নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিনা ফিতে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে পুঁজিবাজারে লেনদেনের সুবিধা হারাতে যাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। এখন থেকে অ্যাপ ব্যবহারে প্রতি মাসে বিনিয়োগকারীদের ১২৫ টাকা ফি দিতে হবে। অর্থাৎ, বছরে গুনতে হবে ১ হাজার ৫০০ টাকা।
২০১৬ সালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মোবাইল অ্যাপ চালুর পর থেকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করে আসছিলেন বিনিয়োগকারীরা। এর পরিবর্তে অ্যাপ ব্যবহারে অগ্রিম সার্ভিস চার্জ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ।
সম্প্রতি এ বিষয়ে ডিএসইর সদস্যভুক্ত সব ব্রোকারেজ হাউসের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে এক্সচেঞ্জটি।
তথ্যমতে, ডিএসইর সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের আদেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি সেন্ট্রালাইজড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম রয়েছে, যাতে করে এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা ট্রেকহোল্ডারের অনুমতি সাপেক্ষে লেনদেন করতে পারেন। সেই সঙ্গে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের জন্য রিয়েল-টাইম মার্কেট আপডেট পেয়ে থাকেন।
ব্রোকারেজ হাউসগুলোর কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে , ডিএসই ট্রেকহোল্ডার কোম্পানিগুলোকে তাদের অর্ডার পরিচালনা করার জন্য একটি সেন্ট্রালাইজড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ‘ডিএসই-ফ্লেক্সটিপি’ প্রদান করছে। ডিএসই মোবাইল অ্যাপ হলো ‘ডিএসই-ফ্লেক্সটিপি’র একটি প্ল্যাটফর্ম, যার মাধ্যমে ডিএসইর বিনিয়োগকারীরা ট্রেকহোল্ডারের অনুমতি সাপেক্ষে লেনদেন করতে পারেন। আর বিনিয়োগের সিদ্ধান্তের জন্য তাঁরা রিয়েল-টাইম মার্কেট আপডেট পেয়ে থাকেন।
কিন্তু সম্প্রতি ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে আগ্রহী ট্রেকহোল্ডার কোম্পানিগুলোকে মোবাইল অ্যাপ সংযোগ প্রদান করবে ডিএসই। এর জন্য প্রতি মাসে সংযোগপ্রতি ভ্যাট-ট্যাক্সসহ ১২৫ টাকা দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে মোবাইল অ্যাপের সেবা আগে এলে আগে পাবেন ভিত্তিতে প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে আগামী ১ জানুয়ারি ২০২৪ থেকে বর্তমান মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীদের প্রতি মাসে প্রতিটি সংযোগের জন্য এই নতুন পরিষেবা ধার্য করা হবে।
ডিএসই জানিয়েছে, প্রতি তিন মাস পর, অর্থাৎ জানুয়ারি থেকে মার্চ, এপ্রিল থেকে জুন, জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে চেক বা অনলাইনের মাধ্যমে ডিএসইতে অগ্রিম অর্থ প্রদান করতে হবে। এর জন্য ট্রেকহোল্ডারদের কাছে রেজিস্ট্রেশন ফরমসহ ডিএসই মোবাইল অ্যাপ পরিষেবার নির্দেশিকাগুলোর একটি অনুলিপি পাঠিয়েছে এক্সচেঞ্জটি।
বিনা ফিতে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে পুঁজিবাজারে লেনদেনের সুবিধা হারাতে যাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। এখন থেকে অ্যাপ ব্যবহারে প্রতি মাসে বিনিয়োগকারীদের ১২৫ টাকা ফি দিতে হবে। অর্থাৎ, বছরে গুনতে হবে ১ হাজার ৫০০ টাকা।
২০১৬ সালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মোবাইল অ্যাপ চালুর পর থেকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করে আসছিলেন বিনিয়োগকারীরা। এর পরিবর্তে অ্যাপ ব্যবহারে অগ্রিম সার্ভিস চার্জ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ।
সম্প্রতি এ বিষয়ে ডিএসইর সদস্যভুক্ত সব ব্রোকারেজ হাউসের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে এক্সচেঞ্জটি।
তথ্যমতে, ডিএসইর সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের আদেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি সেন্ট্রালাইজড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম রয়েছে, যাতে করে এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা ট্রেকহোল্ডারের অনুমতি সাপেক্ষে লেনদেন করতে পারেন। সেই সঙ্গে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের জন্য রিয়েল-টাইম মার্কেট আপডেট পেয়ে থাকেন।
ব্রোকারেজ হাউসগুলোর কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে , ডিএসই ট্রেকহোল্ডার কোম্পানিগুলোকে তাদের অর্ডার পরিচালনা করার জন্য একটি সেন্ট্রালাইজড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ‘ডিএসই-ফ্লেক্সটিপি’ প্রদান করছে। ডিএসই মোবাইল অ্যাপ হলো ‘ডিএসই-ফ্লেক্সটিপি’র একটি প্ল্যাটফর্ম, যার মাধ্যমে ডিএসইর বিনিয়োগকারীরা ট্রেকহোল্ডারের অনুমতি সাপেক্ষে লেনদেন করতে পারেন। আর বিনিয়োগের সিদ্ধান্তের জন্য তাঁরা রিয়েল-টাইম মার্কেট আপডেট পেয়ে থাকেন।
কিন্তু সম্প্রতি ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে আগ্রহী ট্রেকহোল্ডার কোম্পানিগুলোকে মোবাইল অ্যাপ সংযোগ প্রদান করবে ডিএসই। এর জন্য প্রতি মাসে সংযোগপ্রতি ভ্যাট-ট্যাক্সসহ ১২৫ টাকা দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে মোবাইল অ্যাপের সেবা আগে এলে আগে পাবেন ভিত্তিতে প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে আগামী ১ জানুয়ারি ২০২৪ থেকে বর্তমান মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীদের প্রতি মাসে প্রতিটি সংযোগের জন্য এই নতুন পরিষেবা ধার্য করা হবে।
ডিএসই জানিয়েছে, প্রতি তিন মাস পর, অর্থাৎ জানুয়ারি থেকে মার্চ, এপ্রিল থেকে জুন, জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে চেক বা অনলাইনের মাধ্যমে ডিএসইতে অগ্রিম অর্থ প্রদান করতে হবে। এর জন্য ট্রেকহোল্ডারদের কাছে রেজিস্ট্রেশন ফরমসহ ডিএসই মোবাইল অ্যাপ পরিষেবার নির্দেশিকাগুলোর একটি অনুলিপি পাঠিয়েছে এক্সচেঞ্জটি।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৮ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৬ ঘণ্টা আগে