বিশ্বের জ্বালানি তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসের আট সদস্য স্বেচ্ছায় তেল উৎপাদন কমিয়ে রাখার সময়সীমা আরও বাড়িয়েছে। নতুন এই সিদ্ধান্তে আগামী নভেম্বর পর্যন্ত পূর্বঘোষিত হার অনুসারে জ্বালানি তেল কম উৎপাদন হবে। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জ্বালানি তেলের দাম কমতে থাকায় জোটের আট সদস্য দেশ—সৌদি আরব, রাশিয়া, ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাজাখস্তান, আলজেরিয়া ও ওমান তাদের তেলের উৎপাদন আগামী নভেম্বর মাসের শেষ পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশগুলো এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়।
দেশগুলো এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, তারা স্বেচ্ছায় প্রতিদিন যে ২২ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত, অর্থাৎ আগামী দুই মাস বাড়ানো হলো।
মূলত ২০২২ সাল থেকে ওপেক প্লাস তেলের উৎপাদন কমিয়ে রেখেছে। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় বৈশ্বিক জ্বালানি চাহিদা সীমাবদ্ধ রাখতেই সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরে সর্বশেষ জানুয়ারিতে জোটটি আরও তিন মাসের জন্য তেলের উৎপাদন কমিয়ে রাখার ঘোষণা দেয়, যার মেয়াদ শেষ হবে মার্চের শেষে। পূর্বঘোষণা অনুসারে, জোটটি সম্মিলিতভাবে দৈনিক ২২ লাখ ব্যারেল কম উৎপাদন করছে।
মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-হামাস সংঘাত ও লোহিতসাগরে হুতি গোষ্ঠীর হামলার কারণে দাম প্রকৃতপক্ষে খুব বেশি বাড়তে পারেনি। এর আগে ২০২২ সালের গ্রীষ্মকালে তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলারের কাছাকাছি উঠে গিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে তার চেয়ে যথেষ্ট নিচে।
ওপেক প্লাসের তেলের উৎপাদন কমিয়ে রাখার সিদ্ধান্তের অর্ধেক একাই বাস্তবায়ন করছে সৌদি আরব। দেশটি গত বছরের জুলাই মাসের তুলনায় দৈনিক অতিরিক্ত ১০ লাখ ব্যারেল কম উৎপাদন করছে। সব মিলিয়ে শুরু থেকে সৌদি আরব প্রতিদিন ২০ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করছে। দেশটি ২০২৭ সালে তেলের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা দিলেও চলতি বছরের জানুয়ারিতে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে দেশটি।
বিশ্বের জ্বালানি তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসের আট সদস্য স্বেচ্ছায় তেল উৎপাদন কমিয়ে রাখার সময়সীমা আরও বাড়িয়েছে। নতুন এই সিদ্ধান্তে আগামী নভেম্বর পর্যন্ত পূর্বঘোষিত হার অনুসারে জ্বালানি তেল কম উৎপাদন হবে। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জ্বালানি তেলের দাম কমতে থাকায় জোটের আট সদস্য দেশ—সৌদি আরব, রাশিয়া, ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাজাখস্তান, আলজেরিয়া ও ওমান তাদের তেলের উৎপাদন আগামী নভেম্বর মাসের শেষ পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশগুলো এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়।
দেশগুলো এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, তারা স্বেচ্ছায় প্রতিদিন যে ২২ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত, অর্থাৎ আগামী দুই মাস বাড়ানো হলো।
মূলত ২০২২ সাল থেকে ওপেক প্লাস তেলের উৎপাদন কমিয়ে রেখেছে। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় বৈশ্বিক জ্বালানি চাহিদা সীমাবদ্ধ রাখতেই সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরে সর্বশেষ জানুয়ারিতে জোটটি আরও তিন মাসের জন্য তেলের উৎপাদন কমিয়ে রাখার ঘোষণা দেয়, যার মেয়াদ শেষ হবে মার্চের শেষে। পূর্বঘোষণা অনুসারে, জোটটি সম্মিলিতভাবে দৈনিক ২২ লাখ ব্যারেল কম উৎপাদন করছে।
মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-হামাস সংঘাত ও লোহিতসাগরে হুতি গোষ্ঠীর হামলার কারণে দাম প্রকৃতপক্ষে খুব বেশি বাড়তে পারেনি। এর আগে ২০২২ সালের গ্রীষ্মকালে তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলারের কাছাকাছি উঠে গিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে তার চেয়ে যথেষ্ট নিচে।
ওপেক প্লাসের তেলের উৎপাদন কমিয়ে রাখার সিদ্ধান্তের অর্ধেক একাই বাস্তবায়ন করছে সৌদি আরব। দেশটি গত বছরের জুলাই মাসের তুলনায় দৈনিক অতিরিক্ত ১০ লাখ ব্যারেল কম উৎপাদন করছে। সব মিলিয়ে শুরু থেকে সৌদি আরব প্রতিদিন ২০ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করছে। দেশটি ২০২৭ সালে তেলের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা দিলেও চলতি বছরের জানুয়ারিতে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে দেশটি।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৭ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১১ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৫ ঘণ্টা আগে