হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে আসা পাকিস্তানি নারী মাহা বাজোয়াকে (৩০) মারধরের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা সদরের বড়াইল এলাকায় তাঁর স্বামী সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আহত অবস্থায় মাহা বাজোয়াকে চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী।
ওই নারী সপ্তাহখানেক আগে স্বামীর খোঁজে বাংলাদেশে আসেন। এরপর গতকাল বুধবার তিনি চুনারুঘাটের সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের বাড়িতে যান।
চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিল্লোল রায় বলেন, ‘পাকিস্তানি নারী মারধরের অভিযোগ জানাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য শুনেছে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাহা বাজোয়াকে মারধরের প্রসঙ্গে তাঁর আইনজীবী এম এ মজিদ বলেন, ‘আজ সকালে মাহা বাজোয়াকে মারধর করা হয়েছে। আমরা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
গতকাল মাহা বাজোয়া স্বামীর অধিকার ফিরে পেতে চুনারুঘাটে সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের বাড়িতে যান। এরপর তাঁকে মারধর করা হয়। যেহেতু মাহা একজন বিদেশি নাগরিক, তাই তাঁকে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীর বাহিনীর পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেওয়া প্রয়োজন বলে জানান তিনি।
অভিযোগের বিষয়ে সাজ্জাদ হোসেন মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ২৯ তারিখ থেকে তিনি বাড়িতে নেই। মারধরের কোনো ঘটনা তিনি শোনেননি। তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে দুবাইয়ে সাজ্জাদের সঙ্গে পরিচয় হয় পাকিস্তানি নারী মাহার সঙ্গে। পরে তাঁরা বিয়ে করেন। সম্প্রতি মাহাকে তালাক দেন সাজ্জাদ। কিন্তু সেই তালাক মেনে নেননি মাহা। স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে চান। এ কারণে গত ১৭ নভেম্বর পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসেন মাহা।
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে আসা পাকিস্তানি নারী মাহা বাজোয়াকে (৩০) মারধরের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা সদরের বড়াইল এলাকায় তাঁর স্বামী সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আহত অবস্থায় মাহা বাজোয়াকে চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী।
ওই নারী সপ্তাহখানেক আগে স্বামীর খোঁজে বাংলাদেশে আসেন। এরপর গতকাল বুধবার তিনি চুনারুঘাটের সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের বাড়িতে যান।
চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিল্লোল রায় বলেন, ‘পাকিস্তানি নারী মারধরের অভিযোগ জানাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য শুনেছে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাহা বাজোয়াকে মারধরের প্রসঙ্গে তাঁর আইনজীবী এম এ মজিদ বলেন, ‘আজ সকালে মাহা বাজোয়াকে মারধর করা হয়েছে। আমরা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
গতকাল মাহা বাজোয়া স্বামীর অধিকার ফিরে পেতে চুনারুঘাটে সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের বাড়িতে যান। এরপর তাঁকে মারধর করা হয়। যেহেতু মাহা একজন বিদেশি নাগরিক, তাই তাঁকে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীর বাহিনীর পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেওয়া প্রয়োজন বলে জানান তিনি।
অভিযোগের বিষয়ে সাজ্জাদ হোসেন মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ২৯ তারিখ থেকে তিনি বাড়িতে নেই। মারধরের কোনো ঘটনা তিনি শোনেননি। তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে দুবাইয়ে সাজ্জাদের সঙ্গে পরিচয় হয় পাকিস্তানি নারী মাহার সঙ্গে। পরে তাঁরা বিয়ে করেন। সম্প্রতি মাহাকে তালাক দেন সাজ্জাদ। কিন্তু সেই তালাক মেনে নেননি মাহা। স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে চান। এ কারণে গত ১৭ নভেম্বর পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসেন মাহা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে