নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগের সপ্তাহের দুই দিন ও গতকাল মিলিয়ে টানা তিন কর্মদিবস দরপতন দেখা গেছে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। তবে দরপতনের মধ্যেও শেয়ারশূন্য বিও হিসাব কমার বিপরীতে বাড়ছে শেয়ার থাকা বিও হিসাবের সংখ্যা। অর্থাৎ সক্রিয় হচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
গতকাল ডিএসইতে দর বাড়ার তুলনায় দরপতন হয়েছে প্রায় চার গুণ। বেশির ভাগ বহুজাতিক কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। বড় দরপতন ঠেকালেও এই দর বাড়া সূচকের পতন ঠেকানোর জন্য যথেষ্ট ছিল না।
দিন শেষে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ২৯৭টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩০টির। এর প্রভাবে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৪৮২ পয়েন্টে নেমে গেছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ৬১ ও বুধবার ২৬ পয়েন্ট মিলিয়ে গত তিন কর্মদিবসে সূচক কমল ১১০ পয়েন্ট।
তবে পতনের বাজারেও সক্রিয় হচ্ছেন সাইডলাইনে বা নিষ্ক্রিয় থাকা বিনিয়োগকারীরা। বেশ কিছুদিন ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন হওয়ায় শেয়ার কেনায় আগ্রহী হয়েছেন অনেকেই। আর গত কয়েক দিনের দরপতনকে বাজার সংশোধন হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকেরা।
শেয়ার সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সিডিবিএলের তথ্য অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে শেয়ার আছে এমন বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৩ লাখ ৬ হাজার ১৬৮টিতে। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস অর্থাৎ ৪ জুলাই এই ধরনের বিও সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ২ হাজার ৩৪৬। সেই হিসাবে ওই পাঁচ দিনে শেয়ার থাকা বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে ৩ হাজার ৮২২টি। তবে গতকালের সর্বশেষ শেষ হিসাব প্রকাশ করেনি সিডিবিএল।
গতকাল দিনভর ডিএসইতে হাতবদল হয়েছে ৬২২ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৬৬৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমে ৪২ কোটি ৩ লাখ টাকা। এটি গত সাত কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন।
আরও খবর পড়ুন:
আগের সপ্তাহের দুই দিন ও গতকাল মিলিয়ে টানা তিন কর্মদিবস দরপতন দেখা গেছে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। তবে দরপতনের মধ্যেও শেয়ারশূন্য বিও হিসাব কমার বিপরীতে বাড়ছে শেয়ার থাকা বিও হিসাবের সংখ্যা। অর্থাৎ সক্রিয় হচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
গতকাল ডিএসইতে দর বাড়ার তুলনায় দরপতন হয়েছে প্রায় চার গুণ। বেশির ভাগ বহুজাতিক কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে। বড় দরপতন ঠেকালেও এই দর বাড়া সূচকের পতন ঠেকানোর জন্য যথেষ্ট ছিল না।
দিন শেষে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ২৯৭টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩০টির। এর প্রভাবে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৪৮২ পয়েন্টে নেমে গেছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ৬১ ও বুধবার ২৬ পয়েন্ট মিলিয়ে গত তিন কর্মদিবসে সূচক কমল ১১০ পয়েন্ট।
তবে পতনের বাজারেও সক্রিয় হচ্ছেন সাইডলাইনে বা নিষ্ক্রিয় থাকা বিনিয়োগকারীরা। বেশ কিছুদিন ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন হওয়ায় শেয়ার কেনায় আগ্রহী হয়েছেন অনেকেই। আর গত কয়েক দিনের দরপতনকে বাজার সংশোধন হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকেরা।
শেয়ার সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সিডিবিএলের তথ্য অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে শেয়ার আছে এমন বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৩ লাখ ৬ হাজার ১৬৮টিতে। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস অর্থাৎ ৪ জুলাই এই ধরনের বিও সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ২ হাজার ৩৪৬। সেই হিসাবে ওই পাঁচ দিনে শেয়ার থাকা বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে ৩ হাজার ৮২২টি। তবে গতকালের সর্বশেষ শেষ হিসাব প্রকাশ করেনি সিডিবিএল।
গতকাল দিনভর ডিএসইতে হাতবদল হয়েছে ৬২২ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৬৬৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমে ৪২ কোটি ৩ লাখ টাকা। এটি গত সাত কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন।
আরও খবর পড়ুন:
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৫ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৫ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
৫ ঘণ্টা আগে