মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
ফজলুর রহমান। বাঁশের বাঁশি বিক্রি করে বেড়ান। তিনি শুধু বাঁশি বিক্রি করেন না, বাঁশি বাজানোও পছন্দ করেন। বাঁশি বাজিয়ে পথে প্রান্তরে বাঁশি বিক্রি করে বেড়ান তিনি।
মৌলভীবাজার জেলা শহরে অনুষ্ঠিত হজরত সৈয়দ শাহ মোস্তফা (র.) মেলায় দেখা হয় ৭৫ বছরের এই বাঁশি বিক্রেতার সঙ্গে।
বাঁশি বিক্রেতা ফজলুর রহমান জানান, কিশোরগঞ্জের ভৈরবে তাঁর বাড়ি। ষাট দশকে কিশোর বয়সে শিখেছিলেন বাঁশি বাজানো। স্ত্রী,৪ ছেলে আর ৩ মেয়ে নিয়ে সংসার। এক ছেলে বিদেশ থাকেন আর ছোট ছেলে প্রতিবন্ধী। অন্য ছেলেমেয়েদের বিয়ে হয়ে গেছে। ৭৬' সালে সাভারের করিম জুট মিলে তাঁর চাকরি হয়।
ফজলুর রহমানের সঙ্গে আলাপ কালে জানা যায়, চাকরি থেকে অবসরের পর শখের বশে বাঁশের বাঁশি তৈরি করেন। বাঁশি বাজানোর নেশায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়ান। আবার দেশের বিভিন্ন স্থানের মেলায় বাঁশি বাজিয়ে বাঁশি বিক্রিও করে থাকেন তিনি।
কথা প্রসঙ্গে বাঁশিওয়ালা ফজলুর রহমান আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমার বয়স হয়েছে অনেক। এবারের মেলা হয়তো শেষ মেলা, আর বাঁশি বাজাতে পারব কিনা জানি না। এখন ছেলেরা সংসার চালায়, তাই তেমন কোনো অভাব অনটন নেই। ছেলেরা বাঁশি বিক্রি করতে দেয় না। বাঁশি বিক্রির জন্য বাড়ি থেকে ছেলেদের না বলে বের হতে হয়।’
বাঁশি বিক্রি কেমন হচ্ছে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখন আর আগের মতো বাঁশের বাঁশি বিক্রি হয় না। যান্ত্রিক যুগে বাঁশের বাঁশির সুরের সঙ্গে অনেকে পরিচিত না। পাইকারিতে কিনে কম লাভে বিক্রি করতে হয় বাঁশি। তবে, ছোট্ট ছোট শিশুদের জন্য অনেকেই বাঁশি কিনেন। জীবনের পড়ন্ত বেলায় এসে বাঁশি বাজানোর সময় শ্বাস নিতে কষ্ট পায়। কিন্তু শখের কাছে শারীরিক যন্ত্রণা হার মানে। তাই নিজের মনের শান্তির জন্য বাঁশি বাজায়।’
ফজলুর রহমান। বাঁশের বাঁশি বিক্রি করে বেড়ান। তিনি শুধু বাঁশি বিক্রি করেন না, বাঁশি বাজানোও পছন্দ করেন। বাঁশি বাজিয়ে পথে প্রান্তরে বাঁশি বিক্রি করে বেড়ান তিনি।
মৌলভীবাজার জেলা শহরে অনুষ্ঠিত হজরত সৈয়দ শাহ মোস্তফা (র.) মেলায় দেখা হয় ৭৫ বছরের এই বাঁশি বিক্রেতার সঙ্গে।
বাঁশি বিক্রেতা ফজলুর রহমান জানান, কিশোরগঞ্জের ভৈরবে তাঁর বাড়ি। ষাট দশকে কিশোর বয়সে শিখেছিলেন বাঁশি বাজানো। স্ত্রী,৪ ছেলে আর ৩ মেয়ে নিয়ে সংসার। এক ছেলে বিদেশ থাকেন আর ছোট ছেলে প্রতিবন্ধী। অন্য ছেলেমেয়েদের বিয়ে হয়ে গেছে। ৭৬' সালে সাভারের করিম জুট মিলে তাঁর চাকরি হয়।
ফজলুর রহমানের সঙ্গে আলাপ কালে জানা যায়, চাকরি থেকে অবসরের পর শখের বশে বাঁশের বাঁশি তৈরি করেন। বাঁশি বাজানোর নেশায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়ান। আবার দেশের বিভিন্ন স্থানের মেলায় বাঁশি বাজিয়ে বাঁশি বিক্রিও করে থাকেন তিনি।
কথা প্রসঙ্গে বাঁশিওয়ালা ফজলুর রহমান আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমার বয়স হয়েছে অনেক। এবারের মেলা হয়তো শেষ মেলা, আর বাঁশি বাজাতে পারব কিনা জানি না। এখন ছেলেরা সংসার চালায়, তাই তেমন কোনো অভাব অনটন নেই। ছেলেরা বাঁশি বিক্রি করতে দেয় না। বাঁশি বিক্রির জন্য বাড়ি থেকে ছেলেদের না বলে বের হতে হয়।’
বাঁশি বিক্রি কেমন হচ্ছে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখন আর আগের মতো বাঁশের বাঁশি বিক্রি হয় না। যান্ত্রিক যুগে বাঁশের বাঁশির সুরের সঙ্গে অনেকে পরিচিত না। পাইকারিতে কিনে কম লাভে বিক্রি করতে হয় বাঁশি। তবে, ছোট্ট ছোট শিশুদের জন্য অনেকেই বাঁশি কিনেন। জীবনের পড়ন্ত বেলায় এসে বাঁশি বাজানোর সময় শ্বাস নিতে কষ্ট পায়। কিন্তু শখের কাছে শারীরিক যন্ত্রণা হার মানে। তাই নিজের মনের শান্তির জন্য বাঁশি বাজায়।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
২ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৯ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে