Ajker Patrika

সাবেক মন্ত্রীর ছেলের প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগ, শান্তিগঞ্জে তোপের মুখে ম্যাজিস্ট্রেট

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
আপডেট : ০২ জুন ২০২৪, ১৯: ০৫
সাবেক মন্ত্রীর ছেলের প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগ, শান্তিগঞ্জে তোপের মুখে ম্যাজিস্ট্রেট

সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় পক্ষপাতিত্ব করার অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের তোপের মুখে পড়েছেন জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান ইমন। 

সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্য এমএ মান্নানের ছেলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী সাদাত মান্নান অভিকে জরিমানা না করার অভিযোগে অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. আবুল কালামের সমর্থকদের তোপের মুখে পড়েন এই ম্যাজিস্ট্রেট। এ সময় কালামের সমর্থকেরা ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি আটকে হামলার চেষ্টা করেন। 

শনিবার (০১ জুন) রাত ৮টায় শান্তিগঞ্জ উপজেলার পাগলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার আধা ঘণ্টা পরে পুলিশ গিয়ে সাদাত মান্নান অভির বিলবোর্ডও নামিয়ে দেয় বলে জানান প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম। 

বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পাগলা বাজারে আবুল কালাম সমর্থকদের ছবি সংবলিত বৃহৎ আকারের একটি বিলবোর্ড টানানোর কারণে প্রার্থী আবুল কালামকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা ও বিলবোর্ড অপসারণের নির্দেশ দেন ওই ম্যাজিস্ট্রেট। কিন্তু পাগলা বাজারে আরেক প্রার্থী সাদাত মান্নান অভি সমর্থকদের আরেকটি বিলবোর্ড থাকলেও ম্যাজিস্ট্রেট কিছুই করেননি। এতে ক্ষুব্ধ হন আবুল কালামের সমর্থকেরা। তাঁরা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তাফিজুর রহমানের গাড়ি অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেন। পরে খবর পেয়ে আবুল কালাম এসে সমর্থকদের শান্ত করেন। 

এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তাফিজুর রহমান ইমন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কারও প্রতি কোনো পক্ষপাতমূলক আচরণ করা হয়নি। একটা অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে একটু সময়ের প্রয়োজন হয়। তারা অভিযোগ দেওয়ার পর আমি ওখানে উপস্থিত থেকেই তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সময় চেয়েছিলাম। আমরা সে সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুতিও নিচ্ছিলাম। কিন্তু তারা আমাদের সে সময় দেয়নি। তারা অধৈর্য হয়ে উচ্ছৃঙ্খল হয়ে আমার গাড়ির ওপর হামলা করার চেষ্টা করেছে। আমাকে আটক করার চেষ্টা করেছে। আমাকে মারধর করার চেষ্টা করেছে। আমাকে হুমকি দিয়েছে। আমি তাদের বারবার বলেছি, আমি এখানে উপস্থিত আছি, আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি কিন্তু তারা তা না শুনেই প্রায় দুই তিন শত মানুষ নিয়ে জংলির মতো আচরণ করেছে।’ 

এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. আবুল কালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি আইনের প্রতি পুরোপুরি শ্রদ্ধাশীল। আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ব্যবস্থা নিতেই পারেন। কিন্তু তিনি পক্ষপাতমূলক আচরণ করে কেবল আমার বিলবোর্ডের জন্য জরিমানা করেছেন এবং বিলবোর্ড অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু তাঁর চোখের সামনে থাকা এমপির ছেলে সাদাত মান্নান অভির বিলবোর্ডের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেননি। এটা পুরো পক্ষপাতমূলক আচরণ। আমার ব্যানার খোলার পর অভির ব্যানার খোলার জন্য বললে সেটা করেননি। পরে আধা ঘণ্টা পরে পুলিশ গিয়ে সাদাত মান্নান অভির বিলবোর্ড খুলে নেয়। ম্যাজিস্ট্রেট যাননি।’ 

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার মোটরসাইকেল প্রতীকের জনস্রোত আটকাতে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। প্রশাসনকে আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের কৌশল করা হচ্ছে। আমরা এই ফাঁদে পা দেব না। আমি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের পক্ষপাতমূলক আচরণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করব। রোববার ডিসির সঙ্গে আলাপ করে লিখিত অভিযোগ করব।’ 

জানতে চাইলে শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হোসাইন মোহাম্মদ আল মোজাহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো কিছুই হয়নি। এখানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গেছে। আচরণবিধি ভঙ্গের প্রমাণ পাইছে। জরিমানা করছে। ব্যস, এটাই।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নেত্রকোনায় এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠকের বাসায় দুর্বৃত্তের আগুন

নেত্রকোনা প্রতিনিধি
আগুনে পুড়ে যাওয়ার দৃশ্য। ছবি : আজকের পত্রিকা
আগুনে পুড়ে যাওয়ার দৃশ্য। ছবি : আজকের পত্রিকা

নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে দুর্বৃত্তরা আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এ কাজ করেছে বলে দাবি করেন প্রীতম সোহাগ।

প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কে বা কারা বাড়ির ফটকের সামনে আগুন দেয়। এতে আমার স্ত্রীর স্যান্ডেল, পাপোশ পুড়ে যায়। এ ছাড়া ওপরে থাকা বিদ্যুতের কার্ড মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি, আগুন নিভে যায়। আজ সোমবার সকাল ৬টার দিকে পাশের বাড়ির লোকজন আমাকে ঘুম থেকে ডেকে বিষয়টি জানান।’

প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘ধারণা করছি, আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এই অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। যারা রাজনৈতিকভাবে আমার সঙ্গে পেরে উঠছে না। তবে এসবে আমি ভীত নই। যারা এই হীন কাজ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। বিষয়টি আমি থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়েছি।’

আগুনে পুড়ে যাওয়া অংশের ভিডিও করে প্রীতম সোহাগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাঁর নিজস্ব আইডিতে আজ সকাল ৭টার দিকে পোস্ট করেন। এতে মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়।

এ ব্যাপারে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বলেন, ‘এনসিপি নেতার বাড়ির গেটে আগুন দিয়েছে বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দিনদুপুরে ন্যাশনাল মেডিকেলের সামনে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা

ঢামেক প্রতিবেদক
আপডেট : ১০ নভেম্বর ২০২৫, ১৩: ০৯
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

পুরান ঢাকার সূত্রাপুরে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে দুর্বৃত্তদের গুলিতে তারিক সাইফ মামুন (৫৫) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।

আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে জানা যায়, মামুনের বাবার নাম এস এম ইকবাল। তাঁর বাড়ি লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার মোবারক কলোনি এলাকায়।

ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ড মাস্টার মহিবুল্লাহ জানান, আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে তাঁদের হাসপাতালের সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গুলির শব্দ শুনে হাসপাতালের মেইন গেটের সামনের এসে এক ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভেতরে আনা হয়। অবস্থার অবনতি দেখে সেখান থেকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।

ঢাকা মেডিকেলে নিহতের পূর্বপরিচিত ফাইজুল হক অপু জানান, সকালে তারিক সাইফ মামুনের ফোন নম্বর থেকে তাঁকে কল করে ঘটনাটি জানানো হয়। এরপর তিনি ঢাকা মেডিকেলে এসে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঘুমন্ত বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, ছেলে আটক

শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

মাদারীপুরের শিবচরে পারিবারিক বিরোধের জেরে ঘুমন্ত বাবাকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মতি মিয়া (৬৬)। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলারহাট উপজেলার বড়হাটি গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনার পর অভিযুক্ত ছেলে ফারুক মিয়াকে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকেই আটক করেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মতি মিয়া ও তাঁর ছেলে ফারুক মিয়া দুজনেই শিবচরের বাঁশকান্দি এলাকায় থাকতেন এবং মতি মিয়া ওই এলাকায় শ্রমিক হিসেবে কৃষিকাজ করতেন। ফারুক মিয়া সাধারণত ঢাকায় কাজ করলেও গত বুধবার (৫ নভেম্বর) শিবচরে তাঁর বাবার কাছে আসেন এবং বাবার সঙ্গে থাকা শুরু করেন। গতকাল রোববার বিকেলে পারিবারিক বিষয় নিয়ে বাবা মতি মিয়ার সঙ্গে ছেলে ফারুক মিয়ার বাগ্‌বিতণ্ডা হয়।

এই বিরোধের জেরে রাত ১২টার দিকে বাবা মতি মিয়া ঘুমিয়ে থাকলে ছেলে ফারুক মিয়া তাঁকে কোদাল (মাটি খননযন্ত্র) দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। হত্যার পর ছেলে ফারুক মিয়া লাশের পাশেই বসে ছিলেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত ফারুক মিয়াকে আটক করে।

স্থানীয়দের ধারণা, ফারুক মিয়া নেশাগ্রস্ত অবস্থায় এ ঘটনা ঘটিয়েছে।

শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাকিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয় এবং অভিযুক্ত ছেলেকে আটক করা হয়।’ তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত কোদাল জব্দ করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।

নিহত মতি মিয়ার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১০ নভেম্বর ২০২৫, ১৩: ১২
মোহাম্মদপুরে ফরহাদ মজহারের প্রতিষ্ঠান প্রবর্তনা। ছবি: সংগৃহীত
মোহাম্মদপুরে ফরহাদ মজহারের প্রতিষ্ঠান প্রবর্তনা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘প্রবর্তনা’র সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সকালে একটি মোটরসাইকেলে দুই ব্যক্তি এসে প্রবর্তনার সামনে রাস্তার ওপর দুটি ককটেল নিক্ষেপ করে। দুটি ককটেলই বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দে কেয়ারটেকার ও আশপাশের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং আশপাশের এলাকায় টহল জোরদার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী রফিক আহমেদ বলেন, দুষ্কৃতকারীরা ব্যবসায়ী ওই প্রতিষ্ঠানটি লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তা চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে। তবে ঘটনার কারণ বা উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখনো কিছু জানাতে পারেনি পুলিশ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত