নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের দুই পুঁজিবাজার ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই ও সিএসই) সার্বিক কার্যক্রম খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আজ বুধবার ডিএসই ও সিএসইর জন্য দুটি পৃথক কমিটি গঠন করে ২০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে আদেশের চিঠি কমিটির সদস্য ছাড়াও উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বরাবর পাঠানো হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিএসইসির কর্মকর্তারা বলছেন, কোনো অনিয়মের ভিত্তিতে স্টক এক্সচেঞ্জের কার্যক্রম নিরীক্ষার জন্য কমিটি করা হয়নি। সাধারণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এটা করা হয়েছে।
ডিএসইর কার্যক্রম নিরীক্ষা তদন্ত কমিটির প্রধান বিএসইসির পরিচালক মো. আবুল কালাম। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন অতিরিক্ত পরিচালক মোল্লা মো. মিরাজ উস সুন্নাহ, উপপরিচালক মো. বনি ইয়ামিন খান এবং সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ সাদেকুর রহমান ভূঁইয়া।
কমিটির প্রধান আবুল কালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা কোনো অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি নয়। এটা একটা নিয়মিত (রুটিন) তদন্তের মতো। স্টক এক্সচেঞ্জের কার্যাবলি যথানিয়মে চলছে কি না, সেটা দেখা। সব ঠিক থাকলে ঠিক, না থাকলে সেটা জানানো। আর কিছু নয়।’
তবে এ ধরনের কার্যক্রম প্রতিবছর হয় না জানিয়ে আবুল কালাম বলেন, ‘এটা হওয়ার কথা প্রতিবছর বা কমিশন যখন মনে করবে। অনেক বছর পরে এটা হতে যাচ্ছে।’
এদিকে, বিএসইসির পরিচালক ফখরুল ইসলাম মজুমদারকে প্রধান করে সিএসইর কার্যক্রম নিরীক্ষার জন্য কমিটি করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন অতিরিক্ত পরিচালক মো. সিদ্দিকুর রহমান, উপপরিচালক মো. রফিকুন্নবী এবং সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন।
বিএসইসির নির্দেশনায় বলা হয়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) আইন ১৯৯৩–এর ধারা ৮২ (২) (ঝ)–এর সঙ্গে বিধিমালা ২০২০–এর বিধি ১৭ অনুযায়ী একটি ‘পরিদর্শন কমিটি’ (ইনস্পেকশন কমিটি) গঠন করা হয়েছে। কমিটির নিরীক্ষা কার্যক্রমকে স্টক এক্সচেঞ্জ সহায়তা করবে এবং সহজতর করবে, যাতে কমিটির চাওয়া সব তথ্য এবং কার্যক্রমের অনুমতি নিরাপত্তা প্রোটোকলসহ বিলম্ব ছাড়াই মঞ্জুর করা হয়।
দেশের দুই পুঁজিবাজার ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই ও সিএসই) সার্বিক কার্যক্রম খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আজ বুধবার ডিএসই ও সিএসইর জন্য দুটি পৃথক কমিটি গঠন করে ২০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে আদেশের চিঠি কমিটির সদস্য ছাড়াও উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বরাবর পাঠানো হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিএসইসির কর্মকর্তারা বলছেন, কোনো অনিয়মের ভিত্তিতে স্টক এক্সচেঞ্জের কার্যক্রম নিরীক্ষার জন্য কমিটি করা হয়নি। সাধারণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এটা করা হয়েছে।
ডিএসইর কার্যক্রম নিরীক্ষা তদন্ত কমিটির প্রধান বিএসইসির পরিচালক মো. আবুল কালাম। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন অতিরিক্ত পরিচালক মোল্লা মো. মিরাজ উস সুন্নাহ, উপপরিচালক মো. বনি ইয়ামিন খান এবং সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ সাদেকুর রহমান ভূঁইয়া।
কমিটির প্রধান আবুল কালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা কোনো অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি নয়। এটা একটা নিয়মিত (রুটিন) তদন্তের মতো। স্টক এক্সচেঞ্জের কার্যাবলি যথানিয়মে চলছে কি না, সেটা দেখা। সব ঠিক থাকলে ঠিক, না থাকলে সেটা জানানো। আর কিছু নয়।’
তবে এ ধরনের কার্যক্রম প্রতিবছর হয় না জানিয়ে আবুল কালাম বলেন, ‘এটা হওয়ার কথা প্রতিবছর বা কমিশন যখন মনে করবে। অনেক বছর পরে এটা হতে যাচ্ছে।’
এদিকে, বিএসইসির পরিচালক ফখরুল ইসলাম মজুমদারকে প্রধান করে সিএসইর কার্যক্রম নিরীক্ষার জন্য কমিটি করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন অতিরিক্ত পরিচালক মো. সিদ্দিকুর রহমান, উপপরিচালক মো. রফিকুন্নবী এবং সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন।
বিএসইসির নির্দেশনায় বলা হয়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) আইন ১৯৯৩–এর ধারা ৮২ (২) (ঝ)–এর সঙ্গে বিধিমালা ২০২০–এর বিধি ১৭ অনুযায়ী একটি ‘পরিদর্শন কমিটি’ (ইনস্পেকশন কমিটি) গঠন করা হয়েছে। কমিটির নিরীক্ষা কার্যক্রমকে স্টক এক্সচেঞ্জ সহায়তা করবে এবং সহজতর করবে, যাতে কমিটির চাওয়া সব তথ্য এবং কার্যক্রমের অনুমতি নিরাপত্তা প্রোটোকলসহ বিলম্ব ছাড়াই মঞ্জুর করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৮ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৮ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৮ ঘণ্টা আগে