অনলাইন ডেস্ক
বেসরকারি খাতে দেশের প্রথম ব্যাংক হিসেবে এবি ব্যাংকের অনেক অবদান রয়েছে। ব্যাংকটি শুরু থেকেই গ্রাহক সেবার জন্য নিবেদিত। দেশের কিছু ব্যাংকে গ্রাহক টাকা না পেলেও এবি ব্যাংকের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা কখনো ঘটেনি। সামনেও ঘটার সুযোগ নেই। বরং খেলাপি ঋণ আদায়ে কর্মকর্তারা বদ্ধপরিকর। খেলাপি কমাতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খেলাপি আদায়ে ঋণগ্রহীতাদের ঘরবাড়ি এবং অফিসে হানা দিচ্ছে। খেলাপি ঋণ আদায়ে কোনো ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। চলতি ডিসেম্বর প্রান্তিক এবং আগামী মার্চ প্রান্তিকে গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে নামিয়ে আনা হবে খেলাপির হার। পাশাপাশি ব্যাংকটির সামগ্রিক উন্নতি প্রতি প্রান্তিকে গণমাধ্যমের সামনে তুলে ধরা হবে।
আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত নতুন আঙ্গিকে ‘এবি ডিরেক্ট’ ব্যাংকিং অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এসব কথা বলেন ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও সৈয়দ মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, এবি ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাপের নাম দেওয়া হয়েছে ‘এবি ডিরেক্ট’। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি এবি ইলহাম, এবি আমানী, কোটিপতি ডিপোজিট স্কিম (কেডিএস) ও এবি স্বাচ্ছন্দ্য নামে চারটি নতুন ব্যাংকিং প্রোডাক্ট গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এসেছে। যদিও আগে থেকে ব্যাংকিং সেবার জন্য অন্যান্য সেবা চলমান রেখেছে ব্যাংকটি।
সৈয়দ মিজানুর রহমান বলেন, এবি ব্যাংকের শুরু থেকে সার্ভিস সব সময় ভালো ছিল। ব্যাংক খাতে অনাস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে খাতটি চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এবি ব্যাংকও বর্তমানে চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে নতুন ব্যাংকিং সেবা চ্যালেঞ্জ কমাতে সহায়তা করবে। তবে এ জন্য সময় লাগবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এবি ডিরেক্ট ব্যাংকিং অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহকেরা ঘরে বসেই পাবেন আধুনিক সব ব্যাংকিং সুবিধা। এ ছাড়া ইসলামি শরিয়াহ্ভিত্তিক মুদারাবা ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট এবি ইলহাম দিচ্ছে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিককে আকর্ষণীয় মুনাফা লাভের সুযোগ। ইসলামি শরিয়াহ্ভিত্তিক অ্যাকাউন্ট এবি আমানী নারী গ্রাহকদের জন্য বিশেষ একটি সঞ্চয়ী হিসাব, যেখানে রয়েছে ইনস্যুরেন্সসহ আরও বিশেষ কিছু সুবিধা। মাসিক সঞ্চয়ের ভিত্তিতে যেকোনো আমানতকারীকে কোটিপতি হওয়ার সুযোগ তৈরি করে দিতে এসেছে এবি কোটিপতি ডিপোজিট স্কিম। যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। অপর দিকে এবি স্বাচ্ছন্দ্য একটি চলতি হিসাব, যেখানে গ্রাহকেরা ইন্টারেস্ট পাবেন।
বেসরকারি খাতে দেশের প্রথম ব্যাংক হিসেবে এবি ব্যাংকের অনেক অবদান রয়েছে। ব্যাংকটি শুরু থেকেই গ্রাহক সেবার জন্য নিবেদিত। দেশের কিছু ব্যাংকে গ্রাহক টাকা না পেলেও এবি ব্যাংকের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা কখনো ঘটেনি। সামনেও ঘটার সুযোগ নেই। বরং খেলাপি ঋণ আদায়ে কর্মকর্তারা বদ্ধপরিকর। খেলাপি কমাতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খেলাপি আদায়ে ঋণগ্রহীতাদের ঘরবাড়ি এবং অফিসে হানা দিচ্ছে। খেলাপি ঋণ আদায়ে কোনো ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। চলতি ডিসেম্বর প্রান্তিক এবং আগামী মার্চ প্রান্তিকে গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে নামিয়ে আনা হবে খেলাপির হার। পাশাপাশি ব্যাংকটির সামগ্রিক উন্নতি প্রতি প্রান্তিকে গণমাধ্যমের সামনে তুলে ধরা হবে।
আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত নতুন আঙ্গিকে ‘এবি ডিরেক্ট’ ব্যাংকিং অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এসব কথা বলেন ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও সৈয়দ মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, এবি ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাপের নাম দেওয়া হয়েছে ‘এবি ডিরেক্ট’। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি এবি ইলহাম, এবি আমানী, কোটিপতি ডিপোজিট স্কিম (কেডিএস) ও এবি স্বাচ্ছন্দ্য নামে চারটি নতুন ব্যাংকিং প্রোডাক্ট গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এসেছে। যদিও আগে থেকে ব্যাংকিং সেবার জন্য অন্যান্য সেবা চলমান রেখেছে ব্যাংকটি।
সৈয়দ মিজানুর রহমান বলেন, এবি ব্যাংকের শুরু থেকে সার্ভিস সব সময় ভালো ছিল। ব্যাংক খাতে অনাস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে খাতটি চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এবি ব্যাংকও বর্তমানে চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে নতুন ব্যাংকিং সেবা চ্যালেঞ্জ কমাতে সহায়তা করবে। তবে এ জন্য সময় লাগবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এবি ডিরেক্ট ব্যাংকিং অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহকেরা ঘরে বসেই পাবেন আধুনিক সব ব্যাংকিং সুবিধা। এ ছাড়া ইসলামি শরিয়াহ্ভিত্তিক মুদারাবা ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট এবি ইলহাম দিচ্ছে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিককে আকর্ষণীয় মুনাফা লাভের সুযোগ। ইসলামি শরিয়াহ্ভিত্তিক অ্যাকাউন্ট এবি আমানী নারী গ্রাহকদের জন্য বিশেষ একটি সঞ্চয়ী হিসাব, যেখানে রয়েছে ইনস্যুরেন্সসহ আরও বিশেষ কিছু সুবিধা। মাসিক সঞ্চয়ের ভিত্তিতে যেকোনো আমানতকারীকে কোটিপতি হওয়ার সুযোগ তৈরি করে দিতে এসেছে এবি কোটিপতি ডিপোজিট স্কিম। যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। অপর দিকে এবি স্বাচ্ছন্দ্য একটি চলতি হিসাব, যেখানে গ্রাহকেরা ইন্টারেস্ট পাবেন।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৬ ঘণ্টা আগে