নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের জন্য ঋণের প্রথম কিস্তির অর্থ ছাড় করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সংস্থাটির কাছ থেকে ঋণ বাবদ ৪৭৬ দশমিক ১৭ মিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫ হাজার ৯৪ কোটি টাকা।
ঋণ পাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক।
ঋণ প্রাপ্তির মাত্র ৩ দিন আগে গত সোমবার আইএমএফ পরিচালনা পর্ষদ ৪৭০ বিলিয়ন ডলার ঋণ বাংলাদেশের জন্য অনুমোদন করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, ‘আইএমএফ ঋণের প্রথম কিস্তি ৪৭৬ দশমিক ১৭ মিলিয়ন ডলার আজ বৃহস্পতিবার এসেছে। এর ফলে রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার। এই ঋণের অর্থ ডলার সংকটের কিছুটা হলেও স্বস্তি যোগাবে। প্রথম কিস্তির পরের কিস্তিগুলো ছয় মাস পরপর আসবে। এ ঋণের শেষ কিস্তি পাওয়া যাবে ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে। ঋণের গড় সুদ হার ২ দশমিক ২ শতাংশ।’
আইএমএফের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশকে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়ার প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পর্ষদে ওঠে। সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড সভায় প্রস্তাবটি অনুমোদন পায়। ওই দিনই জানানো হয় যে, ফেব্রুয়ারিতেই ঋণের প্রথম কিস্তি পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ঋণ অনুমোদের পরই আনুষ্ঠানিকভাবে ঋণের বিষয়ে আইএমএফ বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেয়।
সংস্থাটি জানিয়েছে, রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটির (আরএসএফ) আওতায় প্রথম দেশ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হলো বাংলাদেশ। গত সোমবার আইএমএফের নির্বাহী পর্ষদের সভায় আরএসএফ খাতে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে। এছাড়া সংস্থাটি বর্ধিত ক্রেডিট সুবিধা বা বর্ধিত তহবিল সুবিধার অধীনে ৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন বা ৩৩০ কোটি ডলার ঋণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে সবমিলে সংস্থাটির অনুমোদিতে ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার বা ৪৭০ কোটি ডলার। যদিও পুর্বের চুক্তি অনুযাযী ৪৫০ কোটি ডলারের ঋণ পাওয়ার কথা ছিল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আইএমএফের ঋণ পাওয়ার আগে কিছু নীতিগত শর্ত পূরণ করতে হয়। এজন্য ঋণ পেতে সময় লাগে। তবে বাংলাদেশকে ঋণ দিতে আগে থেকেই আগ্রহী ছিল সংস্থাটি।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের জন্য ঋণের প্রথম কিস্তির অর্থ ছাড় করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সংস্থাটির কাছ থেকে ঋণ বাবদ ৪৭৬ দশমিক ১৭ মিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫ হাজার ৯৪ কোটি টাকা।
ঋণ পাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক।
ঋণ প্রাপ্তির মাত্র ৩ দিন আগে গত সোমবার আইএমএফ পরিচালনা পর্ষদ ৪৭০ বিলিয়ন ডলার ঋণ বাংলাদেশের জন্য অনুমোদন করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, ‘আইএমএফ ঋণের প্রথম কিস্তি ৪৭৬ দশমিক ১৭ মিলিয়ন ডলার আজ বৃহস্পতিবার এসেছে। এর ফলে রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার। এই ঋণের অর্থ ডলার সংকটের কিছুটা হলেও স্বস্তি যোগাবে। প্রথম কিস্তির পরের কিস্তিগুলো ছয় মাস পরপর আসবে। এ ঋণের শেষ কিস্তি পাওয়া যাবে ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে। ঋণের গড় সুদ হার ২ দশমিক ২ শতাংশ।’
আইএমএফের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশকে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়ার প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পর্ষদে ওঠে। সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড সভায় প্রস্তাবটি অনুমোদন পায়। ওই দিনই জানানো হয় যে, ফেব্রুয়ারিতেই ঋণের প্রথম কিস্তি পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ঋণ অনুমোদের পরই আনুষ্ঠানিকভাবে ঋণের বিষয়ে আইএমএফ বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেয়।
সংস্থাটি জানিয়েছে, রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটির (আরএসএফ) আওতায় প্রথম দেশ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হলো বাংলাদেশ। গত সোমবার আইএমএফের নির্বাহী পর্ষদের সভায় আরএসএফ খাতে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে। এছাড়া সংস্থাটি বর্ধিত ক্রেডিট সুবিধা বা বর্ধিত তহবিল সুবিধার অধীনে ৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন বা ৩৩০ কোটি ডলার ঋণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে সবমিলে সংস্থাটির অনুমোদিতে ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার বা ৪৭০ কোটি ডলার। যদিও পুর্বের চুক্তি অনুযাযী ৪৫০ কোটি ডলারের ঋণ পাওয়ার কথা ছিল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আইএমএফের ঋণ পাওয়ার আগে কিছু নীতিগত শর্ত পূরণ করতে হয়। এজন্য ঋণ পেতে সময় লাগে। তবে বাংলাদেশকে ঋণ দিতে আগে থেকেই আগ্রহী ছিল সংস্থাটি।’
নগরের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে ব্যাংকিং সেবা। সেই পথের সবচেয়ে সফল নাম—এজেন্ট ব্যাংকিং। ব্যাংকে যেতে হয় না, ব্যাংকই যেন এসে গেছে মানুষের হাতের নাগালে। দোকানের এক কোনায় বসে থাকা এজেন্ট এখন একজন আস্থার নাম। সাধারণ মানুষ সেখানে খোলেন হিসাব, রাখেন আমানত, তোলেন টাকা, কখনো নেন ঋণও। ফল
৫ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
৫ ঘণ্টা আগেশেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে শুধু বোনাস শেয়ার দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রায় ১০ কোটি টাকার অতিরিক্ত কর দিতে হচ্ছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ২০২৪ সালের আর্থিক বছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে জানায়, পরিচালনা পর্ষদ
৫ ঘণ্টা আগেব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে জানিয়ে ব্যবসায় কর ব্যবস্থাকে আরো সহজ ও স্থায়ী করার প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। আগামী বাজেটে তারা করকাঠামোর বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন দেখতে চান বলেও জানান।
৭ ঘণ্টা আগে