন অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করে যে কোনো একটি পেনশন স্কিমে যুক্ত হতে পারবেন গ্রাহক। এরই মধ্যে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি ও সরকারের অন্যান্য কার্যক্রমের নগদ অর্থ মোবাইলে বিতরণের জন্য অভিন্ন ক্যাশ আউট চার্জ দশমিক ৭ শতাংশ নির্ধারণ করা আছে। সর্বজনীন পেনশন স্কিম সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই সেবার চার্জও শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ হবে।
অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের পর এমএফএসের মাধ্যমে পারসন টু গভর্নমেন্ট (পি টু জি) পদ্ধতিতে পেনশন হিসাবে টাকা জমা দেওয়া যাবে। মোবাইলে আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান এসএমএস দিয়ে জমার বিষয়টি নিশ্চিত করবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পেনশনের কিস্তি বা চাঁদার বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে থেকে চাঁদার হারের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সেই প্রজ্ঞাপনের আলোকে নতুন নির্দেশনা দেশে কার্যরত এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবহিত করেছে।’
দেশের মানুষের জন্য সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি (স্কিম) চালু করেছে সরকার। পেনশনের কিস্তি এখন থেকে মোবাইল ফোন থেকেও দিতে পারবেন গ্রাহক।
তবে এ সেবার জন্য চার্জ দিতে হবে শতকরা ৭০ পয়সা, অর্থাৎ একশ টাকায় দিতে হবে ৭০ পয়সা। সে হিসাবে কেউ স্কিমের ১ হাজার টাকা জমা দিলে তাঁকে চার্জ দিতে হবে ৭ টাকা।
পেনশনের চাঁদা বা কিস্তি সংক্রান্ত বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত নির্দেশনায় দেশের সব মোবাইলে আর্থিক সেবার (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি চালু করার জন্য গত ১৬ আগস্ট অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ একটি পরিপত্র জারি করে। সেখানে এমএফএস প্রতিষ্ঠানের অভিন্ন সার্ভিস চার্জ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়, সর্বজনীন পেনশন অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করে যে কোনো একটি পেনশন স্কিমে যুক্ত হতে পারবেন গ্রাহক। এরই মধ্যে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি ও সরকারের অন্যান্য কার্যক্রমের নগদ অর্থ মোবাইলে বিতরণের জন্য অভিন্ন ক্যাশ আউট চার্জ দশমিক ৭ শতাংশ নির্ধারণ করা আছে। সর্বজনীন পেনশন স্কিম সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই সেবার চার্জও শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ হবে।
অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের পর এমএফএসের মাধ্যমে পারসন টু গভর্নমেন্ট (পি টু জি) পদ্ধতিতে পেনশন হিসাবে টাকা জমা দেওয়া যাবে। মোবাইলে আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান এসএমএস দিয়ে জমার বিষয়টি নিশ্চিত করবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পেনশনের কিস্তি বা চাঁদার বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে থেকে চাঁদার হারের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সেই প্রজ্ঞাপনের আলোকে নতুন নির্দেশনা দেশে কার্যরত এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবহিত করেছে।’
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৬ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১০ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৩ ঘণ্টা আগে