নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তুলা আমদানিতে আরোপিত ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং দেশীয় টেক্সটাইল মিলে উৎপাদিত কটন ও কৃত্রিম আঁশের সুতার ওপর কেজিপ্রতি ৫ টাকা সুনির্দিষ্ট কর অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। সংগঠনটি বলছে, এই দুটি সিদ্ধান্ত দেশের স্পিনিং শিল্পকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
বিটিএমএর নেতারা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের চড়া দাম, ডলারের সংকট, ব্যাংক সুদের হার ১৬ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি, রপ্তানিতে প্রণোদনা হ্রাস, জ্বালানি ঘাটতি এবং টাকার অবমূল্যায়নের মতো বহু সমস্যায় ইতিমধ্যে শিল্প খাত পর্যুদস্ত। এই পরিস্থিতিতে তুলা আমদানিতে অগ্রিম কর ও সুতায় বাড়তি কর আরোপ শিল্পের জন্য ‘চূড়ান্ত আঘাত’ হয়ে এসেছে।
বিটিএমএ জানায়, ইতিমধ্যে বিটিএমএ থেকে এ বিষয়ে সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে চিঠি দিয়ে তাদের দাবিগুলো জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে ৫ জুলাই তারা একটি সংবাদ সম্মেলন করেও বিষয়গুলো তুলে ধরবে। সরকারের সঙ্গে আলোচনার চেষ্টা করা হলেও গত ২৪ জুন কোনো পূর্বাভাস ছাড়াই এসআরও জারি করে তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর আরোপ করা হয়েছে। একইভাবে অর্থ অধ্যাদেশ ২০২৫-২৬-এ সুনির্দিষ্ট কর কেজিপ্রতি ৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ টাকা করা হয়েছে, যা শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এ বিষয়ে বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, ২ শতাংশ কর নামমাত্র মনে হলেও বাস্তবে এটি কারখানাগুলোর ওপর মাসে ২৫-৩০ কোটি টাকার বাড়তি চাপ তৈরি করছে। বছর শেষে এ বোঝা ২০ শতাংশের বেশি দাঁড়ায়। তিনি আরও বলেন, সরকার ব্যবসা করবে না, বরং ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করবে, এটাই হওয়া উচিত। অথচ এখন নীতি সহায়তার বদলে বাধার পাহাড় দেওয়া হচ্ছে। ভারত ইতিমধ্যে ডাম্পিং মূল্যে সুতা সরবরাহ করছে। এ অবস্থায় দেশীয় সুতা উৎপাদন খরচ বাড়লে স্থানীয় শিল্প প্রতিযোগিতা হারাবে। বিক্রি কমবে, উৎপাদন কমবে, আর শেষ পর্যন্ত মিল বন্ধ হবে—এটাই বাস্তব চিত্র।
তুলা আমদানিতে আরোপিত ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং দেশীয় টেক্সটাইল মিলে উৎপাদিত কটন ও কৃত্রিম আঁশের সুতার ওপর কেজিপ্রতি ৫ টাকা সুনির্দিষ্ট কর অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। সংগঠনটি বলছে, এই দুটি সিদ্ধান্ত দেশের স্পিনিং শিল্পকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
বিটিএমএর নেতারা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের চড়া দাম, ডলারের সংকট, ব্যাংক সুদের হার ১৬ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি, রপ্তানিতে প্রণোদনা হ্রাস, জ্বালানি ঘাটতি এবং টাকার অবমূল্যায়নের মতো বহু সমস্যায় ইতিমধ্যে শিল্প খাত পর্যুদস্ত। এই পরিস্থিতিতে তুলা আমদানিতে অগ্রিম কর ও সুতায় বাড়তি কর আরোপ শিল্পের জন্য ‘চূড়ান্ত আঘাত’ হয়ে এসেছে।
বিটিএমএ জানায়, ইতিমধ্যে বিটিএমএ থেকে এ বিষয়ে সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে চিঠি দিয়ে তাদের দাবিগুলো জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে ৫ জুলাই তারা একটি সংবাদ সম্মেলন করেও বিষয়গুলো তুলে ধরবে। সরকারের সঙ্গে আলোচনার চেষ্টা করা হলেও গত ২৪ জুন কোনো পূর্বাভাস ছাড়াই এসআরও জারি করে তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর আরোপ করা হয়েছে। একইভাবে অর্থ অধ্যাদেশ ২০২৫-২৬-এ সুনির্দিষ্ট কর কেজিপ্রতি ৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ টাকা করা হয়েছে, যা শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এ বিষয়ে বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, ২ শতাংশ কর নামমাত্র মনে হলেও বাস্তবে এটি কারখানাগুলোর ওপর মাসে ২৫-৩০ কোটি টাকার বাড়তি চাপ তৈরি করছে। বছর শেষে এ বোঝা ২০ শতাংশের বেশি দাঁড়ায়। তিনি আরও বলেন, সরকার ব্যবসা করবে না, বরং ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করবে, এটাই হওয়া উচিত। অথচ এখন নীতি সহায়তার বদলে বাধার পাহাড় দেওয়া হচ্ছে। ভারত ইতিমধ্যে ডাম্পিং মূল্যে সুতা সরবরাহ করছে। এ অবস্থায় দেশীয় সুতা উৎপাদন খরচ বাড়লে স্থানীয় শিল্প প্রতিযোগিতা হারাবে। বিক্রি কমবে, উৎপাদন কমবে, আর শেষ পর্যন্ত মিল বন্ধ হবে—এটাই বাস্তব চিত্র।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রস্তাবিত শুল্ক চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত হয়নি। দুই পক্ষের মধ্যে একাধিক বিষয়ে মতপার্থক্য থাকায় চুক্তির আলোচনায় আপাতত অগ্রগতি হয়নি। ফলে দর কষাকষির আলোচনা আরও চলবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
৩ ঘণ্টা আগেআস্থার ঘাটতি কাটিয়ে আবারও ব্যাংকমুখী হয়েছে নগদ অর্থ। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে মানুষের হাতে থাকা নগদ টাকার পরিমাণ একধাক্কায় কমেছে ১৯ হাজার কোটি টাকা। অর্থনীতিবিদ ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এটি বাজারে লেনদেন বাড়ার এবং অর্থনীতির গতি ফেরার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেব্যবসায়ীদের মধ্যস্থতায় আন্দোলন স্থগিত করে গত ৩০ জুন ফের কাজে যোগ দিয়েছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে টানা দেড় মাসের স্থবিরতা কাটতে শুরু করে দেশের শুল্ক স্টেশনগুলোয়। গতি ফিরে আসে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে।
৮ ঘণ্টা আগেব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই) দিন দিন আরও সংকটে পড়তে চলেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণ এতটাই বেড়ে গেছে যে অনেক প্রতিষ্ঠান এখন দেউলিয়ার মতো অবস্থায় রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, ২০২৫ সালের মার্চ শেষে এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ঋণের মধ্যে খেলাপি দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার ১৮৯ কোটি টাকা।
৯ ঘণ্টা আগে