নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের কিছু কর্মকর্তা অতি উৎসাহ দেখাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। আজ শনিবার দুপুরে নগরের একটি হোটেলের কনফারেন্স হলে রোটারেক্ট ক্লাব অব সিলেট আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে তিনি এ অভিযোগ করেন।
মেয়র আরিফ বলেন, প্রশাসনের কিছু কর্মকর্তা অতি উৎসাহী হয়ে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। ব্যাপক ধরপাকড় করা হচ্ছে। অনেক কর্মকর্তাকে বদলি করাও হয়েছে। এগুলো নির্বাচনকে প্রভাবিত করারই ইঙ্গিত।
প্রশাসনের অতি উৎসাহী কর্মকাণ্ডের কারণে নির্বাচনে প্রার্থী না-ও হতে পারেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘যদি আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াই তাহলে বুঝতে হবে, প্রশাসনের কিছু অতি উৎসাহী কর্মকর্তার কর্মকাণ্ডের প্রতি সন্দেহ গভীর রূপ নিয়েছে।’
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে ভোটের প্রতি আস্থা ফেরানোর আহ্বান জানিয়ে আরিফ অভিযোগ করেন, ‘প্রশাসন গণহারে বিএনপির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি করছে। চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে কোনো সিটি নির্বাচনে আমার দল বিএনপি অংশ নেবে না। তবে সিলেটের প্রেক্ষাপটে আমরা নির্বাচনে যাবে। আগামী ২০ মে নগরের রেজিস্টারি মাঠে নগরবাসীকে নিয়ে কারণ ব্যাখ্যা করব।’
আরিফের এ বক্তব্যের পর দলের ভেতরে ও বাইরে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। আরিফকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে বিএনপির বিভিন্ন মহল থেকে নানামুখী তৎপরতা শুরু হয়। আরিফও নিজের হিসাব মেলাতে শুরু করেন।
ইভিএম নিয়ে সমালোচনা করে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘এখনো সময় আছে, আরও এক মাস পরে নির্বাচন। ইভিএমের সঙ্গে নগরের মানুষজন একেবারেই অপরিচিত। নির্বাচনের ছয় মাস আগে ইমিএম সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা ছিল। অথচ ভোটাররা এখন পর্যন্ত ইভিএম সম্পর্কে কিছুই জানে না। ইভিএমে ভোট স্বচ্ছ হবে না। কারসাজি করা হবে। ২০ মে সবকিছু বলব।’
বিএনপি বা আওয়ামী লীগের কোনো চাপ নেই জানিয়ে আরিফুল হক বলেন, সব দল তাদের অবস্থানে অনড়। এখানে ব্যক্তি আরিফ কোনো বিষয় না।
আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠেয় সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচন ইভিএমে হবে। আজ পর্যন্ত মেয়র পদে পাঁচজন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের হাফিজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান এবং তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুল হানিফ ওরফে কুটু, মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান খান ও সামছুন নুর তালুকদার।
সিলেটে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী দলটির মহানগর আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম বাবুল আজ পর্যন্ত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেননি। তবে তিনি গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের কিছু কর্মকর্তা অতি উৎসাহ দেখাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। আজ শনিবার দুপুরে নগরের একটি হোটেলের কনফারেন্স হলে রোটারেক্ট ক্লাব অব সিলেট আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে তিনি এ অভিযোগ করেন।
মেয়র আরিফ বলেন, প্রশাসনের কিছু কর্মকর্তা অতি উৎসাহী হয়ে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। ব্যাপক ধরপাকড় করা হচ্ছে। অনেক কর্মকর্তাকে বদলি করাও হয়েছে। এগুলো নির্বাচনকে প্রভাবিত করারই ইঙ্গিত।
প্রশাসনের অতি উৎসাহী কর্মকাণ্ডের কারণে নির্বাচনে প্রার্থী না-ও হতে পারেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘যদি আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াই তাহলে বুঝতে হবে, প্রশাসনের কিছু অতি উৎসাহী কর্মকর্তার কর্মকাণ্ডের প্রতি সন্দেহ গভীর রূপ নিয়েছে।’
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে ভোটের প্রতি আস্থা ফেরানোর আহ্বান জানিয়ে আরিফ অভিযোগ করেন, ‘প্রশাসন গণহারে বিএনপির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি করছে। চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে কোনো সিটি নির্বাচনে আমার দল বিএনপি অংশ নেবে না। তবে সিলেটের প্রেক্ষাপটে আমরা নির্বাচনে যাবে। আগামী ২০ মে নগরের রেজিস্টারি মাঠে নগরবাসীকে নিয়ে কারণ ব্যাখ্যা করব।’
আরিফের এ বক্তব্যের পর দলের ভেতরে ও বাইরে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। আরিফকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে বিএনপির বিভিন্ন মহল থেকে নানামুখী তৎপরতা শুরু হয়। আরিফও নিজের হিসাব মেলাতে শুরু করেন।
ইভিএম নিয়ে সমালোচনা করে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘এখনো সময় আছে, আরও এক মাস পরে নির্বাচন। ইভিএমের সঙ্গে নগরের মানুষজন একেবারেই অপরিচিত। নির্বাচনের ছয় মাস আগে ইমিএম সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা ছিল। অথচ ভোটাররা এখন পর্যন্ত ইভিএম সম্পর্কে কিছুই জানে না। ইভিএমে ভোট স্বচ্ছ হবে না। কারসাজি করা হবে। ২০ মে সবকিছু বলব।’
বিএনপি বা আওয়ামী লীগের কোনো চাপ নেই জানিয়ে আরিফুল হক বলেন, সব দল তাদের অবস্থানে অনড়। এখানে ব্যক্তি আরিফ কোনো বিষয় না।
আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠেয় সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচন ইভিএমে হবে। আজ পর্যন্ত মেয়র পদে পাঁচজন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের হাফিজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান এবং তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুল হানিফ ওরফে কুটু, মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান খান ও সামছুন নুর তালুকদার।
সিলেটে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী দলটির মহানগর আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম বাবুল আজ পর্যন্ত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেননি। তবে তিনি গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।
২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্র হত্যা দিবস উপলক্ষে বিএনপির আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে হামলা ও বোমা বিস্ফোরণের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। ঝালকাঠি জেলা মহিলা দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুক্তা বেগম বাদী হয়ে ২০২৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মামলাটি দায়ের করেন।
১৯ মিনিট আগেরাজবাড়ীর গোয়ালন্দে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ সোমবার সকাল ৯টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৩ মিনিট আগে২০২২ সালে ছয় বছর পর চালু হওয়া অপারেশন থিয়েটারও আবার বন্ধ হয়ে গেছে। চলতি বছরের মে মাস থেকে সেবা বন্ধ। এমন সংকটে উপজেলার মানুষ বাধ্য হয়ে আশ্রয় নিচ্ছেন অনুমোদিত-অনুমোদনহীন বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে, যেখানে স্বাস্থ্যসেবা মিলছে টাকার বিনিময়ে।
১ ঘণ্টা আগেসংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) সাবিনা আক্তার তুহিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে ঢাকার নবাবগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে