বিয়ানীবাজার (সিলেট) প্রতিনিধি
ভারতের আসামের বিভিন্ন কারাগারে (ডিটেনশন সেন্টার) দীর্ঘ কারাভোগের পর দেশে ফিরেছেন সিলেট বিভাগের ৭ জনসহ ২২ বাংলাদেশি নাগরিক। গতকাল শনিবার বিকেলে সিলেটের বিয়ানীবাজারের শেওলা স্থলবন্দরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও সীমান্ত পুলিশ তাঁদের বিজিবি ও ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
দেশে ফেরা সিলেট বিভাগের ৭ ব্যক্তি হলেন সিলেট জেলার কানাইঘাটের সেলিম আহমদ, গোলাপগঞ্জের রুহান আহমদ, সিলেট সদরের লিটন ভূমিজ, হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার শরিফুদ্দিন মিয়া, সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার নাসির আলী ও শাহিনুর, মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার কয়েছ উদ্দিন।
এ ছাড়া অন্যরা হলেন কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার শহিদুল ইসলাম, রৌমারী উপজেলার আশিক মিয়া, মো. সাইজুদ্দিন, দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার জয় চন্দ্র শর্মা, শেরপুর সদর উপজেলার সাব্বির মিয়া, চাঁদপুরের মতলব উপজেলার লিটন গাজি, পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার আলম হাওলাদার, নেত্রকোনারর কেন্দুয়া উপজেলার আব্দুল গণি, রাজশাহীর তানোর উপজেলার মো. আছলম আলী, ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার আইনুল হক, টাঙ্গাইল জেলার সখীপুর উপজেলার অমূল্য বর্মন, খুলনার আব্দুল হাকিম, মাদারীপুর সদর উপজেলার জুয়েল হাওলাদার, ঢাকার জামাল উদ্দিন, কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার রাজু আহমদ ও নওগাঁর রানীনগর উপজেলার মো. ফিরোজ মিয়া।
শেওলা স্থলবন্দর সূত্রে জানা যায়, উল্লেখিত ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময়ে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন। পরে বিএসএফ ও পুলিশের হাতে ধরা পড়ায় তাঁদের ঠাঁই হয় বিভিন্ন কারাগারে।
হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন শেওলা স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ইনচার্জ মো. মাসুদুজ্জামান, ৫২ বিজিবির বড়গ্রাম কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার বাবুল খান, ভারত সীমান্ত পুলিশের আইপিএস অফিসার রেণু কান্ত শীতল কুমার, সুতারকান্দি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ইনচার্জ শামেন্দ্র চক্রবর্তী, বিএসএফের সুতারকান্দি কোম্পানি কমান্ডার সমির দাস প্রমুখ।
এ ব্যাপারে বিয়ানীবাজার শেওলা স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ইনচার্জ মো. মাসুদুজ্জামান জামান, সিলেট বিভাগের ৭ জনসহ ২৩ বাংলাদেশিকে বিএসএফ ও ভারতীয় সীমান্ত পুলিশের কাছ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশে প্রবেশের আগে শেওলা আইসিপিতে নিয়োজিত মেডিকেল অফিসার, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বিয়ানীবাজার কর্তৃক আগত ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। কোনো করোনা উপসর্গ না পাওয়ায় তাঁদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার পরামর্শ প্রদান করা হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের পর প্রত্যাবর্তনকারীদের তাঁদের অভিভাবক ও বিয়ানীবাজার থানা-পুলিশের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার সহকারী উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা ও সমাজকর্মী অমলেন্দু কুমার দাশ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে উভয় দেশের বন্দী প্রত্যাবাসনে স্বেচ্ছায় বিনা পারিশ্রমিকে অসহায় মানুষকে মুক্ত করে আসছি। ভারতের আসাম রাজ্যের ৫টি ও মেঘালয় রাজ্যের ২টি জেল থেকে এরই মধ্যে প্রায় ২৫০ বাংলাদেশিকে মুক্ত করে দেশে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। এই মানবিক কার্যক্রমের মূল ব্যক্তি আসামের গৌহাটির বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার ড. শাহ মোহাম্মদ তানভীর মনসুর। তাঁর ঐকান্তিক কূটনৈতিক চেষ্টা ও মৌলভীবাজারের অমলেন্দু দাশের সার্বিক সহযোগিতায় এই অসহায় মানুষ মৃত্যুর মুখ থেকে দেশে ফিরতে সক্ষম হয়েছে।’
ভারতের আসামের বিভিন্ন কারাগারে (ডিটেনশন সেন্টার) দীর্ঘ কারাভোগের পর দেশে ফিরেছেন সিলেট বিভাগের ৭ জনসহ ২২ বাংলাদেশি নাগরিক। গতকাল শনিবার বিকেলে সিলেটের বিয়ানীবাজারের শেওলা স্থলবন্দরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও সীমান্ত পুলিশ তাঁদের বিজিবি ও ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
দেশে ফেরা সিলেট বিভাগের ৭ ব্যক্তি হলেন সিলেট জেলার কানাইঘাটের সেলিম আহমদ, গোলাপগঞ্জের রুহান আহমদ, সিলেট সদরের লিটন ভূমিজ, হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার শরিফুদ্দিন মিয়া, সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার নাসির আলী ও শাহিনুর, মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার কয়েছ উদ্দিন।
এ ছাড়া অন্যরা হলেন কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার শহিদুল ইসলাম, রৌমারী উপজেলার আশিক মিয়া, মো. সাইজুদ্দিন, দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার জয় চন্দ্র শর্মা, শেরপুর সদর উপজেলার সাব্বির মিয়া, চাঁদপুরের মতলব উপজেলার লিটন গাজি, পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার আলম হাওলাদার, নেত্রকোনারর কেন্দুয়া উপজেলার আব্দুল গণি, রাজশাহীর তানোর উপজেলার মো. আছলম আলী, ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার আইনুল হক, টাঙ্গাইল জেলার সখীপুর উপজেলার অমূল্য বর্মন, খুলনার আব্দুল হাকিম, মাদারীপুর সদর উপজেলার জুয়েল হাওলাদার, ঢাকার জামাল উদ্দিন, কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার রাজু আহমদ ও নওগাঁর রানীনগর উপজেলার মো. ফিরোজ মিয়া।
শেওলা স্থলবন্দর সূত্রে জানা যায়, উল্লেখিত ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময়ে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন। পরে বিএসএফ ও পুলিশের হাতে ধরা পড়ায় তাঁদের ঠাঁই হয় বিভিন্ন কারাগারে।
হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন শেওলা স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ইনচার্জ মো. মাসুদুজ্জামান, ৫২ বিজিবির বড়গ্রাম কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার বাবুল খান, ভারত সীমান্ত পুলিশের আইপিএস অফিসার রেণু কান্ত শীতল কুমার, সুতারকান্দি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ইনচার্জ শামেন্দ্র চক্রবর্তী, বিএসএফের সুতারকান্দি কোম্পানি কমান্ডার সমির দাস প্রমুখ।
এ ব্যাপারে বিয়ানীবাজার শেওলা স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ইনচার্জ মো. মাসুদুজ্জামান জামান, সিলেট বিভাগের ৭ জনসহ ২৩ বাংলাদেশিকে বিএসএফ ও ভারতীয় সীমান্ত পুলিশের কাছ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশে প্রবেশের আগে শেওলা আইসিপিতে নিয়োজিত মেডিকেল অফিসার, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বিয়ানীবাজার কর্তৃক আগত ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। কোনো করোনা উপসর্গ না পাওয়ায় তাঁদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার পরামর্শ প্রদান করা হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের পর প্রত্যাবর্তনকারীদের তাঁদের অভিভাবক ও বিয়ানীবাজার থানা-পুলিশের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার সহকারী উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা ও সমাজকর্মী অমলেন্দু কুমার দাশ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে উভয় দেশের বন্দী প্রত্যাবাসনে স্বেচ্ছায় বিনা পারিশ্রমিকে অসহায় মানুষকে মুক্ত করে আসছি। ভারতের আসাম রাজ্যের ৫টি ও মেঘালয় রাজ্যের ২টি জেল থেকে এরই মধ্যে প্রায় ২৫০ বাংলাদেশিকে মুক্ত করে দেশে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। এই মানবিক কার্যক্রমের মূল ব্যক্তি আসামের গৌহাটির বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার ড. শাহ মোহাম্মদ তানভীর মনসুর। তাঁর ঐকান্তিক কূটনৈতিক চেষ্টা ও মৌলভীবাজারের অমলেন্দু দাশের সার্বিক সহযোগিতায় এই অসহায় মানুষ মৃত্যুর মুখ থেকে দেশে ফিরতে সক্ষম হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে