অনলাইন ডেস্ক
দেশের বাজারে সোনার দাম প্রতি ভরিতে আরও ১ হাজার ৫০ টাকা কমেছে। এতে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৮৮ টাকায়। নতুন এ দর আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে।
আজ রোববার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এই মূল্য নির্ধারণ করে। নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২১ ক্যারেটের ১ লাখ ৩২ হাজার ১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ১৪১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৯২ হাজার ৮৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে, সর্বশেষ ২৩ ডিসেম্বর দেশের বাজারে সোনার দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমানো হয়।
দেশের বাজারে সোনার দাম প্রতি ভরিতে আরও ১ হাজার ৫০ টাকা কমেছে। এতে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৮৮ টাকায়। নতুন এ দর আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে।
আজ রোববার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এই মূল্য নির্ধারণ করে। নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২১ ক্যারেটের ১ লাখ ৩২ হাজার ১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ১৪১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৯২ হাজার ৮৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে, সর্বশেষ ২৩ ডিসেম্বর দেশের বাজারে সোনার দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমানো হয়।
দেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
২ ঘণ্টা আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৪ ঘণ্টা আগে