নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে বাংলাদেশকে ৩ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকার বাজেট সহায়তা দিচ্ছে ফ্রান্স সরকার। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাধারণ মুদ্রায় যা ৩০ দশমিক ৫ কোটি ইউরো। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার ও ফরাসি সরকারের অর্থায়নকারী সংস্থা এজেন্স ফ্রান্স ডি ডেভেলপমেন্টের (এএফডি) মধ্যে চুক্তি সই হয়েছে।
রাজস্ব ঘাটতির কারণে সরকার যখন বাজেট বাস্তবায়নে হিমশিম খাচ্ছে সেই সময়ে ফ্রান্স সরকারের পক্ষ থেকে এ বাজেট সহায়তার প্রতিশ্রুতি এল।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে এনইসি সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং এএফডির ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর সিসিলিয়া কর্টেজ ঋণচুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
প্রতিশ্রুত ৩০ দশমিক ৫ কোটি ইউরোর মধ্যে ৫০ লাখ ইউরো অনুদান হিসেবে পাওয়া যাবে।
ইআরডি জানায়, ‘পলিসি লোন ইন সাপোর্ট অব জিওবি ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাজেন্ডা’ প্রকল্পের আওতায় এই চুক্তি সই হয়েছে। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য—ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যান, দ্য মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি এবং ন্যাশনাল ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখা। জলবায়ুর নেতিবাচক অভিঘাতের বিরুদ্ধে কার্যকর ও শক্তিশালী ভিত্তি প্রস্তুত করা এবং জলবায়ু-সহিষ্ণু ও স্বল্প কার্বন নিঃসরণভিত্তিক অগ্রযাত্রাকে সমর্থন করা।
২০১২ সালে বাংলাদেশে এএফডি কার্যক্রম শুরু করে। এএফডি হলো একটি দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সংস্থা, যা ফরাসি সরকারের পক্ষে উন্নয়ন সহায়তা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে থাকে। এফডি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবহন ও যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহায়তা দেয়।
বর্তমানে এএফডি ১১টি চলমান প্রকল্পে অর্থায়ন করছে। এর পরিমাণ ১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ইউরো। এ পর্যন্ত এএফডি বাংলাদেশে ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ইউরো ঋণ ও কারিগরি সহায়তা দিয়েছে।
চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে বাংলাদেশকে ৩ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকার বাজেট সহায়তা দিচ্ছে ফ্রান্স সরকার। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাধারণ মুদ্রায় যা ৩০ দশমিক ৫ কোটি ইউরো। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার ও ফরাসি সরকারের অর্থায়নকারী সংস্থা এজেন্স ফ্রান্স ডি ডেভেলপমেন্টের (এএফডি) মধ্যে চুক্তি সই হয়েছে।
রাজস্ব ঘাটতির কারণে সরকার যখন বাজেট বাস্তবায়নে হিমশিম খাচ্ছে সেই সময়ে ফ্রান্স সরকারের পক্ষ থেকে এ বাজেট সহায়তার প্রতিশ্রুতি এল।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে এনইসি সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং এএফডির ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর সিসিলিয়া কর্টেজ ঋণচুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
প্রতিশ্রুত ৩০ দশমিক ৫ কোটি ইউরোর মধ্যে ৫০ লাখ ইউরো অনুদান হিসেবে পাওয়া যাবে।
ইআরডি জানায়, ‘পলিসি লোন ইন সাপোর্ট অব জিওবি ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাজেন্ডা’ প্রকল্পের আওতায় এই চুক্তি সই হয়েছে। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য—ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যান, দ্য মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি এবং ন্যাশনাল ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখা। জলবায়ুর নেতিবাচক অভিঘাতের বিরুদ্ধে কার্যকর ও শক্তিশালী ভিত্তি প্রস্তুত করা এবং জলবায়ু-সহিষ্ণু ও স্বল্প কার্বন নিঃসরণভিত্তিক অগ্রযাত্রাকে সমর্থন করা।
২০১২ সালে বাংলাদেশে এএফডি কার্যক্রম শুরু করে। এএফডি হলো একটি দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সংস্থা, যা ফরাসি সরকারের পক্ষে উন্নয়ন সহায়তা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে থাকে। এফডি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবহন ও যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহায়তা দেয়।
বর্তমানে এএফডি ১১টি চলমান প্রকল্পে অর্থায়ন করছে। এর পরিমাণ ১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ইউরো। এ পর্যন্ত এএফডি বাংলাদেশে ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ইউরো ঋণ ও কারিগরি সহায়তা দিয়েছে।
মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান সম্মানজনক হলেও রপ্তানি সেভাবে নেই বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বে মাছ উৎপাদনে আমাদের অবস্থান সম্মানজনক হলেও রপ্তানি সেভাবে নেই। মৎস্য রপ্তানি বাড়াতে সরকারের আলাদা ইকোনমিক জোন করা প্রয়োজন; যেখানে উন্নত প্রযুক্তির সহায়তা
১ ঘণ্টা আগেসব প্রকার জ্বালানি তেলের দাম লিটারপ্রতি এক টাকা কমিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। মে মাসের ১ তারিখ থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হবে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেক জায়ান্ট ওয়ালটনের তৈরি ইউরোপের ঐতিহ্যবাহী এসিসি ব্র্যান্ডের এসি কিনে এবার মিলিয়নিয়ার হয়েছেন খুলনার খালিশপুরের জুয়েলারি ব্যবসায়ী মিঠুন দত্ত। ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২–এর আওতায় কিস্তিতে এসি কিনে তিনি পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা। এই বিশাল অঙ্কের টাকা পাওয়ায় মিঠুন দত্তের পর
৩ ঘণ্টা আগেদেশের শীর্ষস্থানীয় নিত্য-ব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ চট্টগ্রামের ব্যবস্থাপনার বাইরে থাকা (অব্যবস্থাপিত) ১০ শতাংশ প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণ অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। ২০২৩ এবং ২০২৪ সালে এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পর ২০২৫
৩ ঘণ্টা আগে