গত ২৩ মে (বৃহস্পতিবার) ট্রান্সকম বেভারেজেস বাংলাদেশ/পেপসিকো ও শো-মোশন লিমিটেড/স্টার সিনেপ্লেক্সের মাঝে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী এককভাবে ট্রান্সকম বেভারেজেস বাংলাদেশ/পেপসিকো, দেশের সকল স্টার সিনেপ্লেক্সে কার্বোনেটেড ও নন-কার্বোনেটেড বেভারেজ সরবরাহ করবে। উভয় প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র কর্মকর্তাগণ এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
গত ২৬ মে (রোববার) প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, ট্রান্সকম বেভারেজেস লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর (অপারেশনস) দিপেন্দর সিং তিওয়ানা এবং শো-মোশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান রুহেল-এমপি চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন।
এ সম্পর্কে ট্রান্সকম বেভারেজেস লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর (অপারেশনস) দিপেন্দর সিং তিওয়ানা বলেন, পেপসিকো/ট্রান্সকম বেভারেজেস স্টার সিনেপ্লেক্সকে সব সময়ই একটি লং টার্ম স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে বিবেচনা করে।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের লিডিং বেভারেজ কোম্পানি হিসেবে দেশের প্রিমিয়ার সিনেমা চেইন স্টার সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে চুক্তি রিনিউ করতে পেরে আমরা খুবই গর্বিত। আমরা আমাদের কনজ্যুমারদের পেপসি ও পপকর্ন অর্থাৎ মুভি দেখার পারফেক্ট কম্বোটা দেওয়ার জন্যই একত্রিত হয়েছি।’
শো-মোশন লিমিটেড/স্টার সিনেপ্লেক্সের চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান এ বিষয়ে বলেন, ‘স্টার সিনেপ্লেক্স বেভারেজ পার্টনার পেপসিকোকে ধন্যবাদ জানাতে চায়। কারণ গত ১৮ বছরে স্টার সিনেপ্লেক্সকে সবার প্রিয় ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট ডেস্টিনেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করায় পেপসির অবদান অসামান্য। দেশের মুভি-কালচারকে সমৃদ্ধ করতে, আমরা এই পার্টনারশিপকে আরও নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চাই।’
এই চুক্তি চলাকালীন সময়ে স্টার সিনেপ্লেক্স বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলোতে ১০০টি স্ক্রিন চালু করবে। এরই মাধ্যমে স্টার সিনেপ্লেক্স ও পেপসিকো বাংলাদেশে তাঁদের প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে একত্রে কাজ করবে।
গত ২৩ মে (বৃহস্পতিবার) ট্রান্সকম বেভারেজেস বাংলাদেশ/পেপসিকো ও শো-মোশন লিমিটেড/স্টার সিনেপ্লেক্সের মাঝে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী এককভাবে ট্রান্সকম বেভারেজেস বাংলাদেশ/পেপসিকো, দেশের সকল স্টার সিনেপ্লেক্সে কার্বোনেটেড ও নন-কার্বোনেটেড বেভারেজ সরবরাহ করবে। উভয় প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র কর্মকর্তাগণ এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
গত ২৬ মে (রোববার) প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, ট্রান্সকম বেভারেজেস লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর (অপারেশনস) দিপেন্দর সিং তিওয়ানা এবং শো-মোশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান রুহেল-এমপি চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন।
এ সম্পর্কে ট্রান্সকম বেভারেজেস লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর (অপারেশনস) দিপেন্দর সিং তিওয়ানা বলেন, পেপসিকো/ট্রান্সকম বেভারেজেস স্টার সিনেপ্লেক্সকে সব সময়ই একটি লং টার্ম স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে বিবেচনা করে।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের লিডিং বেভারেজ কোম্পানি হিসেবে দেশের প্রিমিয়ার সিনেমা চেইন স্টার সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে চুক্তি রিনিউ করতে পেরে আমরা খুবই গর্বিত। আমরা আমাদের কনজ্যুমারদের পেপসি ও পপকর্ন অর্থাৎ মুভি দেখার পারফেক্ট কম্বোটা দেওয়ার জন্যই একত্রিত হয়েছি।’
শো-মোশন লিমিটেড/স্টার সিনেপ্লেক্সের চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান এ বিষয়ে বলেন, ‘স্টার সিনেপ্লেক্স বেভারেজ পার্টনার পেপসিকোকে ধন্যবাদ জানাতে চায়। কারণ গত ১৮ বছরে স্টার সিনেপ্লেক্সকে সবার প্রিয় ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট ডেস্টিনেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করায় পেপসির অবদান অসামান্য। দেশের মুভি-কালচারকে সমৃদ্ধ করতে, আমরা এই পার্টনারশিপকে আরও নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চাই।’
এই চুক্তি চলাকালীন সময়ে স্টার সিনেপ্লেক্স বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলোতে ১০০টি স্ক্রিন চালু করবে। এরই মাধ্যমে স্টার সিনেপ্লেক্স ও পেপসিকো বাংলাদেশে তাঁদের প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে একত্রে কাজ করবে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে