কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
জামিনে মুক্তি পাওয়া মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদিরকে (৫৫) আরেক মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত শুক্রবার রাতে বড়লেখা পৌরসভায় নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত শনিবার দুপুরে আব্দুল কাদিরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। তিনি উপজেলার তালিমপুর গ্রামের বাসিন্দা।
আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল কাইয়ূম।
পুলিশ জানিয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে একটি মামলায় আব্দুল কাদিরকে সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে আটক করা হয়। পরে ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৮ ডিসেম্বর রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য রয়েছে।
এর আগে ৫ সেপ্টেম্বর রাতে যৌথ বাহিনী আব্দুল কাদিরকে তাঁর বাড়ি থেকে আটক করে। তাঁকে আটকের পর ছেলে মাহি হাসান নিলয় অভিযোগ তুলেছিলেন, অস্ত্র উদ্ধারের কথা বলে যৌথ বাহিনী তাঁদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাঁর বাবাকে আটক করে নিয়ে ব্যাপক মারধর করে। তাঁর বাবার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই।
পরদিন ৬ সেপ্টেম্বর প্রায় ৯ বছর আগের বড়লেখা উপজেলা বিএনপির দলীয় কর্মসূচিতে হামলার অভিযোগের এক মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। বড়লেখা পৌর যুবদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম তাফাদার এই মামলার বাদী।
তিন দিন কারাভোগের পর ৮ সেপ্টেম্বর বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে যুবলীগ নেতা আব্দুল কাদিরের পক্ষে তাঁর আইনজীবীরা জামিন আবেদন করলে বিচারক তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। পরে তিনি জেল থেকে মুক্তি পান।
বড়লেখা থানার ওসি মো. আবদুল কাইয়ূম বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় আব্দুল কাদিরকে সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
কাদিরের ছেলে মাহি হাসান নিলয় বলেন, ‘আমার বাবা রাজনীতি থেকে দূরে প্রায় এক দশক। তিনি মাদকবিরোধী লড়াইসহ সামাজিক কাজ করতেন। মাদক কারবারিদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে। আমাকেও হয়রানি করা হচ্ছে। ফলে আমরা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পরিচালনা করতে পারছি না।’
জামিনে মুক্তি পাওয়া মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদিরকে (৫৫) আরেক মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত শুক্রবার রাতে বড়লেখা পৌরসভায় নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত শনিবার দুপুরে আব্দুল কাদিরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। তিনি উপজেলার তালিমপুর গ্রামের বাসিন্দা।
আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল কাইয়ূম।
পুলিশ জানিয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে একটি মামলায় আব্দুল কাদিরকে সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে আটক করা হয়। পরে ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৮ ডিসেম্বর রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য রয়েছে।
এর আগে ৫ সেপ্টেম্বর রাতে যৌথ বাহিনী আব্দুল কাদিরকে তাঁর বাড়ি থেকে আটক করে। তাঁকে আটকের পর ছেলে মাহি হাসান নিলয় অভিযোগ তুলেছিলেন, অস্ত্র উদ্ধারের কথা বলে যৌথ বাহিনী তাঁদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাঁর বাবাকে আটক করে নিয়ে ব্যাপক মারধর করে। তাঁর বাবার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই।
পরদিন ৬ সেপ্টেম্বর প্রায় ৯ বছর আগের বড়লেখা উপজেলা বিএনপির দলীয় কর্মসূচিতে হামলার অভিযোগের এক মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। বড়লেখা পৌর যুবদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম তাফাদার এই মামলার বাদী।
তিন দিন কারাভোগের পর ৮ সেপ্টেম্বর বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে যুবলীগ নেতা আব্দুল কাদিরের পক্ষে তাঁর আইনজীবীরা জামিন আবেদন করলে বিচারক তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। পরে তিনি জেল থেকে মুক্তি পান।
বড়লেখা থানার ওসি মো. আবদুল কাইয়ূম বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় আব্দুল কাদিরকে সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
কাদিরের ছেলে মাহি হাসান নিলয় বলেন, ‘আমার বাবা রাজনীতি থেকে দূরে প্রায় এক দশক। তিনি মাদকবিরোধী লড়াইসহ সামাজিক কাজ করতেন। মাদক কারবারিদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে। আমাকেও হয়রানি করা হচ্ছে। ফলে আমরা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পরিচালনা করতে পারছি না।’
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৫ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
২৬ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৪২ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে