নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খাদ্যনিরাপত্তা ও সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাশিয়া থেকে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে খোলাবাজারে স্বল্পমূল্যে বিক্রির জন্য ৩ কোটি ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেলও কেনা হবে। গতকাল সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এতে সভাপতিত করেন। সভা শেষে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবগুলোর বিভিন্ন দিক সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান। তিনি বলেন, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় মোট ১৪ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন পেয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ২৩ হাজার ৮২ লাখ ৪৬ লাখ টকা।
সাঈদ মাহবুব খান বলেন, রাশিয়ান ফেডারেশন থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। রাশিয়ান ফেডারেশনের ফরেন ইকোনমিক করপোরেশন (এফইসি) গম সরবরাহের প্রস্তাব দেয়। নেগোশিয়েশনের মাধ্যমে প্রতি মেট্রিক টন গমের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১৩ ডলার। সে হিসাবে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানিতে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ডলার ব্যয় হবে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ হাজার ৩২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। প্রতি কেজি গমের দাম পড়বে ৩৪.৪৩ টাকা।
একই সভায় স্থানীয় বাজার থেকে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৬ হাজার টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। দেশীয় প্রতিষ্ঠান শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এই ডাল সরবরাহ করবে। প্রতি কেজির দাম ৯৬.৮৫ টাকা। ডাল কিনতে মোট ব্যয় হবে ৫৮ কোটি ১১ লাখ টাকা। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে এই ডাল বিক্রি করা হবে।
এ ছাড়া টিসিবির জন্য মালয়েশিয়া থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনা হবে। মালয়েশিয়ার ব্রিজো মেরিন এসডিএন বিএইচডির সরবরাহ করা তেল টিসিবির গুদাম পর্যন্ত পৌঁছাতে প্রতি লিটারের দাম পড়বে ১৫৫.৯৩ টাকা। মোট খরচ হবে ৪৩৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা। আমদানির পাশাপাশি স্থানীয় বাজার থেকেও ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনা হবে। বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রডাক্ট লিমিটেড এই তেল সরবরাহ করবে। গুদামে পৌঁছানো পর্যন্ত এর খরচ পড়বে ১৭১ টাকা ৩২ পয়সা। মোট খরচ হবে ৭৯ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। রাষ্ট্রীয় চুক্তির আওতায় কানাডা থেকে ১ লাখ টন মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সার আমদানি করা হবে ৩ কোটি ২৩ লাখ মার্কিন ডলার বা ৩৫৫ কোটি ৩০ লাখ টাকায়।
খাদ্যনিরাপত্তা ও সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাশিয়া থেকে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে খোলাবাজারে স্বল্পমূল্যে বিক্রির জন্য ৩ কোটি ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেলও কেনা হবে। গতকাল সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এতে সভাপতিত করেন। সভা শেষে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবগুলোর বিভিন্ন দিক সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান। তিনি বলেন, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় মোট ১৪ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন পেয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ২৩ হাজার ৮২ লাখ ৪৬ লাখ টকা।
সাঈদ মাহবুব খান বলেন, রাশিয়ান ফেডারেশন থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। রাশিয়ান ফেডারেশনের ফরেন ইকোনমিক করপোরেশন (এফইসি) গম সরবরাহের প্রস্তাব দেয়। নেগোশিয়েশনের মাধ্যমে প্রতি মেট্রিক টন গমের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১৩ ডলার। সে হিসাবে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানিতে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ডলার ব্যয় হবে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ হাজার ৩২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। প্রতি কেজি গমের দাম পড়বে ৩৪.৪৩ টাকা।
একই সভায় স্থানীয় বাজার থেকে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৬ হাজার টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। দেশীয় প্রতিষ্ঠান শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এই ডাল সরবরাহ করবে। প্রতি কেজির দাম ৯৬.৮৫ টাকা। ডাল কিনতে মোট ব্যয় হবে ৫৮ কোটি ১১ লাখ টাকা। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে এই ডাল বিক্রি করা হবে।
এ ছাড়া টিসিবির জন্য মালয়েশিয়া থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনা হবে। মালয়েশিয়ার ব্রিজো মেরিন এসডিএন বিএইচডির সরবরাহ করা তেল টিসিবির গুদাম পর্যন্ত পৌঁছাতে প্রতি লিটারের দাম পড়বে ১৫৫.৯৩ টাকা। মোট খরচ হবে ৪৩৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা। আমদানির পাশাপাশি স্থানীয় বাজার থেকেও ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনা হবে। বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রডাক্ট লিমিটেড এই তেল সরবরাহ করবে। গুদামে পৌঁছানো পর্যন্ত এর খরচ পড়বে ১৭১ টাকা ৩২ পয়সা। মোট খরচ হবে ৭৯ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। রাষ্ট্রীয় চুক্তির আওতায় কানাডা থেকে ১ লাখ টন মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সার আমদানি করা হবে ৩ কোটি ২৩ লাখ মার্কিন ডলার বা ৩৫৫ কোটি ৩০ লাখ টাকায়।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৫ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৯ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৯ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১২ ঘণ্টা আগে