অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে সেমিকন্ডাক্টর খাতে চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে ১৩ সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। টাস্কফোর্সের নেতৃত্বে রয়েছেন বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বিডা।
টাস্কফোর্সের বাকি সদস্যরা হলেন— জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান (সদস্য), তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব (সদস্য), ড. মো. এনায়েতুর রহমান, ইশতাক আহমেদ, এম এ জব্বার, প্রফেসর ড. এ বি এম হারুন-উর-রশিদ, বুয়েট (সদস্য) মেজর জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ, প্রফেসর সৈয়দ মাহফুজুল আজিজ, মাশুক রহমান, মোস্তাফিজ চৌধুরী, জহিরুল আলম ও নাহিয়ান রহমান রোচি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টাস্কফোর্স কমিটি সুনির্দিষ্টভাবে সেমিকন্ডাক্টর খাতে চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে সুপারিশ প্রণয়ন করবে। কমিটি গঠনের সর্বোচ্চ এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে দাখিল করতে হবে। কমিটি প্রয়োজনে সদস্য বৃদ্ধি করতে পারবে।
সরকারের এই উদ্যোগ বাংলাদেশের সেমিকন্ডাক্টর চিপ ডিজাইন, টেস্টিং ও অ্যাসেম্বলিং সক্ষমতাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এর ফলে শুধু উচ্চ বেতনভিত্তিক কর্মসংস্থান নয়, বরং বাংলাদেশে হাইভ্যালু সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি দ্রুত গড়ে উঠবে এবং প্রসার লাভ করবে। ভবিষ্যতে যা হয়ে উঠবে বাংলাদেশের রপ্তানিযোগ্য অন্যতম শিল্প খাত।
এ বিষয়ে সেমিকন্ডাক্টর টাস্কফোর্সের আহ্বায়ক, বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ‘এশিয়া প্যাসিফিক সাপ্লাই চেইনের কাছাকাছি অবস্থানের কারণে, প্রতিযোগিতামূলক শ্রমব্যয় কম থাকায় এবং দক্ষ যুবশক্তি বাংলাদেশকে বৈশ্বিক সেমিকন্ডাক্টর খাতের জন্য একটি আদর্শ গন্তব্যে পরিণত করেছে। সেমিকন্ডাক্টর খাতের উন্নয়নে শিল্পনেতা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিয়া, নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি ব্যবসায়ীসহ শীর্ষ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের অভিজ্ঞতা একত্র করে শক্তিশালী ব্যবস্থা গড়ে তুলব, যা ভবিষ্যতে উদ্ভাবননির্ভর অর্থনীতির অগ্রযাত্রায় ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।’
টাস্কফোর্সের কাজ হবে সেমিকন্ডাক্টর খাতে তাৎক্ষণিক প্রবৃদ্ধির সুযোগ চিহ্নিত করা, নীতি ও দক্ষতার ঘাটতি দূর করা এবং বৈশ্বিক বিনিয়োগ আকর্ষণে অবকাঠামো ও প্রণোদনাকাঠামোর প্রস্তাব করা। জানুয়ারির শেষ নাগাদ কার্যকর ফলাফল উপস্থাপনের লক্ষ্যে কাজ করবে এই টাস্কফোর্স।
বাংলাদেশে সেমিকন্ডাক্টর খাতে চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে ১৩ সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। টাস্কফোর্সের নেতৃত্বে রয়েছেন বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বিডা।
টাস্কফোর্সের বাকি সদস্যরা হলেন— জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান (সদস্য), তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব (সদস্য), ড. মো. এনায়েতুর রহমান, ইশতাক আহমেদ, এম এ জব্বার, প্রফেসর ড. এ বি এম হারুন-উর-রশিদ, বুয়েট (সদস্য) মেজর জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ, প্রফেসর সৈয়দ মাহফুজুল আজিজ, মাশুক রহমান, মোস্তাফিজ চৌধুরী, জহিরুল আলম ও নাহিয়ান রহমান রোচি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টাস্কফোর্স কমিটি সুনির্দিষ্টভাবে সেমিকন্ডাক্টর খাতে চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে সুপারিশ প্রণয়ন করবে। কমিটি গঠনের সর্বোচ্চ এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে দাখিল করতে হবে। কমিটি প্রয়োজনে সদস্য বৃদ্ধি করতে পারবে।
সরকারের এই উদ্যোগ বাংলাদেশের সেমিকন্ডাক্টর চিপ ডিজাইন, টেস্টিং ও অ্যাসেম্বলিং সক্ষমতাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এর ফলে শুধু উচ্চ বেতনভিত্তিক কর্মসংস্থান নয়, বরং বাংলাদেশে হাইভ্যালু সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি দ্রুত গড়ে উঠবে এবং প্রসার লাভ করবে। ভবিষ্যতে যা হয়ে উঠবে বাংলাদেশের রপ্তানিযোগ্য অন্যতম শিল্প খাত।
এ বিষয়ে সেমিকন্ডাক্টর টাস্কফোর্সের আহ্বায়ক, বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ‘এশিয়া প্যাসিফিক সাপ্লাই চেইনের কাছাকাছি অবস্থানের কারণে, প্রতিযোগিতামূলক শ্রমব্যয় কম থাকায় এবং দক্ষ যুবশক্তি বাংলাদেশকে বৈশ্বিক সেমিকন্ডাক্টর খাতের জন্য একটি আদর্শ গন্তব্যে পরিণত করেছে। সেমিকন্ডাক্টর খাতের উন্নয়নে শিল্পনেতা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিয়া, নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি ব্যবসায়ীসহ শীর্ষ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের অভিজ্ঞতা একত্র করে শক্তিশালী ব্যবস্থা গড়ে তুলব, যা ভবিষ্যতে উদ্ভাবননির্ভর অর্থনীতির অগ্রযাত্রায় ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।’
টাস্কফোর্সের কাজ হবে সেমিকন্ডাক্টর খাতে তাৎক্ষণিক প্রবৃদ্ধির সুযোগ চিহ্নিত করা, নীতি ও দক্ষতার ঘাটতি দূর করা এবং বৈশ্বিক বিনিয়োগ আকর্ষণে অবকাঠামো ও প্রণোদনাকাঠামোর প্রস্তাব করা। জানুয়ারির শেষ নাগাদ কার্যকর ফলাফল উপস্থাপনের লক্ষ্যে কাজ করবে এই টাস্কফোর্স।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৬ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৬ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে