বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
রমজানকে সামনে রেখে খেজুর, ছোলা, চিনি, পেঁয়াজ, ডাল, তেল, মটর ও মসলা বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১১ জানুয়ারি এক প্রজ্ঞাপনে এ সুবিধা দেওয়া হয়। এছাড়া খেজুর, চিনি ও তেলের শুল্ক মওকুফে এনবিআরের কাছে আবেদন করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে ডলারের উচ্চমূল্যে চাহিদামতো পণ্য আমদানি নিয়ে চিন্তিত ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, নানা জটিলতায় ৬ মাস বন্ধ রয়েছে চিনি আমদানি। ভারতে অতিরিক্ত শুল্ককর আরোপে পেঁয়াজের স্বাভাবিক আমদানি বন্ধ, মসলা জাতীয় পণ্যের অতিরিক্ত আমদানি শুল্ক বেড়েছে। এসব প্রতিবন্ধকতা কাটলে আমদানি সহজ ও পণ্যের দাম কমবে বাজারে।
বেনাপোল আমদানি, রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘রমজানে ইফতারের জন্য প্রায় তিন লাখ মেট্রিকটন ভোজ্যতেল, দুই লাখ মেট্রিক টন চিনি এবং এক লাখ মেট্রিকটন ছোলার চাহিদা রয়েছে। সরকারি সুবিধায় খুশি, তবে ডলারের দাম না কমলে ও ভারত থেকে পণ্য আমদানিতে যে জটিলতা আছে সেটি না কাটলে চাহিদামতো পণ্য আমদানি কষ্ট হয়ে পড়বে।’
আমদানিকারক উজ্বল বিশ্বাস বলেন, ‘ডলারের সরকারি রেট প্রতি ডলার ১১৫ টাকা হলেও ব্যাংকে পরিশোধ করতে হচ্ছে ১২৬ থেকে ১২৮ টাকা পর্যন্ত। চড়া দামে কিনে কীভাবে কম দামে বিক্রয় সম্ভব? এছাড়া ভারত সরকার প্রতি টন পেঁয়াজের রপ্তানিমূল্য ১৫০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ৮৫০ ডলার নির্ধারণ করে রেখেছে। এতে ছয় মাস ধরে পেঁয়াজ আমদানি করতে পারছি না। বিভিন্ন জটিলতায় ভারত থেকে চিনি ও চাল আমদানিও বন্ধ আছে।’
ছোলা আমদানিকারক রহমত বলেন, ‘ভারত থেকে আমদানি করা ছোলা বেনাপোল বন্দর পর্যন্ত খরচ পড়ছে ৮৯ টাকা। বন্দর থেকে বিক্রি করা হচ্ছে ৯০ টাকায়।’
সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের বেনাপোল শাখার ব্যবস্থাপক জাকির হোসেন বলেন, ‘রমজানে সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী আমদানিকারকদের পণ্যের এলসি খুলতে সহযোগিতা করা হচ্ছে।’
বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী হেমন্ত কুমার সরকার বলেন, ‘রমজানকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে ছোলাসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য আমদানি শুরু হয়েছে। মান পরীক্ষা করে দ্রুত বন্দর থেকে ছোলাসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য ছাড়করণে সহযোগিতা করা হচ্ছে।’
রমজানকে সামনে রেখে খেজুর, ছোলা, চিনি, পেঁয়াজ, ডাল, তেল, মটর ও মসলা বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১১ জানুয়ারি এক প্রজ্ঞাপনে এ সুবিধা দেওয়া হয়। এছাড়া খেজুর, চিনি ও তেলের শুল্ক মওকুফে এনবিআরের কাছে আবেদন করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে ডলারের উচ্চমূল্যে চাহিদামতো পণ্য আমদানি নিয়ে চিন্তিত ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, নানা জটিলতায় ৬ মাস বন্ধ রয়েছে চিনি আমদানি। ভারতে অতিরিক্ত শুল্ককর আরোপে পেঁয়াজের স্বাভাবিক আমদানি বন্ধ, মসলা জাতীয় পণ্যের অতিরিক্ত আমদানি শুল্ক বেড়েছে। এসব প্রতিবন্ধকতা কাটলে আমদানি সহজ ও পণ্যের দাম কমবে বাজারে।
বেনাপোল আমদানি, রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘রমজানে ইফতারের জন্য প্রায় তিন লাখ মেট্রিকটন ভোজ্যতেল, দুই লাখ মেট্রিক টন চিনি এবং এক লাখ মেট্রিকটন ছোলার চাহিদা রয়েছে। সরকারি সুবিধায় খুশি, তবে ডলারের দাম না কমলে ও ভারত থেকে পণ্য আমদানিতে যে জটিলতা আছে সেটি না কাটলে চাহিদামতো পণ্য আমদানি কষ্ট হয়ে পড়বে।’
আমদানিকারক উজ্বল বিশ্বাস বলেন, ‘ডলারের সরকারি রেট প্রতি ডলার ১১৫ টাকা হলেও ব্যাংকে পরিশোধ করতে হচ্ছে ১২৬ থেকে ১২৮ টাকা পর্যন্ত। চড়া দামে কিনে কীভাবে কম দামে বিক্রয় সম্ভব? এছাড়া ভারত সরকার প্রতি টন পেঁয়াজের রপ্তানিমূল্য ১৫০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ৮৫০ ডলার নির্ধারণ করে রেখেছে। এতে ছয় মাস ধরে পেঁয়াজ আমদানি করতে পারছি না। বিভিন্ন জটিলতায় ভারত থেকে চিনি ও চাল আমদানিও বন্ধ আছে।’
ছোলা আমদানিকারক রহমত বলেন, ‘ভারত থেকে আমদানি করা ছোলা বেনাপোল বন্দর পর্যন্ত খরচ পড়ছে ৮৯ টাকা। বন্দর থেকে বিক্রি করা হচ্ছে ৯০ টাকায়।’
সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের বেনাপোল শাখার ব্যবস্থাপক জাকির হোসেন বলেন, ‘রমজানে সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী আমদানিকারকদের পণ্যের এলসি খুলতে সহযোগিতা করা হচ্ছে।’
বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী হেমন্ত কুমার সরকার বলেন, ‘রমজানকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে ছোলাসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য আমদানি শুরু হয়েছে। মান পরীক্ষা করে দ্রুত বন্দর থেকে ছোলাসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য ছাড়করণে সহযোগিতা করা হচ্ছে।’
মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্র কয়েক দশক ধরে কথিত সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্র ইরানেও সামরিক হস্তক্ষেপ করেছে। চলতি সপ্তাহে মার্কিন যুদ্ধবিমান ইরানের অন্তত তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালায়। যদিও শেষ পর্যন্ত এটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নেয়নি।
৯ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। তবে একই সঙ্গে বাড়ছে তীব্র চাপ ও প্রতিযোগিতা। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, গত বছরের তুলনায় রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে, কিন্তু মাসওয়ারি প্রবৃদ্ধিতে ধীরগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। অর্থাৎ বাজার ধরে রাখার সঙ্গে সঙ্গে আরও কৌশলী হওয়ার সময় এসে
৯ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রকল্প, পরিবহন ব্যয় ও বিনিয়োগে অসামঞ্জস্য রয়েছে; রাষ্ট্রীয় সক্ষমতা না বাড়ালে অর্থনীতি এখানেই আটকে থাকবে। বারবার নীতি পরিবর্তন, অপচয়ী ব্যয় আর অপরিকল্পিত উন্নয়নের দুষ্টচক্র ভাঙার একমাত্র উপায় সমন্বিত, বাস্তবমুখী কৌশল। ‘দেশের পরিবহন, সবুজ প্রবৃদ্ধি ও বিনিয়োগ সংকট’ শীর্ষক ইআরএফ-পলিসি এক
১০ ঘণ্টা আগেতেলের দাম আবার বাড়তে শুরু করেছে। গতকাল বুধবার বৈশ্বিক শেয়ারবাজারে মিশ্র প্রবণতা দেখা গেলেও বিনিয়োগকারীরা নজর রাখছেন ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কতটা স্থায়ী হয়, সেটির দিকে।
১০ ঘণ্টা আগে