সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মনোজিত মজুমদার ও হোস্টেল সুপার ডা. শান্তনু দাসকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ ও অপসারণের দাবি তুলেছেন কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষার্থীরা জানান, মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই কলেজের সব প্রকার প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রমে অধ্যক্ষের অনভিজ্ঞতা, অদক্ষতা, দায়িত্বহীনতা ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতা বারবার পরিলক্ষিত হয়েছে।
তাঁরা বলেন, ‘আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ শুরু থেকেই সমর্থন জানিয়েছি এবং এতে অংশগ্রহণ অব্যাহত রেখেছি; কিন্তু মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, অধ্যাপক ও হোস্টেল সুপার শুরু থেকেই তাঁদের ফ্যাসিবাদী রাজনৈতিক মতাদর্শের জন্য আন্দোলন চলাকালীন শিক্ষার্থীদের হোস্টেল ত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা প্রদানে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন। এমনকি কলেজের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন রাজনৈতিক অপকর্মে লিপ্ত হয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পরবর্তী সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ৯ দফা দাবি জানানো হলেও তাঁরা সেটি অগ্রাহ্য করেন।
‘তাই আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই ফ্যাসিবাদী রাজনৈতিক মতাদর্শী অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মনোজিত মজুমদারের স্বেচ্ছায় পদত্যাগ ও ডা. শান্তনু দাসকে অত্র মেডিকেল কলেজ থেকে অপসারণের দাবি করছি। অন্যথায় কলেজ এবং সব ধরনের অফিস কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক মেডিকেল শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা প্রথম থেকেই অধক্ষ্যের অবেলার স্বীকার। তিনি মাত্র দুই দিন কলেজে আসতেন আর লিয়াজোঁ মেনটেইন করতে সরকার দলের মন্ত্রীর সঙ্গে। তিনি আমাদের ওয়ার্ডের ক্লাস ঠিকমতোও করার সুযোগ দেননি। আমি বর্তমানে তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। কিন্তু ওয়ার্ডে যে ধরনের ক্লাস করার কথা, আমরা সেটি করতে পারি নাই। একই সঙ্গে বর্তমান অধ্যক্ষ মনোজিত মজুমদার বিভিন্ন খাতের টাকা আত্মসাৎ করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি কৌশল তিনি সব সময় অবলম্বন করতেন; বরাদ্দ ১ লাখ টাকা হলে তিনি অর্ধেকের ওপর টাকা রেখে বাকিগুলো সরকারি কোষাগারের আবার ফেরত দিয়ে দিতেন। একই সঙ্গে তিনি প্রশাসনিক কাজে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন। আমরা হোস্টেলে তেমন কোনো সুবিধা পাচ্ছি না। একটি বাতি নষ্ট হলেও সেটা আমাদের নিজেদের কিনে আনতে হয়।’
সুনামগঞ্জে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মনোজিত মজুমদার ও হোস্টেল সুপার ডা. শান্তনু দাসকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ ও অপসারণের দাবি তুলেছেন কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষার্থীরা জানান, মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই কলেজের সব প্রকার প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রমে অধ্যক্ষের অনভিজ্ঞতা, অদক্ষতা, দায়িত্বহীনতা ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতা বারবার পরিলক্ষিত হয়েছে।
তাঁরা বলেন, ‘আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ শুরু থেকেই সমর্থন জানিয়েছি এবং এতে অংশগ্রহণ অব্যাহত রেখেছি; কিন্তু মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, অধ্যাপক ও হোস্টেল সুপার শুরু থেকেই তাঁদের ফ্যাসিবাদী রাজনৈতিক মতাদর্শের জন্য আন্দোলন চলাকালীন শিক্ষার্থীদের হোস্টেল ত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা প্রদানে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন। এমনকি কলেজের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন রাজনৈতিক অপকর্মে লিপ্ত হয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পরবর্তী সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ৯ দফা দাবি জানানো হলেও তাঁরা সেটি অগ্রাহ্য করেন।
‘তাই আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই ফ্যাসিবাদী রাজনৈতিক মতাদর্শী অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মনোজিত মজুমদারের স্বেচ্ছায় পদত্যাগ ও ডা. শান্তনু দাসকে অত্র মেডিকেল কলেজ থেকে অপসারণের দাবি করছি। অন্যথায় কলেজ এবং সব ধরনের অফিস কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক মেডিকেল শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা প্রথম থেকেই অধক্ষ্যের অবেলার স্বীকার। তিনি মাত্র দুই দিন কলেজে আসতেন আর লিয়াজোঁ মেনটেইন করতে সরকার দলের মন্ত্রীর সঙ্গে। তিনি আমাদের ওয়ার্ডের ক্লাস ঠিকমতোও করার সুযোগ দেননি। আমি বর্তমানে তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। কিন্তু ওয়ার্ডে যে ধরনের ক্লাস করার কথা, আমরা সেটি করতে পারি নাই। একই সঙ্গে বর্তমান অধ্যক্ষ মনোজিত মজুমদার বিভিন্ন খাতের টাকা আত্মসাৎ করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি কৌশল তিনি সব সময় অবলম্বন করতেন; বরাদ্দ ১ লাখ টাকা হলে তিনি অর্ধেকের ওপর টাকা রেখে বাকিগুলো সরকারি কোষাগারের আবার ফেরত দিয়ে দিতেন। একই সঙ্গে তিনি প্রশাসনিক কাজে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন। আমরা হোস্টেলে তেমন কোনো সুবিধা পাচ্ছি না। একটি বাতি নষ্ট হলেও সেটা আমাদের নিজেদের কিনে আনতে হয়।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২১ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩১ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে