বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
ভারত থেকে গ্রীষ্মকালীন সবজি শজনে ডাঁটা আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৩ থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ২৭ ট্রাকে এসেছে ২৮৫ টন শজনে ডাঁটা। যা থেকে রাজস্ব আহরণ হয়েছে ৫২ লাখ টাকা।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ হারুন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দেশীয় শজনে ডাঁটা এখনো বাজারে আসেনি। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে শজনে ডাঁটার চাহিদা থাকায় ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছে।
আমদানি করা এ সবজিটি বগুড়া, ঢাকা, কুমিল্লা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হচ্ছে। আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে এর চাহিদা আরও বাড়বে বলে জানিয়েছেন আমদানিকারকেরা। প্রতি টন আমদানিতে ১৫০ মার্কিন ডলার এবং কেজিতে ২০ টাকা হারে শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে। বন্দরের পাইকারি পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়।
পাইকার আব্দুল মমিন বলেন, ‘ভারত থেকে আমদানি হওয়া শজনে ডাঁটার মান ভালো হওয়ায় এর চাহিদা বাড়ছে। আমি বন্দর থেকে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে কিনে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে থাকি।’
মেসার্স রহমান ট্রেডার্সের প্রতিনিধি মাহাবুব হোসেন বলেন, গ্রীষ্মকালীন সবজি শজনে দেশের বাজারে আসতে এখনো অন্তত এক মাস সময় লাগবে। এ ছাড়া ভারতীয় শজনে ডাঁটার মান ভালো হওয়ায় এর চাহিদা দেশজুড়ে রয়েছে। সে কথা ভেবেই ভারত থেকে চলতি মাসের (ফেব্রুয়ারি) ১৩ তারিখে প্রথম শজনে ডাঁটা আমদানি করা হয়। এরপর চাহিদা ভালো থাকায় নিয়মিত শজনে ডাঁটা আমদানি করা হচ্ছে।
হিলি স্থলবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক প্রতাব আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাহিদা থাকায় এবং দেশীয় শজনে ডাঁটা বাজারে না ওঠায় ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে। যেহেতু শজনে একটি কাঁচা পণ্য, তাই আমদানি করা এ পণ্যটি যেন পচন না ধরে, সে জন্য দ্রুত পরীক্ষণ ও শুল্কায়ন করা হচ্ছে।
ভারত থেকে গ্রীষ্মকালীন সবজি শজনে ডাঁটা আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৩ থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ২৭ ট্রাকে এসেছে ২৮৫ টন শজনে ডাঁটা। যা থেকে রাজস্ব আহরণ হয়েছে ৫২ লাখ টাকা।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ হারুন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দেশীয় শজনে ডাঁটা এখনো বাজারে আসেনি। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে শজনে ডাঁটার চাহিদা থাকায় ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছে।
আমদানি করা এ সবজিটি বগুড়া, ঢাকা, কুমিল্লা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হচ্ছে। আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে এর চাহিদা আরও বাড়বে বলে জানিয়েছেন আমদানিকারকেরা। প্রতি টন আমদানিতে ১৫০ মার্কিন ডলার এবং কেজিতে ২০ টাকা হারে শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে। বন্দরের পাইকারি পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়।
পাইকার আব্দুল মমিন বলেন, ‘ভারত থেকে আমদানি হওয়া শজনে ডাঁটার মান ভালো হওয়ায় এর চাহিদা বাড়ছে। আমি বন্দর থেকে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে কিনে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে থাকি।’
মেসার্স রহমান ট্রেডার্সের প্রতিনিধি মাহাবুব হোসেন বলেন, গ্রীষ্মকালীন সবজি শজনে দেশের বাজারে আসতে এখনো অন্তত এক মাস সময় লাগবে। এ ছাড়া ভারতীয় শজনে ডাঁটার মান ভালো হওয়ায় এর চাহিদা দেশজুড়ে রয়েছে। সে কথা ভেবেই ভারত থেকে চলতি মাসের (ফেব্রুয়ারি) ১৩ তারিখে প্রথম শজনে ডাঁটা আমদানি করা হয়। এরপর চাহিদা ভালো থাকায় নিয়মিত শজনে ডাঁটা আমদানি করা হচ্ছে।
হিলি স্থলবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক প্রতাব আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাহিদা থাকায় এবং দেশীয় শজনে ডাঁটা বাজারে না ওঠায় ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে। যেহেতু শজনে একটি কাঁচা পণ্য, তাই আমদানি করা এ পণ্যটি যেন পচন না ধরে, সে জন্য দ্রুত পরীক্ষণ ও শুল্কায়ন করা হচ্ছে।
মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান সম্মানজনক হলেও রপ্তানি সেভাবে নেই বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বে মাছ উৎপাদনে আমাদের অবস্থান সম্মানজনক হলেও রপ্তানি সেভাবে নেই। মৎস্য রপ্তানি বাড়াতে সরকারের আলাদা ইকোনমিক জোন করা প্রয়োজন; যেখানে উন্নত প্রযুক্তির সহায়তা
২ ঘণ্টা আগেসব প্রকার জ্বালানি তেলের দাম লিটারপ্রতি এক টাকা কমিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। মে মাসের ১ তারিখ থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হবে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেক জায়ান্ট ওয়ালটনের তৈরি ইউরোপের ঐতিহ্যবাহী এসিসি ব্র্যান্ডের এসি কিনে এবার মিলিয়নিয়ার হয়েছেন খুলনার খালিশপুরের জুয়েলারি ব্যবসায়ী মিঠুন দত্ত। ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২–এর আওতায় কিস্তিতে এসি কিনে তিনি পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা। এই বিশাল অঙ্কের টাকা পাওয়ায় মিঠুন দত্তের পর
৪ ঘণ্টা আগেদেশের শীর্ষস্থানীয় নিত্য-ব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ চট্টগ্রামের ব্যবস্থাপনার বাইরে থাকা (অব্যবস্থাপিত) ১০ শতাংশ প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণ অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। ২০২৩ এবং ২০২৪ সালে এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পর ২০২৫
৪ ঘণ্টা আগে