বিশ্বে তাজা এবং হিমায়িত রসুনের সবচেয়ে বড় রপ্তানিকারক হচ্ছে চীন। এই রসুনের প্রধান ভোক্তা যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এই রসুন নিয়ে বিতর্কও বহু পুরনো। চীনের চেয়ে দেশের বাজারে রসুনের দাম কম হওয়ার পরও রসুন ‘ডাম্পিংয়ের’ অভিযোগ করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। এই রসুনকে ‘জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি’ হিসেবে তুলে ধরে নতুন বিতর্ক উসকে দিয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির সিনেটর রিক স্কট।
এজন্য তদন্তের আহ্বান জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমনডোর কাছে কাছে তিনি গত ৬ সেপ্টেম্বর চিঠি দেন। তাতে তিনি বলেছেন, ‘কমিউনিস্ট’ চীনে ‘নর্দমায়’ উৎপাদিত হয় রসুন। এজন্য চীনা রসুন ‘অস্বাস্থ্যকর’ ও ‘অনিরাপদ’।
চিঠিতে তিনি লিখেন, ‘কমিউনিস্ট’ চীনে চাষাবাদের চর্চা রান্নার ব্লগ ও সাময়িকী থেকে শুরু করে ইউটিউব ও ডকুমেন্টারিতে ছড়িয়ে আছে। এসব চর্চার মধ্যে বেশকিছু ‘আপত্তিকর’। এর মধ্যে আছে মানুষের মল ও নর্দমার বর্জ্যকে রসুনের জন্য সার হিসেবে ব্যবহার করা, নর্দমায় রসুন চাষ করা, রসুনকে সাদা দেখানোর জন্য ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা এবং আকর্ষণীভাবে উপস্থাপনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশের আগে রসুনের শিকড় উপড়ে ফেলা হয়।
তবে রিক স্কটের উদ্বেগের সঙ্গে একমত নন কানাডার ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটির সায়েন্স অ্যান্ড সোসাইটি। তারা বলেছে, নর্দমায় রসুন উৎপাদনের কোনো প্রমাণ তাদের কাছে নেই। আর যদি তা ঘটেও থাকে তবে খুব বেশি সমস্যা নেই।
২০১৭ সালে ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটির প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, মানুষের বর্জ্য পশুর বর্জ্যের মতোই কার্যকর একটি সার। শস্য জন্মায় এমন ক্ষেতে মানুষের মলমূত্র ছড়িয়ে দেওয়া আকর্ষণীয় না শোনালেও এটি আমাদের ধারণার চেয়ে নিরাপদ।
চীনা রসুন জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি কিনা, সে বিষয়ে তদন্তের সঙ্গে আরও যে বিষয়ে তিনি জোর দিয়েছেন, তা হলো- রসুন উৎপন্ন হচ্ছে কমিউনিস্ট চীনে। ১৯৯০ এর দশকের মাঝামাঝি থেকে চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ভারী শুল্ক বা কর আরোপ করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৯ সালে ট্রাম্প প্রশাসনের সময় এই শুল্কের পরিমাণ আরও বাড়ানো হয়।
সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বাণিজ্য বিভাগকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সিনেটর রিক স্কট। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার ওপর আমদানি করা কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের প্রভাব কী- সেটা তদন্তের এখতিয়ার বাণিজ্য বিভাগের রয়েছে।
বিভিন্ন ধরনের রসুনের বিবরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তা আমাদের অস্তিত্বের জন্যই জরুরি। কারণ, এটা আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা, জনস্বাস্থ্য এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করে।’
বিশ্বে তাজা এবং হিমায়িত রসুনের সবচেয়ে বড় রপ্তানিকারক হচ্ছে চীন। এই রসুনের প্রধান ভোক্তা যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এই রসুন নিয়ে বিতর্কও বহু পুরনো। চীনের চেয়ে দেশের বাজারে রসুনের দাম কম হওয়ার পরও রসুন ‘ডাম্পিংয়ের’ অভিযোগ করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। এই রসুনকে ‘জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি’ হিসেবে তুলে ধরে নতুন বিতর্ক উসকে দিয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির সিনেটর রিক স্কট।
এজন্য তদন্তের আহ্বান জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমনডোর কাছে কাছে তিনি গত ৬ সেপ্টেম্বর চিঠি দেন। তাতে তিনি বলেছেন, ‘কমিউনিস্ট’ চীনে ‘নর্দমায়’ উৎপাদিত হয় রসুন। এজন্য চীনা রসুন ‘অস্বাস্থ্যকর’ ও ‘অনিরাপদ’।
চিঠিতে তিনি লিখেন, ‘কমিউনিস্ট’ চীনে চাষাবাদের চর্চা রান্নার ব্লগ ও সাময়িকী থেকে শুরু করে ইউটিউব ও ডকুমেন্টারিতে ছড়িয়ে আছে। এসব চর্চার মধ্যে বেশকিছু ‘আপত্তিকর’। এর মধ্যে আছে মানুষের মল ও নর্দমার বর্জ্যকে রসুনের জন্য সার হিসেবে ব্যবহার করা, নর্দমায় রসুন চাষ করা, রসুনকে সাদা দেখানোর জন্য ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা এবং আকর্ষণীভাবে উপস্থাপনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশের আগে রসুনের শিকড় উপড়ে ফেলা হয়।
তবে রিক স্কটের উদ্বেগের সঙ্গে একমত নন কানাডার ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটির সায়েন্স অ্যান্ড সোসাইটি। তারা বলেছে, নর্দমায় রসুন উৎপাদনের কোনো প্রমাণ তাদের কাছে নেই। আর যদি তা ঘটেও থাকে তবে খুব বেশি সমস্যা নেই।
২০১৭ সালে ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটির প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, মানুষের বর্জ্য পশুর বর্জ্যের মতোই কার্যকর একটি সার। শস্য জন্মায় এমন ক্ষেতে মানুষের মলমূত্র ছড়িয়ে দেওয়া আকর্ষণীয় না শোনালেও এটি আমাদের ধারণার চেয়ে নিরাপদ।
চীনা রসুন জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি কিনা, সে বিষয়ে তদন্তের সঙ্গে আরও যে বিষয়ে তিনি জোর দিয়েছেন, তা হলো- রসুন উৎপন্ন হচ্ছে কমিউনিস্ট চীনে। ১৯৯০ এর দশকের মাঝামাঝি থেকে চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ভারী শুল্ক বা কর আরোপ করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৯ সালে ট্রাম্প প্রশাসনের সময় এই শুল্কের পরিমাণ আরও বাড়ানো হয়।
সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বাণিজ্য বিভাগকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সিনেটর রিক স্কট। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার ওপর আমদানি করা কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের প্রভাব কী- সেটা তদন্তের এখতিয়ার বাণিজ্য বিভাগের রয়েছে।
বিভিন্ন ধরনের রসুনের বিবরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তা আমাদের অস্তিত্বের জন্যই জরুরি। কারণ, এটা আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা, জনস্বাস্থ্য এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করে।’
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৩ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৩ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
৪ ঘণ্টা আগে