সিলেট ও শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার পর গত ২৭ জানুয়ারি থেকে অর্ধ জনবল নিয়ে শুরু হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) প্রশাসনিক কার্যক্রম। তবে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হলেও রেজিস্ট্রার ভবনে উপাচার্যের দপ্তরে এখনো দেখা মেলেনি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের।
বর্তমানে উপাচার্যের বাসার ফটকের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান নেই, ব্যারিকেড নেই, ক্যাম্পাসে বড় কোনো বিক্ষোভও নেই। তবুও ঘর থেকে বের হচ্ছেন না উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। ১৯ দিন ধরে ঘরবন্দী আছেন তিনি।
উপাচার্যকে গত ১৬ জানুয়ারি অবরুদ্ধ করেছিলেন শিক্ষার্থীরা। ওই দিন সন্ধ্যায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা করে উপাচার্যকে মুক্ত করে নিজ বাসভবনে নিয়ে যায়। এরপর থেকে আর বাসা থেকে বের হননি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন।
এর মধ্যে টানা নয় দিন উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। বাসার সামনে অনশনেও বসেন আন্দোলনকারী কয়েকজন। এ সময় এক দিনের জন্য তাঁর (উপাচার্য) বাসার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়াসহ বাসার ভেতরে, বাইরে থেকে কারও প্রবেশ বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা।
তবে ২৬ জানুয়ারি সকালে অনশন ভাঙার পর উপাচার্যের বাসার সামনে থেকে অবস্থান তুলে নেন শিক্ষার্থীরা। ওই দিন সন্ধ্যায় উপাচার্যের বাসার ফটকের সামনে থেকে ব্যারিকেডও তুলে নেওয়া হয়। এরপর পেরিয়ে গেছে আরও ৯ দিন। তবে এখন পর্যন্ত বাসা থেকে বের হননি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন।
তবে ক্যাম্পাসে না এলেও বাসা থেকেই উপাচার্য দাপ্তরিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলছেন, এই উপাচার্যকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন তাঁরা। পদত্যাগ করার আগে তিনি ক্যাম্পাসে এলে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ আরও বেড়ে যেতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সব প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক ভবনে ১৭ জানুয়ারি তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। ওই দিন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। তবে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙার পর দিন ২৭ জানুয়ারি থেকে শুরু হয় প্রশাসনিক কার্যক্রম।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও প্রশাসনিক কার্যক্রম চলছে। অফিস করছেন প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। উপাচার্যের কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে নিজ দপ্তরে আসেননি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
উপাচার্যের বাসার সামনে গিয়ে দেখা যায়, বাসার ফটকটি তালাবদ্ধ। ভেতরে কয়েকজন পুলিশ সদস্য রয়েছেন। এই ফটকের সামনের সড়কে রং-তুলি দিয়ে ‘মৃত্যু অথবা মুক্তি’ লিখে রেখেছেন শিক্ষার্থীরা।
এ ব্যাপারে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
উপাচার্য কার্যালয়ে না আসা প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. ইশফাকুল হোসেন বলেন, ‘উপাচার্য মহোদয় নিজ বাসায় আছেন। বাসায় বসেই তিনি দাপ্তরিক কাজ করছেন। জরুরি ফাইলগুলো আমরা তাঁর বাসায় পাঠিয়ে দিচ্ছি।’
এদিকে অনশন তুলে নিলেও উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। গান, আলোকচিত্র প্রদর্শনী, রোড পেইন্টিং, মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। গত সোমবার ক্যাম্পাসে তাঁরা ‘আলোকচিত্রে এক দফা’ নামে আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেন। যা মঙ্গলবার পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মুখপাত্র মোহাইমিনুল বাশার রাজ বলেন, ‘উপাচার্যের পদত্যাগের আগ পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
মোহাইমিনুল বাশার বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও গুলি ছোড়ার পরই এই উপাচার্যকে আমরা ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত করেছি। কোনো শিক্ষার্থীই তাঁকে ক্যাম্পাসে দেখতে চায় না। আমাদের এক দফা দাবি দ্রুত মেনে নেওয়া হবে এই আশ্বাসে আমরা অনশন ভেঙেছি। আশা করছি আমাদের দাবি মেনে উপাচার্য দ্রুতই পদত্যাগ করবেন।’
উল্লেখ্য, গত ১৩ জানুয়ারি রাতে বেগম সিরাজুন্নেছা চৌধুরী ছাত্রী হলের অব্যবস্থাপনা দূর ও ওই হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদ লিজার পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন ছাত্রীরা। এই দাবিতে আন্দোলন চলাকালে গত ১৬ জানুয়ারি উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন আন্দোলনকারীরা। ওই দিন সন্ধ্যায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিপেটা করলে দুই পক্ষের সংঘর্ষ বাঁধে। এরপর রাবার বুলেট এবং সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে পুলিশ উপাচার্যকে মুক্ত করে বাসায় নিয়ে যায়।
রাতে নিজ বাসায় জরুরি সিন্ডিকেট সভা ডেকে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা ও পরদিন দুপুর ১২টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ দেন উপাচার্য। তবে শিক্ষার্থীরা ওই সিদ্ধান্ত না মেনে ওই রাত থেকেই উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন। পরদিন থেকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে টানা অবস্থান নেন তাঁরা। সেখানে অনশনও শুরু করেন ২৯ শিক্ষার্থী। ২০ জানুয়ারি উপাচার্য ভবনের ফটকে ব্যারিকেড দিয়ে বাইরের কারও প্রবেশ বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা।
গত ২৬ জানুয়ারি সকালে অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের আশ্বাসে শিক্ষার্থীরা অনশন ভেঙে উপাচার্য ভবনের ফটকের ব্যারিকেড তুলে নেন।
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার পর গত ২৭ জানুয়ারি থেকে অর্ধ জনবল নিয়ে শুরু হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) প্রশাসনিক কার্যক্রম। তবে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হলেও রেজিস্ট্রার ভবনে উপাচার্যের দপ্তরে এখনো দেখা মেলেনি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের।
বর্তমানে উপাচার্যের বাসার ফটকের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান নেই, ব্যারিকেড নেই, ক্যাম্পাসে বড় কোনো বিক্ষোভও নেই। তবুও ঘর থেকে বের হচ্ছেন না উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। ১৯ দিন ধরে ঘরবন্দী আছেন তিনি।
উপাচার্যকে গত ১৬ জানুয়ারি অবরুদ্ধ করেছিলেন শিক্ষার্থীরা। ওই দিন সন্ধ্যায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা করে উপাচার্যকে মুক্ত করে নিজ বাসভবনে নিয়ে যায়। এরপর থেকে আর বাসা থেকে বের হননি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন।
এর মধ্যে টানা নয় দিন উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। বাসার সামনে অনশনেও বসেন আন্দোলনকারী কয়েকজন। এ সময় এক দিনের জন্য তাঁর (উপাচার্য) বাসার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়াসহ বাসার ভেতরে, বাইরে থেকে কারও প্রবেশ বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা।
তবে ২৬ জানুয়ারি সকালে অনশন ভাঙার পর উপাচার্যের বাসার সামনে থেকে অবস্থান তুলে নেন শিক্ষার্থীরা। ওই দিন সন্ধ্যায় উপাচার্যের বাসার ফটকের সামনে থেকে ব্যারিকেডও তুলে নেওয়া হয়। এরপর পেরিয়ে গেছে আরও ৯ দিন। তবে এখন পর্যন্ত বাসা থেকে বের হননি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন।
তবে ক্যাম্পাসে না এলেও বাসা থেকেই উপাচার্য দাপ্তরিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলছেন, এই উপাচার্যকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন তাঁরা। পদত্যাগ করার আগে তিনি ক্যাম্পাসে এলে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ আরও বেড়ে যেতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সব প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক ভবনে ১৭ জানুয়ারি তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। ওই দিন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। তবে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙার পর দিন ২৭ জানুয়ারি থেকে শুরু হয় প্রশাসনিক কার্যক্রম।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও প্রশাসনিক কার্যক্রম চলছে। অফিস করছেন প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। উপাচার্যের কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে নিজ দপ্তরে আসেননি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
উপাচার্যের বাসার সামনে গিয়ে দেখা যায়, বাসার ফটকটি তালাবদ্ধ। ভেতরে কয়েকজন পুলিশ সদস্য রয়েছেন। এই ফটকের সামনের সড়কে রং-তুলি দিয়ে ‘মৃত্যু অথবা মুক্তি’ লিখে রেখেছেন শিক্ষার্থীরা।
এ ব্যাপারে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
উপাচার্য কার্যালয়ে না আসা প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. ইশফাকুল হোসেন বলেন, ‘উপাচার্য মহোদয় নিজ বাসায় আছেন। বাসায় বসেই তিনি দাপ্তরিক কাজ করছেন। জরুরি ফাইলগুলো আমরা তাঁর বাসায় পাঠিয়ে দিচ্ছি।’
এদিকে অনশন তুলে নিলেও উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। গান, আলোকচিত্র প্রদর্শনী, রোড পেইন্টিং, মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। গত সোমবার ক্যাম্পাসে তাঁরা ‘আলোকচিত্রে এক দফা’ নামে আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেন। যা মঙ্গলবার পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মুখপাত্র মোহাইমিনুল বাশার রাজ বলেন, ‘উপাচার্যের পদত্যাগের আগ পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
মোহাইমিনুল বাশার বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও গুলি ছোড়ার পরই এই উপাচার্যকে আমরা ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত করেছি। কোনো শিক্ষার্থীই তাঁকে ক্যাম্পাসে দেখতে চায় না। আমাদের এক দফা দাবি দ্রুত মেনে নেওয়া হবে এই আশ্বাসে আমরা অনশন ভেঙেছি। আশা করছি আমাদের দাবি মেনে উপাচার্য দ্রুতই পদত্যাগ করবেন।’
উল্লেখ্য, গত ১৩ জানুয়ারি রাতে বেগম সিরাজুন্নেছা চৌধুরী ছাত্রী হলের অব্যবস্থাপনা দূর ও ওই হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদ লিজার পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন ছাত্রীরা। এই দাবিতে আন্দোলন চলাকালে গত ১৬ জানুয়ারি উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন আন্দোলনকারীরা। ওই দিন সন্ধ্যায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিপেটা করলে দুই পক্ষের সংঘর্ষ বাঁধে। এরপর রাবার বুলেট এবং সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে পুলিশ উপাচার্যকে মুক্ত করে বাসায় নিয়ে যায়।
রাতে নিজ বাসায় জরুরি সিন্ডিকেট সভা ডেকে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা ও পরদিন দুপুর ১২টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ দেন উপাচার্য। তবে শিক্ষার্থীরা ওই সিদ্ধান্ত না মেনে ওই রাত থেকেই উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন। পরদিন থেকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে টানা অবস্থান নেন তাঁরা। সেখানে অনশনও শুরু করেন ২৯ শিক্ষার্থী। ২০ জানুয়ারি উপাচার্য ভবনের ফটকে ব্যারিকেড দিয়ে বাইরের কারও প্রবেশ বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা।
গত ২৬ জানুয়ারি সকালে অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের আশ্বাসে শিক্ষার্থীরা অনশন ভেঙে উপাচার্য ভবনের ফটকের ব্যারিকেড তুলে নেন।
জামালপুরের বকশীগঞ্জে আবারও বিষাক্ত আগাছানাশক ছিটিয়ে এক কৃষকের তিন বিঘা ধানখেত নষ্ট করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গত দুই বছরে পাঁচবার এমন ঘটনার শিকার হয়েছেন কৃষক আতোয়ার হোসেন। ধারদেনা করে চাষাবাদ করেও এক মুঠো ধান ঘরে তুলতে পারেননি তিনি।
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ডি. লিট ডিগ্রি পাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বিমোচন ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এ ডিগ্রি দেওয়া হচ্ছে।
১৪ মিনিট আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের জায়গা থাকলেও কিছু ব্যক্তির আচরণ সেই ঐক্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।আজ সোমবার (১২ মে) বিকেলে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির প্রতিনিধি নির্বাচন পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বল
১৬ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের কাজীপুরে বালুবাহী একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশের লাইব্রেরিতে ঢুকে পড়েছে। আজ সোমবার (১২ মে) বিকেল ৪টার দিকে সিরাজগঞ্জ-কাজীপুর আঞ্চলিক সড়কে কাজীপুর সরকারি মনসুর আলী কলেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ঘটনার পর থেকে ট্রাকের চালক পলাতক রয়েছেন।
২১ মিনিট আগে