নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বাজারে আজ সোমবার এসেছে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড রয়্যাল এনফিল্ডের মোটরসাইকেল। রয়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির চারটি মডেলের মোটরসাইকেল আজ উন্মোচন করা হয়েছে। এগুলোর দাম ৩ লাখ থেকে শুরু করে সাড়ে ৪ লাখের মধ্যে।
আজ দুপুরে তেজগাঁওয়ে অবস্থিত রয়্যাল এনফিল্ডের ফ্ল্যাগশিপ শোরুমে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দেশের বাজারে মোটরসাইকেল লঞ্চ করা হয়। বেলা সাড়ে ৩টার পর থেকে শোরুমটি সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়। বাংলাদেশে রয়্যাল এনফিল্ডের একমাত্র প্রস্তুতকারক ও পরিবেশক ইফাদ মোটরস লিমিটেড।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বাজারের জন্য ৩৫০ সিসির চারটি মডেলের মোটরসাইকেল লঞ্চ করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে—হান্টার, ক্ল্যাসিক, বুলেট ও মিটিওর। এর মধ্যে রয়্যাল এনফিল্ড হান্টারের দাম ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা, ক্ল্যাসিকের দাম ৪ লাখ ৫ হাজার টাকা, বুলেটের দাম ৪ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং মিটিওরের দাম ৪ লাখ ৩৫ হাজার টাকা।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, এগুলো মূলত মডেল ভেদে প্রারম্ভিক দাম। বিভিন্ন রং ও ফিচার অনুযায়ী দাম বাড়বে। রয়্যাল এনফিল্ড মোটরসাইকেল কেনার জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে প্রি–বুকিং। ওয়েবসাইটে আবেদনের মাধ্যমে প্রি–বুক করা যাবে। শো–রুমে উপস্থিত হয়েও প্রি–বুক করার সুযোগ রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ সরকার দেশের সড়কে ৩৭৫ সিসির মোটরসাইকেল চালানোর অনুমোদন দেয়।
রয়্যাল এনফিল্ডের মোটরসাইকেল উৎপাদনের যাত্রা শুরু ১২৩ বছর আগে, ইংল্যান্ডে। মূলত সামরিক ব্যবহারের জন্য মোটরসাইকেলটির উৎপাদন শুরু হয়। এটি এখনো চালু থাকা বিশ্বের প্রাচীনতম টু–হুইলার ব্র্যান্ড।
জানা যায়, ১৯৫০–এর দশকে রয়্যাল এনফিল্ড ভারতের মাদ্রাজ মোটরসের সঙ্গে যৌথভাবে এনফিল্ড ইন্ডিয়া গঠন করে এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য বুলেট ৩৫০ মোটরসাইকেল সংযোজন শুরু করে। পরের কয়েক দশকে রয়্যাল এনফিল্ড ভারতীয় মোটর সাইক্লিংয়ের প্রতীক হয়ে ওঠে। যুক্তরাজ্যে ১৯৭০ সালে এর উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে রয়্যাল এনফিল্ড ভারতীয় শিল্পগোষ্ঠী আইশার মোটরসের শতভাগ নিয়ন্ত্রণাধীন।
দেশের বাজারে আজ সোমবার এসেছে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড রয়্যাল এনফিল্ডের মোটরসাইকেল। রয়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির চারটি মডেলের মোটরসাইকেল আজ উন্মোচন করা হয়েছে। এগুলোর দাম ৩ লাখ থেকে শুরু করে সাড়ে ৪ লাখের মধ্যে।
আজ দুপুরে তেজগাঁওয়ে অবস্থিত রয়্যাল এনফিল্ডের ফ্ল্যাগশিপ শোরুমে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দেশের বাজারে মোটরসাইকেল লঞ্চ করা হয়। বেলা সাড়ে ৩টার পর থেকে শোরুমটি সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়। বাংলাদেশে রয়্যাল এনফিল্ডের একমাত্র প্রস্তুতকারক ও পরিবেশক ইফাদ মোটরস লিমিটেড।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বাজারের জন্য ৩৫০ সিসির চারটি মডেলের মোটরসাইকেল লঞ্চ করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে—হান্টার, ক্ল্যাসিক, বুলেট ও মিটিওর। এর মধ্যে রয়্যাল এনফিল্ড হান্টারের দাম ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা, ক্ল্যাসিকের দাম ৪ লাখ ৫ হাজার টাকা, বুলেটের দাম ৪ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং মিটিওরের দাম ৪ লাখ ৩৫ হাজার টাকা।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, এগুলো মূলত মডেল ভেদে প্রারম্ভিক দাম। বিভিন্ন রং ও ফিচার অনুযায়ী দাম বাড়বে। রয়্যাল এনফিল্ড মোটরসাইকেল কেনার জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে প্রি–বুকিং। ওয়েবসাইটে আবেদনের মাধ্যমে প্রি–বুক করা যাবে। শো–রুমে উপস্থিত হয়েও প্রি–বুক করার সুযোগ রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ সরকার দেশের সড়কে ৩৭৫ সিসির মোটরসাইকেল চালানোর অনুমোদন দেয়।
রয়্যাল এনফিল্ডের মোটরসাইকেল উৎপাদনের যাত্রা শুরু ১২৩ বছর আগে, ইংল্যান্ডে। মূলত সামরিক ব্যবহারের জন্য মোটরসাইকেলটির উৎপাদন শুরু হয়। এটি এখনো চালু থাকা বিশ্বের প্রাচীনতম টু–হুইলার ব্র্যান্ড।
জানা যায়, ১৯৫০–এর দশকে রয়্যাল এনফিল্ড ভারতের মাদ্রাজ মোটরসের সঙ্গে যৌথভাবে এনফিল্ড ইন্ডিয়া গঠন করে এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য বুলেট ৩৫০ মোটরসাইকেল সংযোজন শুরু করে। পরের কয়েক দশকে রয়্যাল এনফিল্ড ভারতীয় মোটর সাইক্লিংয়ের প্রতীক হয়ে ওঠে। যুক্তরাজ্যে ১৯৭০ সালে এর উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে রয়্যাল এনফিল্ড ভারতীয় শিল্পগোষ্ঠী আইশার মোটরসের শতভাগ নিয়ন্ত্রণাধীন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে