জ্বালানি তেলের দরপতন ঠেকাতে সরবরাহ কমাতে মজুত গড়ার প্রচেষ্টা নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু তাতেও খুব একটা কাজ হয়নি। সরবরাহের বিপরীতে চাহিদা কম থাকায় তেলের দাম বিগত ছয় মাসের মধ্যে সবচেয়ে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার জ্বালানি তেলের দাম প্রায় ৩ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে যেসব ব্রেন্ট ক্রুড বা অপরিশোধিত ব্রেন্ট বিক্রি করা হবে, তার দাম ব্যারেলপ্রতি ২ দশমিক ৭৯ ডলার বা ৩ দশমিক ৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৭৩ দশমিক ২৪ ডলারে এবং ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের যে ক্রুড বা অপরিশোধিত তেল আগামী জানুয়ারিতে বিক্রি হবে, তার দাম ব্যারেল প্রতি ২ দশমিক ৭১ ডলার বা ৩ দশমিক ৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬৮ দশমিক ৬১ ডলার।
গত নভেম্বরে মার্কিন কনজ্যুমার প্রাইস ইনডেক্সে জ্বালানি তেলের দাম অপ্রত্যাশিতভাবে বেড়েছিল। বিষয়টি চলতে থাকবে—এই অনুমানে মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ সুদহার কমাতে পারে এমন সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল। কিন্তু বর্তমান অবস্থার পর ফেডারেল রিজার্ভ এই উদ্যোগ নেবে বলে মনে হয় না। এই অবস্থায় ব্যবসায়ীরা ফেডারেল রিজার্ভের আজ বুধবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বৈঠকের দিকে লক্ষ রাখছেন। তাঁদের আশা, মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদহার অপরিবর্তিত রাখবে।
আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাগেইন ক্যাপিটাল এলএলসির অংশীদার জন কিলডাফ বলেন, ‘দীর্ঘ সময়ের জন্য জ্বালানি তেলের দাম বেশি থাকলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি ধীর করে দিতে পারে এবং জ্বালানির চাহিদায় ভাটা তৈরি করতে পারে।’ তাঁর ভাষ্যমতে, ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বৃদ্ধি হবে খুবই ধীরগতিতে।
এদিকে, বিশ্বের জ্বালানি তেলের উৎপাদক শীর্ষ দেশগুলোর জোট ওপেক ও আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা চলতি সপ্তাহে তাদের জ্বালানি বাজারসংক্রান্ত পূর্বাভাস দিয়েছে। তবে উভয় সংস্থার পূর্বাভাসে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। এ বিষয়ে বাজার বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান কেপলারের বিশ্লেষক ম্যাট স্মিথ বলেন, ‘তেলের বাজার সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব এখনো বাড়ছে।’
তাঁর মতে, চাহিদায় ঘাটতি থাকার ফলে ওপেক প্লাস যদি বাজারে জ্বালানি সরবরাহ কমিয়েও দেয়, তার পরও দরপতন ঠেকানোর ক্ষেত্রে তা খুব একটা সহায়ক হবে না। উল্লেখ্য, এরই মধ্যে ওপেক প্লাস ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে প্রতিদিন ২২ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে।
জ্বালানি তেলের দরপতন ঠেকাতে সরবরাহ কমাতে মজুত গড়ার প্রচেষ্টা নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু তাতেও খুব একটা কাজ হয়নি। সরবরাহের বিপরীতে চাহিদা কম থাকায় তেলের দাম বিগত ছয় মাসের মধ্যে সবচেয়ে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার জ্বালানি তেলের দাম প্রায় ৩ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে যেসব ব্রেন্ট ক্রুড বা অপরিশোধিত ব্রেন্ট বিক্রি করা হবে, তার দাম ব্যারেলপ্রতি ২ দশমিক ৭৯ ডলার বা ৩ দশমিক ৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৭৩ দশমিক ২৪ ডলারে এবং ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের যে ক্রুড বা অপরিশোধিত তেল আগামী জানুয়ারিতে বিক্রি হবে, তার দাম ব্যারেল প্রতি ২ দশমিক ৭১ ডলার বা ৩ দশমিক ৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬৮ দশমিক ৬১ ডলার।
গত নভেম্বরে মার্কিন কনজ্যুমার প্রাইস ইনডেক্সে জ্বালানি তেলের দাম অপ্রত্যাশিতভাবে বেড়েছিল। বিষয়টি চলতে থাকবে—এই অনুমানে মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ সুদহার কমাতে পারে এমন সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল। কিন্তু বর্তমান অবস্থার পর ফেডারেল রিজার্ভ এই উদ্যোগ নেবে বলে মনে হয় না। এই অবস্থায় ব্যবসায়ীরা ফেডারেল রিজার্ভের আজ বুধবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বৈঠকের দিকে লক্ষ রাখছেন। তাঁদের আশা, মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদহার অপরিবর্তিত রাখবে।
আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাগেইন ক্যাপিটাল এলএলসির অংশীদার জন কিলডাফ বলেন, ‘দীর্ঘ সময়ের জন্য জ্বালানি তেলের দাম বেশি থাকলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি ধীর করে দিতে পারে এবং জ্বালানির চাহিদায় ভাটা তৈরি করতে পারে।’ তাঁর ভাষ্যমতে, ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বৃদ্ধি হবে খুবই ধীরগতিতে।
এদিকে, বিশ্বের জ্বালানি তেলের উৎপাদক শীর্ষ দেশগুলোর জোট ওপেক ও আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা চলতি সপ্তাহে তাদের জ্বালানি বাজারসংক্রান্ত পূর্বাভাস দিয়েছে। তবে উভয় সংস্থার পূর্বাভাসে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। এ বিষয়ে বাজার বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান কেপলারের বিশ্লেষক ম্যাট স্মিথ বলেন, ‘তেলের বাজার সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব এখনো বাড়ছে।’
তাঁর মতে, চাহিদায় ঘাটতি থাকার ফলে ওপেক প্লাস যদি বাজারে জ্বালানি সরবরাহ কমিয়েও দেয়, তার পরও দরপতন ঠেকানোর ক্ষেত্রে তা খুব একটা সহায়ক হবে না। উল্লেখ্য, এরই মধ্যে ওপেক প্লাস ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে প্রতিদিন ২২ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে।
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
২৮ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৩২ মিনিট আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৩৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
১ ঘণ্টা আগে