মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে নিত্যপণের পাশাপাশি দাম বেড়েছে গোখাদ্যের। সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরনের ভুসি, চিটা, ভুট্টাভাঙা, ফিড, খইল, খড় ও সবুজ ঘাসের দাম বেড়েছে। এগুলো খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। বিশেষ করে প্রতি বস্তা ভুসিতে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা দাম বেড়েছে।
এসব গোখাদ্যের দাম বাড়ায় কোরবানির ঈদ সামনে রেখে বিপাকে পড়েছেন গরুর খামারিরা।
উপজেলার গরুর খামারিরা জানান, বাজারে চালের দামের চেয়ে ভুসির দাম বেশি। এক কেজি চাল ৪৫ টাকা আর ভুসির দাম ৫৫ টাকা। গত ১০ দিনের ব্যবধানে দফায় দফায় ভুসির অতিরিক্ত দাম বেড়েছে। শুধু ভুসি নয়, পাল্লা দিয়ে প্রতিটি গোখাদ্যের দাম বেড়েছে। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে হঠাৎ করে দাম বাড়ায় খামারের গরু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
উপজেলার শমশেরনগর, শহীদনগর বাজার ও মুন্সিবাজার ঘুরে দেখা যায়, সপ্তাহখানেক আগে যে ভুসি কেজিপ্রতি ৪৫ টাকা বিক্রি হয়েছে, এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। খইল, ভুট্টাভাঙা, বিভিন্ন কোম্পানির ফিডে প্রতি কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা করে দাম বেড়েছে। এ ছাড়া খড় ও সবুজ ঘাস আগের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। শুধু গোখাদ্যে নয়, মাছের খাদ্যেও দাম বেড়েছে আগের চেয়ে কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা।
তবে উপজেলা পানিসম্পদ অধিদপ্তর বলছে, আন্তর্জাতিক বাজারে গমের দাম বাড়ায় আটা-ময়দার পাশাপাশি ভুসিরও দাম বেড়েছে। গোখাদ্যে সরকারি ভর্তুকি ছাড়া এগুলোর দাম কমানো সম্ভব নয়। এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে গোখাদ্যের ভ্যাটে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের আব্দুল মতিন বলেন, ‘যেভাবে গোখাদ্যের দাম বেড়েছে, আমরা আর গরু পালতে পারব না মনে হয়। প্রতি সপ্তাহে গবাদিপশুর খাদ্যের দাম বাড়ছে। শুধু দাম নয়, প্রতি বস্তায় ওজনে এক থেকে দুই কেজি করে খাদ্য কমও মিলছে।’
উপজেলার খামারি মানিক মিয়া বলেন, ‘আমার ১২টি গরু-মহিষ আছে। এগুলো নিয়ে এখন মহাবিপদে আছি। একদিকে গোখাদ্যের দাম বেড়েছে, অন্যদিকে খেতে ঘাস নেই। একটা সময় গরু-মহিষ বিক্রি করে লাভবান হওয়া যেত, কিন্তু এখন খরচ তোলা দায়। গোখাদ্যের দাম না কমলে সব গরু-মহিষ বিক্রি করে দেব।’
মুন্সিবাজার ইউনিয়নের গরুর খামারি ওলিদ মিয়া বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সঙ্গে গোখাদ্যের দাম বাড়ছে। গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে প্রতি বস্তা ভুসি ৩০০ টাকা বেশি দিয়ে ক্রয় করেছি। এমনকি সবুজ ঘাসের আঁটিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা দাম বেড়েছে। কোরবানির ঈদের আগে প্রতিটি গরুতে বাড়তি ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা খরচ হবে। আমরা খামারিদের অবস্থা ভালো নেই এখন।’
গোখাদ্যের দাম বাড়ার বিষয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা পানিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আরিফ মঈনউদ্দিন বলেন, ‘খাদ্যের বিষয়টি আমরা নিয়ন্ত্রণ করি না। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে গমের দাম বাড়ায় গোখাদ্যের দাম বেড়েছে। দাম কমার সম্ভাবনা নেই। সরকার যদি অতিরিক্ত ভর্তুকি দেয়, তাহলে বাজারে দাম কমতে পারে।’
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে নিত্যপণের পাশাপাশি দাম বেড়েছে গোখাদ্যের। সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরনের ভুসি, চিটা, ভুট্টাভাঙা, ফিড, খইল, খড় ও সবুজ ঘাসের দাম বেড়েছে। এগুলো খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। বিশেষ করে প্রতি বস্তা ভুসিতে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা দাম বেড়েছে।
এসব গোখাদ্যের দাম বাড়ায় কোরবানির ঈদ সামনে রেখে বিপাকে পড়েছেন গরুর খামারিরা।
উপজেলার গরুর খামারিরা জানান, বাজারে চালের দামের চেয়ে ভুসির দাম বেশি। এক কেজি চাল ৪৫ টাকা আর ভুসির দাম ৫৫ টাকা। গত ১০ দিনের ব্যবধানে দফায় দফায় ভুসির অতিরিক্ত দাম বেড়েছে। শুধু ভুসি নয়, পাল্লা দিয়ে প্রতিটি গোখাদ্যের দাম বেড়েছে। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে হঠাৎ করে দাম বাড়ায় খামারের গরু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
উপজেলার শমশেরনগর, শহীদনগর বাজার ও মুন্সিবাজার ঘুরে দেখা যায়, সপ্তাহখানেক আগে যে ভুসি কেজিপ্রতি ৪৫ টাকা বিক্রি হয়েছে, এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। খইল, ভুট্টাভাঙা, বিভিন্ন কোম্পানির ফিডে প্রতি কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা করে দাম বেড়েছে। এ ছাড়া খড় ও সবুজ ঘাস আগের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। শুধু গোখাদ্যে নয়, মাছের খাদ্যেও দাম বেড়েছে আগের চেয়ে কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা।
তবে উপজেলা পানিসম্পদ অধিদপ্তর বলছে, আন্তর্জাতিক বাজারে গমের দাম বাড়ায় আটা-ময়দার পাশাপাশি ভুসিরও দাম বেড়েছে। গোখাদ্যে সরকারি ভর্তুকি ছাড়া এগুলোর দাম কমানো সম্ভব নয়। এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে গোখাদ্যের ভ্যাটে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের আব্দুল মতিন বলেন, ‘যেভাবে গোখাদ্যের দাম বেড়েছে, আমরা আর গরু পালতে পারব না মনে হয়। প্রতি সপ্তাহে গবাদিপশুর খাদ্যের দাম বাড়ছে। শুধু দাম নয়, প্রতি বস্তায় ওজনে এক থেকে দুই কেজি করে খাদ্য কমও মিলছে।’
উপজেলার খামারি মানিক মিয়া বলেন, ‘আমার ১২টি গরু-মহিষ আছে। এগুলো নিয়ে এখন মহাবিপদে আছি। একদিকে গোখাদ্যের দাম বেড়েছে, অন্যদিকে খেতে ঘাস নেই। একটা সময় গরু-মহিষ বিক্রি করে লাভবান হওয়া যেত, কিন্তু এখন খরচ তোলা দায়। গোখাদ্যের দাম না কমলে সব গরু-মহিষ বিক্রি করে দেব।’
মুন্সিবাজার ইউনিয়নের গরুর খামারি ওলিদ মিয়া বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সঙ্গে গোখাদ্যের দাম বাড়ছে। গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে প্রতি বস্তা ভুসি ৩০০ টাকা বেশি দিয়ে ক্রয় করেছি। এমনকি সবুজ ঘাসের আঁটিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা দাম বেড়েছে। কোরবানির ঈদের আগে প্রতিটি গরুতে বাড়তি ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা খরচ হবে। আমরা খামারিদের অবস্থা ভালো নেই এখন।’
গোখাদ্যের দাম বাড়ার বিষয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা পানিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আরিফ মঈনউদ্দিন বলেন, ‘খাদ্যের বিষয়টি আমরা নিয়ন্ত্রণ করি না। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে গমের দাম বাড়ায় গোখাদ্যের দাম বেড়েছে। দাম কমার সম্ভাবনা নেই। সরকার যদি অতিরিক্ত ভর্তুকি দেয়, তাহলে বাজারে দাম কমতে পারে।’
সাতক্ষীরার একমাত্র ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস প্রায় সাত বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে। এতে করে নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করা শ্রমিকদের অনেকে এখন বেকার জীবন কাটাচ্ছেন। তবে কর্তৃপক্ষ দাবি, কারখানার বিশাল প্রাঙ্গণে বেসরকারি সহযোগিতায় একাধিক...
৪ ঘণ্টা আগেসড়কের মধ্যে থেকে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ না করেই প্রশস্ত করা হচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়ক। সড়কটি ৬ দশমিক ২ মিটার থেকে উন্নীত করা হচ্ছে ১০ দশমিক ৩ মিটারে। এ অবস্থায় ৪৮১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক প্রশস্তকরণের সুফল নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেকর্মচারীরা বাতিলের দাবি জানালেও সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধন করতে যাচ্ছে সরকার। এই অধ্যাদেশ সংশোধন করে যেসব ধারায় অপপ্রয়োগের সুযোগ রয়েছে, সেখানে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। অধ্যাদেশ সংশোধন করে সেখানে কোন কোন বিষয় যুক্ত করা হবে, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তা চূড়ান্ত করবে...
৪ ঘণ্টা আগেউত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে।
৪ ঘণ্টা আগে