নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক পতনের প্রতিবাদে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বিনিয়োগকারীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসির প্রধান ফটকের সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিনিয়োগকারীরা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করেন। এ সময় তাঁরা বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ দাবি করেন। বিনিয়োগকারীরা বিএসইসির সামনের সড়ক অবরোধ করে ‘অযোগ্য বিএসইসির চেয়ারম্যান হটাও, দেশের পুঁজিবাজার বাঁচাও’ স্লোগান দেন।
এর আগে সকালে বৃষ্টি উপেক্ষা করে মতিঝিলে সমবেত হন বিনিয়োগকারীরা। বৃষ্টির কারণে পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় বিএসইসির উদ্দেশে লংমার্চ কর্মসূচির সময়ে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়। তবে মতিঝিলে ডিএসইর পুরোনো ভবনের সামনে দ্বিতীয় দিনের মতো মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন বিনিয়োগকারীরা। পরে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শতাধিক বিনিয়োগকারী লংমার্চ কর্মসূচি শুরু করেন।
বিএসইসির সামনে বিক্ষোভের সময় বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের অর্থ সম্পাদক মো. সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ‘বিএসইসি চেয়ারম্যান না বুঝে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। যে কারণে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। তাই বিএসইসির পদত্যাগ করা খুবই জরুরি। বিনিয়োগকারীদের এখন একটাই দাবি, বিএসসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাই।’
এ দিকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুঁজিবাজারে দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে দুই শতাধিক কোম্পানির দর বাড়লেও সূচক বেড়েছে সামান্য। লেনদেন হওয়ার সিকিউরিটিজের মধ্যে দর বেড়েছে ২১১ টির, কমেছে ১২৪ টির ও আগের দরে লেনদেন হয় ৬১ টির। এতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৪৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এই সময়ে লেনদেন হয়েছে কেবল ২১৪ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক পতনের প্রতিবাদে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বিনিয়োগকারীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসির প্রধান ফটকের সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিনিয়োগকারীরা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করেন। এ সময় তাঁরা বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ দাবি করেন। বিনিয়োগকারীরা বিএসইসির সামনের সড়ক অবরোধ করে ‘অযোগ্য বিএসইসির চেয়ারম্যান হটাও, দেশের পুঁজিবাজার বাঁচাও’ স্লোগান দেন।
এর আগে সকালে বৃষ্টি উপেক্ষা করে মতিঝিলে সমবেত হন বিনিয়োগকারীরা। বৃষ্টির কারণে পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় বিএসইসির উদ্দেশে লংমার্চ কর্মসূচির সময়ে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়। তবে মতিঝিলে ডিএসইর পুরোনো ভবনের সামনে দ্বিতীয় দিনের মতো মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন বিনিয়োগকারীরা। পরে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শতাধিক বিনিয়োগকারী লংমার্চ কর্মসূচি শুরু করেন।
বিএসইসির সামনে বিক্ষোভের সময় বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের অর্থ সম্পাদক মো. সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ‘বিএসইসি চেয়ারম্যান না বুঝে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। যে কারণে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। তাই বিএসইসির পদত্যাগ করা খুবই জরুরি। বিনিয়োগকারীদের এখন একটাই দাবি, বিএসসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাই।’
এ দিকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুঁজিবাজারে দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে দুই শতাধিক কোম্পানির দর বাড়লেও সূচক বেড়েছে সামান্য। লেনদেন হওয়ার সিকিউরিটিজের মধ্যে দর বেড়েছে ২১১ টির, কমেছে ১২৪ টির ও আগের দরে লেনদেন হয় ৬১ টির। এতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৪৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এই সময়ে লেনদেন হয়েছে কেবল ২১৪ কোটি টাকা।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
১৭ মিনিট আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৫ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৫ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৫ ঘণ্টা আগে