স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণে বাংলাদেশে তৈরি দুই লাখ ইউনিট স্লিপার বা রাতে ঘুমানোর পোশাক বৈশ্বিক চেইনশপ ও খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্টকে ফেরত দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে কানাডা সরকার। দেশটির সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ৩ অক্টোবর এই আহ্বান জানানো হয়েছে।
কানাডার বাজারে তৈরি পোশাক বাজারজাত করেছিল বিখ্যাত ফ্যাশন ব্র্যান্ড জর্জ। কানাডা সরকার তাদের ওয়েবসাইটে বলেছে, জর্জ ব্র্যান্ডের যে স্লিপার বাজারে ছাড়া হয়েছে, সেগুলোতে শ্বাসরোধ হওয়ার ঝুঁকি এবং ঢোক গেলার ক্ষেত্রে ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে। তাই, বিক্রীত পোশাকগুলো দ্রুতই সংশ্লিষ্ট স্টোরে ফেরত দিতে ক্রেতাদের আহ্বান জানিয়েছে কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ।
কানাডা সরকারের তথ্য বলছে, বাংলাদেশে তৈরি এমন পণ্যের ২ লাখ ১৬ হাজার ৫৯৫ ইউনিট বিক্রি হয়েছিল কানাডার বাজারে। ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন মাসের মধ্যে দেশটিতে এই পণ্যগুলো বিক্রি কার হয়েছিল।
কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ তাদের ওয়েবসাইটে বলেছে, জর্জ ব্র্যান্ডের রাতে পরার পোশাকের জিপারের বর্ধিত অংশ ভেঙে যেতে পারে এবং পায়ের ও গলার গ্রিপ বারবার ধোয়ার ফলে চেপে যেতে পারে, যা দম বন্ধ হওয়ার পরিস্থিতি এবং খাওয়ার ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
এ অবস্থায় জনগণকে পরামর্শ দিয়ে কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, ভোক্তাদের অবিলম্বে যেসব নকশার কাপড় তুলে নিতে বলা হয়েছে, সেগুলোর ব্যবহার দ্রুত বন্ধ করা প্রয়োজন। ত্রুটিপূর্ণ পোশাকগুলো ওয়ালমার্ট স্টোরে ফেরত দেওয়া যেতে পারে বলে স্বাস্থ্য বিভাগের পরামর্শ।
জর্জ ব্র্যান্ডের নামে বাজারজাত করা এই কাপড়গুলো বাংলাদেশের গাজীপুরের ইউনিক ডিজাইনার্স লিমিটেড নামে একটি কারখানায় তৈরি। এগুলোর বৈশ্বিক ডিস্ট্রিবিউটর ছিল হংকংয়ে অবস্থিত চীনের পিডিএস-ফার ইস্ট লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান।
স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণে বাংলাদেশে তৈরি দুই লাখ ইউনিট স্লিপার বা রাতে ঘুমানোর পোশাক বৈশ্বিক চেইনশপ ও খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্টকে ফেরত দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে কানাডা সরকার। দেশটির সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ৩ অক্টোবর এই আহ্বান জানানো হয়েছে।
কানাডার বাজারে তৈরি পোশাক বাজারজাত করেছিল বিখ্যাত ফ্যাশন ব্র্যান্ড জর্জ। কানাডা সরকার তাদের ওয়েবসাইটে বলেছে, জর্জ ব্র্যান্ডের যে স্লিপার বাজারে ছাড়া হয়েছে, সেগুলোতে শ্বাসরোধ হওয়ার ঝুঁকি এবং ঢোক গেলার ক্ষেত্রে ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে। তাই, বিক্রীত পোশাকগুলো দ্রুতই সংশ্লিষ্ট স্টোরে ফেরত দিতে ক্রেতাদের আহ্বান জানিয়েছে কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ।
কানাডা সরকারের তথ্য বলছে, বাংলাদেশে তৈরি এমন পণ্যের ২ লাখ ১৬ হাজার ৫৯৫ ইউনিট বিক্রি হয়েছিল কানাডার বাজারে। ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন মাসের মধ্যে দেশটিতে এই পণ্যগুলো বিক্রি কার হয়েছিল।
কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ তাদের ওয়েবসাইটে বলেছে, জর্জ ব্র্যান্ডের রাতে পরার পোশাকের জিপারের বর্ধিত অংশ ভেঙে যেতে পারে এবং পায়ের ও গলার গ্রিপ বারবার ধোয়ার ফলে চেপে যেতে পারে, যা দম বন্ধ হওয়ার পরিস্থিতি এবং খাওয়ার ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
এ অবস্থায় জনগণকে পরামর্শ দিয়ে কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, ভোক্তাদের অবিলম্বে যেসব নকশার কাপড় তুলে নিতে বলা হয়েছে, সেগুলোর ব্যবহার দ্রুত বন্ধ করা প্রয়োজন। ত্রুটিপূর্ণ পোশাকগুলো ওয়ালমার্ট স্টোরে ফেরত দেওয়া যেতে পারে বলে স্বাস্থ্য বিভাগের পরামর্শ।
জর্জ ব্র্যান্ডের নামে বাজারজাত করা এই কাপড়গুলো বাংলাদেশের গাজীপুরের ইউনিক ডিজাইনার্স লিমিটেড নামে একটি কারখানায় তৈরি। এগুলোর বৈশ্বিক ডিস্ট্রিবিউটর ছিল হংকংয়ে অবস্থিত চীনের পিডিএস-ফার ইস্ট লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে