নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন করে ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মাধ্যমে দেশে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক, অফিসবিহীন ব্যাংকিং সেবা চালু হবে। সেই লক্ষ্যে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ডিজিটাল ব্যাংকের ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ১২৫ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়ার জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ১ সেপ্টেম্বর, চলবে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৩ সালের জুনে ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা করে। সেই নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ছিল ১২৫ কোটি টাকা, যদিও প্রচলিত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন প্রয়োজন হয় ৫০০ কোটি টাকা। ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইনের আওতায়। আর পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেমস রেগুলেশন, ২০১৪ অনুযায়ী। যদিও এরই মধ্যে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা আইন, ২০২৪ পাস হয়েছে, তবে এই আইনের অধীন পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম এবং ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারসংক্রান্ত বিধি বা প্রবিধান প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত ২০১৪ সালের রেগুলেশন অনুযায়ী পরিচালিত হবে ডিজিটাল ব্যাংক।
নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনার জন্য প্রধান কার্যালয় থাকবে। তবে গ্রাহককে সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে এই ব্যাংকের কোনো শাখা বা উপশাখা থাকবে না, কেননা সব সেবাই মিলবে মোবাইল অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। এই ব্যাংকের সেবা নিতে গ্রাহকেরা অন্য ব্যাংকের এটিএম, এজেন্টসহ নানা সেবা ব্যবহার করতে পারবেন। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পাওয়ার পাঁচ বছরের মধ্যে প্রতিটি ডিজিটাল ব্যাংককে আনতে হবে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও)।
এদিকে মোবাইলে আর্থিক সেবার প্রতিষ্ঠান ডাক বিভাগের নগদকে দেওয়া ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। নগদ পুনর্গঠনের পর যদি ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্য হয় তা হলে লাইসেন্স দেওয়া হবে। শুধু নগদ নয়, ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের সব লাইসেন্স পুনর্বিবেচনা করা হবে। ডিজিটাল লাইসেন্সের কাঠামোগত পরিবর্তন করা হবে।
নতুন করে ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মাধ্যমে দেশে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক, অফিসবিহীন ব্যাংকিং সেবা চালু হবে। সেই লক্ষ্যে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ডিজিটাল ব্যাংকের ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ১২৫ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়ার জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ১ সেপ্টেম্বর, চলবে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৩ সালের জুনে ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা করে। সেই নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ছিল ১২৫ কোটি টাকা, যদিও প্রচলিত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন প্রয়োজন হয় ৫০০ কোটি টাকা। ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইনের আওতায়। আর পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেমস রেগুলেশন, ২০১৪ অনুযায়ী। যদিও এরই মধ্যে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা আইন, ২০২৪ পাস হয়েছে, তবে এই আইনের অধীন পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম এবং ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারসংক্রান্ত বিধি বা প্রবিধান প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত ২০১৪ সালের রেগুলেশন অনুযায়ী পরিচালিত হবে ডিজিটাল ব্যাংক।
নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনার জন্য প্রধান কার্যালয় থাকবে। তবে গ্রাহককে সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে এই ব্যাংকের কোনো শাখা বা উপশাখা থাকবে না, কেননা সব সেবাই মিলবে মোবাইল অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। এই ব্যাংকের সেবা নিতে গ্রাহকেরা অন্য ব্যাংকের এটিএম, এজেন্টসহ নানা সেবা ব্যবহার করতে পারবেন। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পাওয়ার পাঁচ বছরের মধ্যে প্রতিটি ডিজিটাল ব্যাংককে আনতে হবে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও)।
এদিকে মোবাইলে আর্থিক সেবার প্রতিষ্ঠান ডাক বিভাগের নগদকে দেওয়া ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। নগদ পুনর্গঠনের পর যদি ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্য হয় তা হলে লাইসেন্স দেওয়া হবে। শুধু নগদ নয়, ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের সব লাইসেন্স পুনর্বিবেচনা করা হবে। ডিজিটাল লাইসেন্সের কাঠামোগত পরিবর্তন করা হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া, নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এবং বে টার্মিনাল পরিচালনায় বিদেশি অপারেটরের নিয়োগ চূড়ান্ত পর্যায়ে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
১ ঘণ্টা আগেআজ রোববার ফক্স নিউজের ‘সানডে মর্নিং ফিউচারস’ অনুষ্ঠানে ভ্যান্স বলেন, ‘এটা একটা সূক্ষ্ম ভারসাম্যের বিষয়—সবকিছু নির্ভর করবে চীন কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়, তার ওপর। যদি তারা আক্রমণাত্মক অবস্থান নেয়, আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি, আমাদের প্রেসিডেন্টের হাতে চীনের তুলনায় অনেক বেশি কার্ড আছে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থা ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) ১২৫ কোটি টাকার বেশি লোকসান করেছে। গত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। আজ রোববার প্রকাশিত কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠী ইফাদ গ্রুপ ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে। অটোমোবাইল, লুব্রিকেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্প্রেসর, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্য, টয়লেট্রিজ, মিডিয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছর পাড়ি দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে