হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জে জলমহাল থেকে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুই পক্ষের কমপক্ষে ৫০ জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় অন্তত ৩০ জনকে হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সদর উপজেলার তেঘরিয়া ইউনিয়নের টঙ্গিরঘাট ও রামনগর গ্রামবাসীর মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মর্তুজ আলী জানান, টঙ্গিরঘাট এলাকার সমশেদ আলী ও তার লোকজন গ্রামের পার্শ্ববর্তী ‘বাগাডলি জলমহাল’ ইজারা নিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে রামনগর গ্রামের আফজল মিয়াসহ কয়েকজন লোক ওই জলমহালে মাছ ধরতে যায়। এ সময় মহালে থাকা পাহারাদার সেবলু মিয়া ও বজলু মিয়া তাদেরকে বাঁধা দেয়।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে আফজলসহ তাদের লোকজন উত্তেজিত হয়ে সেবলু মিয়া ও বজলু মিয়াকে আটকে রেখে মারপিট করে। সকালে বিষয়টি দুই গ্রামের মধ্যে জানাজানি হলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে দুই গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়।
সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে-সেবলু মিয়া, জমশেদ আলী, সমশেদ আলী, কিতাব আলী, আজিজুর রহমান, ইয়াসিন মিয়া, নানু মিয়া, মনিরুল হক, আলামিন, ইমন আলী, কালাম মিয়া, সাইদুর রহমান, আব্দুল কাদির, আয়াত আলী, এনামুল হক, কুদ্দুছ আলী, এখলাছ মিয়া, আলা উদ্দিনসহ অন্তত ৩০ জনকে হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে এসেও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে উভয় পক্ষের লোকজন। পরে সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওয়াহেদ গাজীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ পরিস্থিতি শান্ত করে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার (ওসি) গোলাম মর্তুজা বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এছাড়া পুনরায় সংঘর্ষ এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
হবিগঞ্জে জলমহাল থেকে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুই পক্ষের কমপক্ষে ৫০ জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় অন্তত ৩০ জনকে হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সদর উপজেলার তেঘরিয়া ইউনিয়নের টঙ্গিরঘাট ও রামনগর গ্রামবাসীর মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মর্তুজ আলী জানান, টঙ্গিরঘাট এলাকার সমশেদ আলী ও তার লোকজন গ্রামের পার্শ্ববর্তী ‘বাগাডলি জলমহাল’ ইজারা নিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে রামনগর গ্রামের আফজল মিয়াসহ কয়েকজন লোক ওই জলমহালে মাছ ধরতে যায়। এ সময় মহালে থাকা পাহারাদার সেবলু মিয়া ও বজলু মিয়া তাদেরকে বাঁধা দেয়।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে আফজলসহ তাদের লোকজন উত্তেজিত হয়ে সেবলু মিয়া ও বজলু মিয়াকে আটকে রেখে মারপিট করে। সকালে বিষয়টি দুই গ্রামের মধ্যে জানাজানি হলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে দুই গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়।
সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে-সেবলু মিয়া, জমশেদ আলী, সমশেদ আলী, কিতাব আলী, আজিজুর রহমান, ইয়াসিন মিয়া, নানু মিয়া, মনিরুল হক, আলামিন, ইমন আলী, কালাম মিয়া, সাইদুর রহমান, আব্দুল কাদির, আয়াত আলী, এনামুল হক, কুদ্দুছ আলী, এখলাছ মিয়া, আলা উদ্দিনসহ অন্তত ৩০ জনকে হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে এসেও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে উভয় পক্ষের লোকজন। পরে সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওয়াহেদ গাজীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ পরিস্থিতি শান্ত করে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার (ওসি) গোলাম মর্তুজা বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এছাড়া পুনরায় সংঘর্ষ এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে