বিশ্বনাথ (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের বিশ্বনাথে বন্যাকবলিত অর্ধশতাধিক মানুষ আশ্রয় পায়নি বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন সুমন তাঁদের আশ্রয় না দিয়ে পানি, বিদ্যুৎ, বাথরুমের লাইন বন্ধ করে চলে যান। পরে এলাকাবাসী এসে তাঁদের কাদিপুর শাহজালাল পল্লী পরিষদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বানভাসি নিপা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানিবন্দী হওয়ায় আমরা পরিবার নিয়ে বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আশ্রয় নিলে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দেলোয়ার সুমন এসে বিদ্যুৎ, পানি, বাথরুম বন্ধ করেন এবং আমাদের বিভিন্নভাবে হুমকি দেন। শিশুরা পানির জন্য যখন কান্না করে তখন বাধ্য হয়ে আমরা তাদের বন্যার পানি খাওয়াই। আমরা তাৎক্ষণিক স্থানীয় ইউপি সদস্যের সাহায্য নিলে তিনিও ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে স্থানীয় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আমরা সবাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে কাদিপুর শাহজালাল পল্লী পরিষদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি সদস্য আফিজ আলী বলেন, ‘দেলোয়ার হোসেন সুমনকে আমি অনেকভাবে বলেছি। কিন্তু তিনি আমার কথা শোনেননি। বন্যাকবলিত মানুষ তাঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এনেছেন তা সত্য, তিনি আমাকে ৩০ মিনিটের মধ্যে বন্যাকবলিত মানুষকে নিয়ে চলে যেতে বলেন।’
এ ব্যাপারে বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মহিবুর রহমান সুইট বলেন, ‘আমি এলাকা পরিদর্শন করেছি। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেনের সুমনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. দেলোয়ার হোসেন সুমন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বানভাসি মানুষ গ্যাস সিলিন্ডার নিয়ে হাসপাতালে এসে রান্না শুরু করেছেন। আমি বলেছি, এখানে রোগীর সমস্যা হবে, আপনারা চলে যান। আর হাসপাতালে এমনিতেই পানির সমস্যা। আমার ওপর অভিযোগ মিথ্যা বানোয়াট উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমরা এই বানভাসি মানুষদের জন্য মেডিকেল টিম গঠন করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা আক্তার মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সিলেট ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. জন্মেজয় দত্ত বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো কিছু জানা নেই।’
সিলেটের বিশ্বনাথে বন্যাকবলিত অর্ধশতাধিক মানুষ আশ্রয় পায়নি বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন সুমন তাঁদের আশ্রয় না দিয়ে পানি, বিদ্যুৎ, বাথরুমের লাইন বন্ধ করে চলে যান। পরে এলাকাবাসী এসে তাঁদের কাদিপুর শাহজালাল পল্লী পরিষদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বানভাসি নিপা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানিবন্দী হওয়ায় আমরা পরিবার নিয়ে বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আশ্রয় নিলে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দেলোয়ার সুমন এসে বিদ্যুৎ, পানি, বাথরুম বন্ধ করেন এবং আমাদের বিভিন্নভাবে হুমকি দেন। শিশুরা পানির জন্য যখন কান্না করে তখন বাধ্য হয়ে আমরা তাদের বন্যার পানি খাওয়াই। আমরা তাৎক্ষণিক স্থানীয় ইউপি সদস্যের সাহায্য নিলে তিনিও ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে স্থানীয় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আমরা সবাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে কাদিপুর শাহজালাল পল্লী পরিষদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি সদস্য আফিজ আলী বলেন, ‘দেলোয়ার হোসেন সুমনকে আমি অনেকভাবে বলেছি। কিন্তু তিনি আমার কথা শোনেননি। বন্যাকবলিত মানুষ তাঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এনেছেন তা সত্য, তিনি আমাকে ৩০ মিনিটের মধ্যে বন্যাকবলিত মানুষকে নিয়ে চলে যেতে বলেন।’
এ ব্যাপারে বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মহিবুর রহমান সুইট বলেন, ‘আমি এলাকা পরিদর্শন করেছি। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেনের সুমনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. দেলোয়ার হোসেন সুমন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বানভাসি মানুষ গ্যাস সিলিন্ডার নিয়ে হাসপাতালে এসে রান্না শুরু করেছেন। আমি বলেছি, এখানে রোগীর সমস্যা হবে, আপনারা চলে যান। আর হাসপাতালে এমনিতেই পানির সমস্যা। আমার ওপর অভিযোগ মিথ্যা বানোয়াট উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমরা এই বানভাসি মানুষদের জন্য মেডিকেল টিম গঠন করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা আক্তার মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সিলেট ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. জন্মেজয় দত্ত বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো কিছু জানা নেই।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে