নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে শিক্ষাব্যয় বাড়ছে শিক্ষার্থীদের। যার প্রভাব পড়েছে স্কুল শিক্ষার্থীদের সঞ্চয়েও। চলতি বছরের এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে কমেছে স্কুল শিক্ষার্থীদের সঞ্চয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি বছরের মে মাসে স্কুল শিক্ষার্থীদের আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১২৭ কোটি ৮২ লাখ টাকা। যা গত এপ্রিলে ছিল ২ হাজার ১৪৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এক মাসে আমানত কমেছে ২২ কোটি ৬ লাখ টাকা। এর আগের বছর ২০২৩ সালের মে শেষে আমানতের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২২৮ কোটি টাকা। সে হিসাবে কমেছে প্রায় ১০১ কোটি টাকা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত এপ্রিলে শহরের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত ছিল ১ হাজার ৫৫৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা। মে মাসে শহরের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৩৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। সেই হিসাবে এক মাসে শহরের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত কমেছে ২০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এ ছাড়া, গত এপ্রিলে গ্রামের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত ছিল ৫৯৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আর পরের মে মাসে আমানত দাঁড়িয়েছে ৫৯১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। সেই হিসাবে এক মাসে গ্রামের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত কমেছে ১ কোটি ৭১ লাখ টাকা।
আমানতের হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের মে মাসে স্কুল ব্যাংকিংয়ের মোট হিসাবের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪২ লাখ ৭৪ হাজার ৫৭২টি। এর আগের মাসে হিসাবের পরিমাণ ছিল ৪২ লাখ ৩৩ হাজার ২৩১টি। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাব বেড়েছে ৪১ হাজার ৩৪১টি। এসব হিসাবের মধ্যে ১৯ লাখ ১২ হাজার ২৩৮টি হিসাব শহরাঞ্চলে এবং ২৩ লাখ ৬২ হাজার ৩৩৪টি হিসাব গ্রামাঞ্চলে খোলা হয়েছে। এর মধ্যে ছেলেদের অ্যাকাউন্ট ২২ লাখ ১ হাজার ৪৭৩টি এবং মেয়েদের অ্যাকাউন্ট ২০ লাখ ৭৩ হাজার ৯৯টি।
উল্লেখ্য, শিক্ষার্থীদের সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে ২০১০ সালে স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হলেও শিক্ষার্থীরা টাকা জমা রাখার সুযোগ পায় ২০১১ সাল থেকে। প্রথম বছরে ২৯ হাজার ৮০টি স্কুল ব্যাংকিং হিসাব খোলা হয়।
উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে শিক্ষাব্যয় বাড়ছে শিক্ষার্থীদের। যার প্রভাব পড়েছে স্কুল শিক্ষার্থীদের সঞ্চয়েও। চলতি বছরের এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে কমেছে স্কুল শিক্ষার্থীদের সঞ্চয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি বছরের মে মাসে স্কুল শিক্ষার্থীদের আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১২৭ কোটি ৮২ লাখ টাকা। যা গত এপ্রিলে ছিল ২ হাজার ১৪৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এক মাসে আমানত কমেছে ২২ কোটি ৬ লাখ টাকা। এর আগের বছর ২০২৩ সালের মে শেষে আমানতের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২২৮ কোটি টাকা। সে হিসাবে কমেছে প্রায় ১০১ কোটি টাকা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত এপ্রিলে শহরের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত ছিল ১ হাজার ৫৫৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা। মে মাসে শহরের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৩৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। সেই হিসাবে এক মাসে শহরের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত কমেছে ২০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এ ছাড়া, গত এপ্রিলে গ্রামের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত ছিল ৫৯৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আর পরের মে মাসে আমানত দাঁড়িয়েছে ৫৯১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। সেই হিসাবে এক মাসে গ্রামের শিক্ষার্থীদের ব্যাংক আমানত কমেছে ১ কোটি ৭১ লাখ টাকা।
আমানতের হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের মে মাসে স্কুল ব্যাংকিংয়ের মোট হিসাবের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪২ লাখ ৭৪ হাজার ৫৭২টি। এর আগের মাসে হিসাবের পরিমাণ ছিল ৪২ লাখ ৩৩ হাজার ২৩১টি। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাব বেড়েছে ৪১ হাজার ৩৪১টি। এসব হিসাবের মধ্যে ১৯ লাখ ১২ হাজার ২৩৮টি হিসাব শহরাঞ্চলে এবং ২৩ লাখ ৬২ হাজার ৩৩৪টি হিসাব গ্রামাঞ্চলে খোলা হয়েছে। এর মধ্যে ছেলেদের অ্যাকাউন্ট ২২ লাখ ১ হাজার ৪৭৩টি এবং মেয়েদের অ্যাকাউন্ট ২০ লাখ ৭৩ হাজার ৯৯টি।
উল্লেখ্য, শিক্ষার্থীদের সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে ২০১০ সালে স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হলেও শিক্ষার্থীরা টাকা জমা রাখার সুযোগ পায় ২০১১ সাল থেকে। প্রথম বছরে ২৯ হাজার ৮০টি স্কুল ব্যাংকিং হিসাব খোলা হয়।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে