নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এমপি। তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকায় প্রায় প্রতিদিনই চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচার-প্রচারণা। এ সময় তাঁর পাশে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও দেখা যাচ্ছে তাঁর সহকারী একান্ত সচিব মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামানকে। নির্বাচনী আচরণবিধি আর সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা—উভয় জায়গায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে যে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নির্বাচনের প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না।
কিন্তু এসব বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করে মন্ত্রীর প্রতিদিনকার প্রচার-প্রচারণায় তাঁর সঙ্গেই রয়েছেন মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান। গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ৩টায় সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার ঐতিহাসিক সিএনবি ডাক বাংলো মাঠে ইমরান আহমদের সমর্থনে জৈন্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন আয়োজিত নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় মন্ত্রীর ওই নির্বাচনী সভায় তাঁকে দেখা যায়। কখনো সভামঞ্চের সামনে, আবার কখনো সভার মাঠে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায় তাঁকে।
এর আগে গত ২৭ ডিসেম্বর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ৬ নম্বর দক্ষিণ রণিখাই ইউনিয়নের জামেয়া মুশাহিদিয়া ক্বাসিমুল উলূম খাগাইল মাদ্রাসায় ইমরান আহমদের শিক্ষক ও ছাত্রদের সঙ্গে নির্বাচনী মতবিনিময় সভায় তাঁকে দেখা যায়। এরপর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতার সঙ্গে তোলা তাঁর ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেখা যায়। এ ছাড়া ওই দিনই একই ইউনিয়নের ফুরারপাড় গ্রামে নির্বাচনী সভায়ও তাঁকে মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা যায়।
তবে এসব বিষয় অস্বীকার করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মন্ত্রী মহোদয়ের প্রিভিলাইজ স্টাফ। ডেপুটেশনে আমি মন্ত্রীর এপিএ। আমার বেতন-ভাতা সুযোগ-সুবিধা সরকারি কোষাগার থেকে হয়। মন্ত্রী মহোদয় প্রিভিলাইজ স্টাফ পান। আমি প্রচার-প্রচারণা তো করি না। আমি কোনো প্রোগ্রামে থাকি না। মন্ত্রণালয়ের কোনো প্রোগ্রাম হলে সেখানে থাকি।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি অনুযায়ী, কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী কোনো প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না। আর সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর ২৫ (৩) ধারায় বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারী বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অথবা অন্যত্র কোনো আইনসভার নির্বাচনে অংশগ্রহণ অথবা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ বা অন্য কোনোভাবে হস্তক্ষেপ বা প্রভাব খাটাতে পারবেন না।
এ বিষয়ে জানতে সিলেটের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান বলেন, ‘সরকারি কর্মচারী তিনি। সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কোনো প্রচার-প্রচারণা করতে পারবেন না। বিষয়টি যাচাই-বাছাই করে দেখছি।’
সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এমপি। তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকায় প্রায় প্রতিদিনই চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচার-প্রচারণা। এ সময় তাঁর পাশে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও দেখা যাচ্ছে তাঁর সহকারী একান্ত সচিব মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামানকে। নির্বাচনী আচরণবিধি আর সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা—উভয় জায়গায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে যে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নির্বাচনের প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না।
কিন্তু এসব বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করে মন্ত্রীর প্রতিদিনকার প্রচার-প্রচারণায় তাঁর সঙ্গেই রয়েছেন মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান। গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ৩টায় সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার ঐতিহাসিক সিএনবি ডাক বাংলো মাঠে ইমরান আহমদের সমর্থনে জৈন্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন আয়োজিত নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় মন্ত্রীর ওই নির্বাচনী সভায় তাঁকে দেখা যায়। কখনো সভামঞ্চের সামনে, আবার কখনো সভার মাঠে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায় তাঁকে।
এর আগে গত ২৭ ডিসেম্বর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ৬ নম্বর দক্ষিণ রণিখাই ইউনিয়নের জামেয়া মুশাহিদিয়া ক্বাসিমুল উলূম খাগাইল মাদ্রাসায় ইমরান আহমদের শিক্ষক ও ছাত্রদের সঙ্গে নির্বাচনী মতবিনিময় সভায় তাঁকে দেখা যায়। এরপর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতার সঙ্গে তোলা তাঁর ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেখা যায়। এ ছাড়া ওই দিনই একই ইউনিয়নের ফুরারপাড় গ্রামে নির্বাচনী সভায়ও তাঁকে মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা যায়।
তবে এসব বিষয় অস্বীকার করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মন্ত্রী মহোদয়ের প্রিভিলাইজ স্টাফ। ডেপুটেশনে আমি মন্ত্রীর এপিএ। আমার বেতন-ভাতা সুযোগ-সুবিধা সরকারি কোষাগার থেকে হয়। মন্ত্রী মহোদয় প্রিভিলাইজ স্টাফ পান। আমি প্রচার-প্রচারণা তো করি না। আমি কোনো প্রোগ্রামে থাকি না। মন্ত্রণালয়ের কোনো প্রোগ্রাম হলে সেখানে থাকি।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি অনুযায়ী, কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী কোনো প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না। আর সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর ২৫ (৩) ধারায় বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারী বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অথবা অন্যত্র কোনো আইনসভার নির্বাচনে অংশগ্রহণ অথবা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ বা অন্য কোনোভাবে হস্তক্ষেপ বা প্রভাব খাটাতে পারবেন না।
এ বিষয়ে জানতে সিলেটের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান বলেন, ‘সরকারি কর্মচারী তিনি। সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কোনো প্রচার-প্রচারণা করতে পারবেন না। বিষয়টি যাচাই-বাছাই করে দেখছি।’
নীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১৪ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
৩ ঘণ্টা আগে