প্রতিনিধি, সিলেট
সিলেটে আজ মঙ্গলবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে করোনাভাইরাসের গণটিকার কার্যক্রম। আগের মতো সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সিলেট জেলা পুলিশ হাসপাতাল কেন্দ্রে টিকা দেওয়া শুরু হবে। তবে এ কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে নগরীতে আরও নয়টি টিকাদান কেন্দ্র চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রস্তুত করা হচ্ছে টিকা কেন্দ্রগুলো।
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, প্রায় এক মাস বন্ধ থাকার পর আবারও শুরু হচ্ছে গণটিকার কার্যক্রম। এখন নগরীতে মাত্র দুটি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হচ্ছে। এই দুটির বাইরে সিলেট সিটি করপোরেশনের আরও নয়টি কেন্দ্রে টিকার কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। সরকারের অনুমোদন পেলে এসব কেন্দ্রে টিকা প্রদানের কার্যক্রম শুরু হবে।
সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য শাখা জানিয়েছে, ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে নতুন নয়টি কেন্দ্রে টিকাদানের জন্য অনুমতি চাওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো নগর ভবন (সিলেট সিটি করপোরেশন) ধোপাদিঘীরপাড়ের সীমান্তিক পরিচালিত বিনোদনী স্বাস্থ্যকেন্দ্র, চৌহাট্টার মাতৃমঙ্গল হাসপাতাল, কাজীটুলার সূর্যের হাসি ক্লিনিক, টিলাগড়ের সূর্যের হাসি ক্লিনিক, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বীরেশ চন্দ্র নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্র, বাগবাড়ি বর্ণমালা স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের কদমতলী নতুন বাস টার্মিনালের পাশের নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্র।
এসব কেন্দ্রে টিকার কার্যক্রম চালানোর জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত রাখা হয়েছে। টিকার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে অনুমোদন পেলেই এসব কেন্দ্রে টিকার কার্যক্রম শুরু হবে।
এ ছাড়া আজ থেকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পুলিশ লাইনস কেন্দ্রে টিকা দেওয়া শুরু হবে।
সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল জানান, রোববারই সিলেটে এসে পৌঁছেছে ৬৪ হাজার ২০০ ডোজ করোনার ভ্যাকসিন। এর মধ্যে মডার্নার ১৯ হাজার ২০০ ও চীনের তৈরি সিনোফার্মের ৪৫ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন।
প্রেমানন্দ মণ্ডল বলেন, নগর এলাকায় মডার্নার টিকা দেওয়া হবে। আর উপজেলাগুলোয় দেওয়া হবে সিনোফার্মের টিকা।
সিলেটে আজ মঙ্গলবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে করোনাভাইরাসের গণটিকার কার্যক্রম। আগের মতো সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সিলেট জেলা পুলিশ হাসপাতাল কেন্দ্রে টিকা দেওয়া শুরু হবে। তবে এ কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে নগরীতে আরও নয়টি টিকাদান কেন্দ্র চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রস্তুত করা হচ্ছে টিকা কেন্দ্রগুলো।
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, প্রায় এক মাস বন্ধ থাকার পর আবারও শুরু হচ্ছে গণটিকার কার্যক্রম। এখন নগরীতে মাত্র দুটি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হচ্ছে। এই দুটির বাইরে সিলেট সিটি করপোরেশনের আরও নয়টি কেন্দ্রে টিকার কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। সরকারের অনুমোদন পেলে এসব কেন্দ্রে টিকা প্রদানের কার্যক্রম শুরু হবে।
সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য শাখা জানিয়েছে, ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে নতুন নয়টি কেন্দ্রে টিকাদানের জন্য অনুমতি চাওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো নগর ভবন (সিলেট সিটি করপোরেশন) ধোপাদিঘীরপাড়ের সীমান্তিক পরিচালিত বিনোদনী স্বাস্থ্যকেন্দ্র, চৌহাট্টার মাতৃমঙ্গল হাসপাতাল, কাজীটুলার সূর্যের হাসি ক্লিনিক, টিলাগড়ের সূর্যের হাসি ক্লিনিক, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বীরেশ চন্দ্র নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্র, বাগবাড়ি বর্ণমালা স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের কদমতলী নতুন বাস টার্মিনালের পাশের নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্র।
এসব কেন্দ্রে টিকার কার্যক্রম চালানোর জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত রাখা হয়েছে। টিকার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে অনুমোদন পেলেই এসব কেন্দ্রে টিকার কার্যক্রম শুরু হবে।
এ ছাড়া আজ থেকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পুলিশ লাইনস কেন্দ্রে টিকা দেওয়া শুরু হবে।
সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল জানান, রোববারই সিলেটে এসে পৌঁছেছে ৬৪ হাজার ২০০ ডোজ করোনার ভ্যাকসিন। এর মধ্যে মডার্নার ১৯ হাজার ২০০ ও চীনের তৈরি সিনোফার্মের ৪৫ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন।
প্রেমানন্দ মণ্ডল বলেন, নগর এলাকায় মডার্নার টিকা দেওয়া হবে। আর উপজেলাগুলোয় দেওয়া হবে সিনোফার্মের টিকা।
ইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
১ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
৫ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগে