ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত আদানি গ্রুপের গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করে থাকে বাংলাদেশ। সেই বিদ্যুতের দাম বাবদ বকেয়া ৫০ কোটি ডলার পরিশোধ না করায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করেছে আদানি। বিষয়টি ‘টেকসই নয়’ বলে সরকারকে এক চিঠিতে জানিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আদানি পাওয়ার বলেছে, ‘আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ক্রমাগত সংলাপ করে যাচ্ছি এবং এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সম্পর্কে তাদের অবস্থান মূল্যায়ন করেছি এবং জানিয়েছি, আমরা কেবল আমাদের সরবরাহের প্রতিশ্রুতি পূরণই নয়, ক্রমবর্ধমান বকেয়া সত্ত্বেও আমাদের ঋণদাতা এবং সরবরাহকারীদের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে বাধ্য।’
আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, ক্রমবর্ধমান বকেয়ার পরও তারা গোড্ডা প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে নির্ভরযোগ্য ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্যের বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখবে। তবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দেশের অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বিরাট চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।
ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় অবস্থিত আদানির কয়লাচালিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদনক্ষমতা ১৬০০ মেগাওয়াট। ২০২৩ সালে পুরোপুরি চালু হওয়া এই বিদ্যুৎকেন্দ্র বাংলাদেশের মোট চাহিদার ৭-১০ শতাংশ সরবরাহ করে থাকে। ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের সময় বাংলাদেশ আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ কিনতে চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল। তবে সমালোচকেরা বলেছেন, গোড্ডা থেকে বিদ্যুৎ আমদানির উচ্চ ব্যয় বাংলাদেশের জন্য অর্থনৈতিকভাবে সুবিধাজনক নয়।
এর আগে, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, আদানি পাওয়ারের গোড্ডা প্ল্যান্ট ২০২৩-২৪ সালের অর্থবছরের এপ্রিল থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে অন্তত ৭৫০৮ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ রপ্তানি করেছে, যা এই সময়ে প্ল্যান্টটির মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের ১১ হাজার ৯৩৩ ইউনিটের ৫৩ শতাংশ। এদিকে, ৫ আগস্ট হাসিনার পতনের পরপরই—১২ আগস্ট—ভারতের বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয় নিয়ম সংশোধন করে প্রতিবেশী দেশগুলোতে রপ্তানির জন্য উৎপাদিত বিদ্যুৎ ভারতেও বিক্রির অনুমতি দেয়।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, গত সপ্তাহের মাঝামাঝি পর্যন্ত বিদ্যুৎসংশ্লিষ্ট খাতে বাংলাদেশের মোট বকেয়া ৩৭০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। একই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারে জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, দেশটির কাছে আদানি ৮০০ মিলিয়ন ডলার পায়।
ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত আদানি গ্রুপের গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করে থাকে বাংলাদেশ। সেই বিদ্যুতের দাম বাবদ বকেয়া ৫০ কোটি ডলার পরিশোধ না করায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করেছে আদানি। বিষয়টি ‘টেকসই নয়’ বলে সরকারকে এক চিঠিতে জানিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আদানি পাওয়ার বলেছে, ‘আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ক্রমাগত সংলাপ করে যাচ্ছি এবং এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সম্পর্কে তাদের অবস্থান মূল্যায়ন করেছি এবং জানিয়েছি, আমরা কেবল আমাদের সরবরাহের প্রতিশ্রুতি পূরণই নয়, ক্রমবর্ধমান বকেয়া সত্ত্বেও আমাদের ঋণদাতা এবং সরবরাহকারীদের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে বাধ্য।’
আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, ক্রমবর্ধমান বকেয়ার পরও তারা গোড্ডা প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে নির্ভরযোগ্য ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্যের বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখবে। তবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দেশের অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বিরাট চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।
ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় অবস্থিত আদানির কয়লাচালিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদনক্ষমতা ১৬০০ মেগাওয়াট। ২০২৩ সালে পুরোপুরি চালু হওয়া এই বিদ্যুৎকেন্দ্র বাংলাদেশের মোট চাহিদার ৭-১০ শতাংশ সরবরাহ করে থাকে। ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের সময় বাংলাদেশ আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ কিনতে চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল। তবে সমালোচকেরা বলেছেন, গোড্ডা থেকে বিদ্যুৎ আমদানির উচ্চ ব্যয় বাংলাদেশের জন্য অর্থনৈতিকভাবে সুবিধাজনক নয়।
এর আগে, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, আদানি পাওয়ারের গোড্ডা প্ল্যান্ট ২০২৩-২৪ সালের অর্থবছরের এপ্রিল থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে অন্তত ৭৫০৮ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ রপ্তানি করেছে, যা এই সময়ে প্ল্যান্টটির মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের ১১ হাজার ৯৩৩ ইউনিটের ৫৩ শতাংশ। এদিকে, ৫ আগস্ট হাসিনার পতনের পরপরই—১২ আগস্ট—ভারতের বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয় নিয়ম সংশোধন করে প্রতিবেশী দেশগুলোতে রপ্তানির জন্য উৎপাদিত বিদ্যুৎ ভারতেও বিক্রির অনুমতি দেয়।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, গত সপ্তাহের মাঝামাঝি পর্যন্ত বিদ্যুৎসংশ্লিষ্ট খাতে বাংলাদেশের মোট বকেয়া ৩৭০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। একই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারে জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, দেশটির কাছে আদানি ৮০০ মিলিয়ন ডলার পায়।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৬ ঘণ্টা আগে