বিশ্বের অন্তত এক-পঞ্চমাংশ অর্থাৎ প্রায় ২০ শতাংশ তেল পরিশোধনাগার বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে, জ্বালানি বাজার পরামর্শক প্রতিষ্ঠান উড ম্যাকেঞ্জি। এমন এক সময়ে এই ঝুঁকির বিষয়টি সামনে এল যখন বিশ্বজুড়ে গ্যাসোলিনের চাহিদা কমে গেছে এবং কার্বন নিঃসরণ কমানোর দাবি জোরদার হয়েছে।
উড ম্যাকেঞ্জি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৪৬৫টি তেল পরিশোধনাগারের চালচিত্র বিশ্লেষণ করেছে। সেখান থেকে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে বিশ্বের যেসব পরিশোধনাগার কাজ করেছে তার মধ্যে ২১ শতাংশই ঝুঁকির মুখে। ইউরোপ ও চীনের তেল পরিশোধনাগারগুলো সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মুখে।
উড ম্যাকেঞ্জির হিসাব বলছে, ইউরোপের মোট তেল শোধনাগারের মধ্যে ৪৫ শতাংশই উচ্চ ঝুঁকির মুখে। এর ফলে, বিশ্বের ২১ শতাংশ তেল পরিশোধনাগার ঝুঁকির মুখে থাকায় দৈনিক প্রায় ৩৯ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন হুমকির মুখে পড়েছে।
অপর জ্বালানি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কনকাওয়ে জানাচ্ছে, ইউরোপের যত তেল শোধনাগার ছিল ২০০৯ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে ৯০ শতাংশ এখনো কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে, চলতি দশকের শেষ দিকেই গ্যাসোলিনের চাহিদা আরও কমে যাবে। একই সময়ে কার্বন কর চালু হয়ে যেতে পারে। এই অবস্থা তেলের ওপর নির্ভরশীলতা কমবে বৈ বাড়বে না বলেই জানাচ্ছে উড ম্যাকেঞ্জি। এ বিষয়ে সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ জ্বালানি বিশ্লেষক এমা ফক্স বলছেন, ‘জ্বালানি পরিশোধনের খরচ বেড়ে যাওয়ার কারণে আগামী দিনে তেল শোধনাগারগুলো বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না।’
বিশ্বের অন্তত এক-পঞ্চমাংশ অর্থাৎ প্রায় ২০ শতাংশ তেল পরিশোধনাগার বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে, জ্বালানি বাজার পরামর্শক প্রতিষ্ঠান উড ম্যাকেঞ্জি। এমন এক সময়ে এই ঝুঁকির বিষয়টি সামনে এল যখন বিশ্বজুড়ে গ্যাসোলিনের চাহিদা কমে গেছে এবং কার্বন নিঃসরণ কমানোর দাবি জোরদার হয়েছে।
উড ম্যাকেঞ্জি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৪৬৫টি তেল পরিশোধনাগারের চালচিত্র বিশ্লেষণ করেছে। সেখান থেকে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে বিশ্বের যেসব পরিশোধনাগার কাজ করেছে তার মধ্যে ২১ শতাংশই ঝুঁকির মুখে। ইউরোপ ও চীনের তেল পরিশোধনাগারগুলো সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মুখে।
উড ম্যাকেঞ্জির হিসাব বলছে, ইউরোপের মোট তেল শোধনাগারের মধ্যে ৪৫ শতাংশই উচ্চ ঝুঁকির মুখে। এর ফলে, বিশ্বের ২১ শতাংশ তেল পরিশোধনাগার ঝুঁকির মুখে থাকায় দৈনিক প্রায় ৩৯ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন হুমকির মুখে পড়েছে।
অপর জ্বালানি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কনকাওয়ে জানাচ্ছে, ইউরোপের যত তেল শোধনাগার ছিল ২০০৯ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে ৯০ শতাংশ এখনো কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে, চলতি দশকের শেষ দিকেই গ্যাসোলিনের চাহিদা আরও কমে যাবে। একই সময়ে কার্বন কর চালু হয়ে যেতে পারে। এই অবস্থা তেলের ওপর নির্ভরশীলতা কমবে বৈ বাড়বে না বলেই জানাচ্ছে উড ম্যাকেঞ্জি। এ বিষয়ে সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ জ্বালানি বিশ্লেষক এমা ফক্স বলছেন, ‘জ্বালানি পরিশোধনের খরচ বেড়ে যাওয়ার কারণে আগামী দিনে তেল শোধনাগারগুলো বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৩ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে