নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে বেশির ভাগ পণ্য ও সেবায দক্ষিণ এশিয়ার গড় দামের চেয়েও বেশি, এমনকি অর্থনৈতিক সংকটে থাকা শ্রীলঙ্কার চেয়েও বেশি মূল্য পরিশোধ করতে হয় বলে দাবি করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডির নিজস্ব কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সংস্থাটি এ দাবি করে।
‘বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার আভাস এবং বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ: উত্তরণ কোন পথে?’ শীর্ষক ব্রিফিংয়ে নিজেদের এই পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে আধা কেজি পাউরুটির দাম ৬২ টাকা, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ। এই দাম পাকিস্তানে ৪৫ টাকা, ভারত ও নেপালে ৪৮ টাকা, এমনকি শ্রীলঙ্কায়ও ৫০ টাকা, যা বাংলাদেশের তুলনায় অনেক কম।’
সিপিডির গবেষণা বলছে, ‘বাংলাদেশে গরুর মাংসের গড় মূল্য ৬৮৪ টাকা, যেখানে বিশ্বের গরুর মাংসের গড় দাম ৫৪৯ টাকা। পাকিস্তানে এক কেজি গরুর মাংস ৩৭৫ টাকা, ভারতে ৫৮০ টাকা, নেপালে ৪৬৫ টাকা এবং শ্রীলঙ্কায়ও ৫৪৫ টাকা।’
ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘করোনার সময় থেকে জিনিসপত্রের উচ্চমূল্য বা মূল্যস্ফীতি নিম্নবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের জীবনকে কঠিন করে তুলেছে। আমদানি পণ্যের পাশাপাশি দেশে উৎপাদিত পণ্যেরও দাম বেড়েছে। মূল্যস্ফীতির তথ্য বাজারের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। মূল্যস্ফীতি লাগামহীন, পরিত্রাণের লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। এমন অবস্থায় খাদ্যসংকটের আভাস স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।’
ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী মন্দার বিষয়টি চলমান এবং তা আরও ধীরে ধীরে ঘনীভূত হচ্ছে। এই মন্দা বিভিন্ন রূপে বারবার আসতে পারে। এজন্য বাংলাদেশকে এখন থেকেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষমতা বাড়াতে হবে।’
বর্তমান অবস্থায় নিত্যপ্রয়োজনীয় বেশ কিছু পণ্যে কর ছাড় দিয়ে মানুষের জীবন আরও সহজ করা যায়। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় ৫ শতাংশ বেতন বাড়ানো, ওএমএস কার্যক্রম আরও বাড়ানো, জ্বালানির দাম কমানো এবং দরিদ্র-অতিদরিদ্র মানুষকে নগদ অর্থসহায়তা দেওয়া হলে মানুষের কষ্ট কিছুটা কমবে বলেও মনে করেন ফাহমিদা খাতুন।
দেশে বেশির ভাগ পণ্য ও সেবায দক্ষিণ এশিয়ার গড় দামের চেয়েও বেশি, এমনকি অর্থনৈতিক সংকটে থাকা শ্রীলঙ্কার চেয়েও বেশি মূল্য পরিশোধ করতে হয় বলে দাবি করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডির নিজস্ব কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সংস্থাটি এ দাবি করে।
‘বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার আভাস এবং বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ: উত্তরণ কোন পথে?’ শীর্ষক ব্রিফিংয়ে নিজেদের এই পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে আধা কেজি পাউরুটির দাম ৬২ টাকা, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ। এই দাম পাকিস্তানে ৪৫ টাকা, ভারত ও নেপালে ৪৮ টাকা, এমনকি শ্রীলঙ্কায়ও ৫০ টাকা, যা বাংলাদেশের তুলনায় অনেক কম।’
সিপিডির গবেষণা বলছে, ‘বাংলাদেশে গরুর মাংসের গড় মূল্য ৬৮৪ টাকা, যেখানে বিশ্বের গরুর মাংসের গড় দাম ৫৪৯ টাকা। পাকিস্তানে এক কেজি গরুর মাংস ৩৭৫ টাকা, ভারতে ৫৮০ টাকা, নেপালে ৪৬৫ টাকা এবং শ্রীলঙ্কায়ও ৫৪৫ টাকা।’
ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘করোনার সময় থেকে জিনিসপত্রের উচ্চমূল্য বা মূল্যস্ফীতি নিম্নবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের জীবনকে কঠিন করে তুলেছে। আমদানি পণ্যের পাশাপাশি দেশে উৎপাদিত পণ্যেরও দাম বেড়েছে। মূল্যস্ফীতির তথ্য বাজারের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। মূল্যস্ফীতি লাগামহীন, পরিত্রাণের লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। এমন অবস্থায় খাদ্যসংকটের আভাস স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।’
ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী মন্দার বিষয়টি চলমান এবং তা আরও ধীরে ধীরে ঘনীভূত হচ্ছে। এই মন্দা বিভিন্ন রূপে বারবার আসতে পারে। এজন্য বাংলাদেশকে এখন থেকেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষমতা বাড়াতে হবে।’
বর্তমান অবস্থায় নিত্যপ্রয়োজনীয় বেশ কিছু পণ্যে কর ছাড় দিয়ে মানুষের জীবন আরও সহজ করা যায়। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় ৫ শতাংশ বেতন বাড়ানো, ওএমএস কার্যক্রম আরও বাড়ানো, জ্বালানির দাম কমানো এবং দরিদ্র-অতিদরিদ্র মানুষকে নগদ অর্থসহায়তা দেওয়া হলে মানুষের কষ্ট কিছুটা কমবে বলেও মনে করেন ফাহমিদা খাতুন।
পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাব কী দেবে ইরান, এই প্রশ্ন পুরো বিশ্বের। তবে প্রথম প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র হুঁশিয়ারি দিয়েছে, বিশ্বের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বাণিজ্যিক পথটি বন্ধ করা হবে ইরানের ‘অর্থনৈতিক...
১২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৯ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৯ ঘণ্টা আগে