সহিবুর রহমান, হবিগঞ্জ
লোকবল সংকট, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও লোডশেডিংয়ের কারণে হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে। বিশেষ করে অপারেশন থিয়েটারে সিজারিয়ান অপারেশনের সময় প্রায়ই লোডশেডিংয়ের কারণে বিপাকে পড়তে হয় চিকিৎসক ও রোগীদের। বিদ্যুৎ না থাকায় অনেক সময় জরুরি সিজারিয়ান অপারেশনের রোগীকে নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকতে হয় চিকিৎসকদের।মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে জানা গেছে, শুধু নামে মাত্র ৩১ শয্যা থেকে
৫০ শয্যা হাসপাতালে উন্নীত হয়েছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। নতুন করে প্রয়োজনীয় সংখ্যক লোকবল দেওয়া হয়নি। ৩৬ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ১৯ জন। কার্ডিওলজি, ইএনটি, অ্যানেসথেসিয়া, সার্জারি, চর্ম ও যৌন রোগের কনসালট্যান্ট পদ অনেক দিন ধরে শূন্য। স্বাস্থ্য সহকারী ৫০টি পদের মধ্যে ১৮টি পদ শূন্য। স্টাফ নার্স থাকার কথা তিনজন, আছেন মাত্র একজন।
এ ছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ওয়ার্ড বয় তিনজন থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র একজন। কোনো স্টোর কিপার না থাকায় আয়া, মালি দিয়ে চলছে স্টোরের কাজ। মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) তিনটি পদের দুটোই শূন্য। মেডিকেল টেকনিশিয়ান (রেডিওগ্রাফি) না থাকায় এক্স-রে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা। দন্ত বিভাগে নেই টেকনিশিয়ান, চক্ষু বিভাগে নেই প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। প্রস্রাব পরীক্ষার জন্য কোনো রুম না থাকায় রোগীদের বাইরে প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে বেশি টাকা দিয়ে পরীক্ষা করতে হচ্ছে। ট্রমা সেন্টার না থাকার কারণে হাড়ভাঙা রোগীদের কোনো চিকিৎসা করানো যাচ্ছে না এখানে। কম্পাউন্ডার, ওটিবয়, ইমারজেন্সি অ্যাটেনডেন্ট, মালিসহ তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৪০ থেকে ৪৫ ভাগ পদ শূন্য।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক আল মামুন বলেন, ‘পুরোনো বিল্ডিংয়ের জন্য আগের একটি জেনারেটর আছে। যেটি দিয়ে নতুন বিল্ডিংয়ে কাভার দেওয়া যায় না। তাই বিদ্যুৎ না থাকলে সিজারিয়ান অপারেশনের সমস্যা হয়। আমাদের লোকবলসহ যেসব সমস্যা আছে সেগুলোর বিষয়ে আমরা কর্তৃপক্ষের কাছে চাহিদা দিয়ে রেখেছি। তবে কবে নাগাদ পাওয়া যাবে বলতে পারছি না।’
লোকবল সংকট, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও লোডশেডিংয়ের কারণে হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে। বিশেষ করে অপারেশন থিয়েটারে সিজারিয়ান অপারেশনের সময় প্রায়ই লোডশেডিংয়ের কারণে বিপাকে পড়তে হয় চিকিৎসক ও রোগীদের। বিদ্যুৎ না থাকায় অনেক সময় জরুরি সিজারিয়ান অপারেশনের রোগীকে নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকতে হয় চিকিৎসকদের।মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে জানা গেছে, শুধু নামে মাত্র ৩১ শয্যা থেকে
৫০ শয্যা হাসপাতালে উন্নীত হয়েছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। নতুন করে প্রয়োজনীয় সংখ্যক লোকবল দেওয়া হয়নি। ৩৬ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ১৯ জন। কার্ডিওলজি, ইএনটি, অ্যানেসথেসিয়া, সার্জারি, চর্ম ও যৌন রোগের কনসালট্যান্ট পদ অনেক দিন ধরে শূন্য। স্বাস্থ্য সহকারী ৫০টি পদের মধ্যে ১৮টি পদ শূন্য। স্টাফ নার্স থাকার কথা তিনজন, আছেন মাত্র একজন।
এ ছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ওয়ার্ড বয় তিনজন থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র একজন। কোনো স্টোর কিপার না থাকায় আয়া, মালি দিয়ে চলছে স্টোরের কাজ। মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) তিনটি পদের দুটোই শূন্য। মেডিকেল টেকনিশিয়ান (রেডিওগ্রাফি) না থাকায় এক্স-রে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা। দন্ত বিভাগে নেই টেকনিশিয়ান, চক্ষু বিভাগে নেই প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। প্রস্রাব পরীক্ষার জন্য কোনো রুম না থাকায় রোগীদের বাইরে প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে বেশি টাকা দিয়ে পরীক্ষা করতে হচ্ছে। ট্রমা সেন্টার না থাকার কারণে হাড়ভাঙা রোগীদের কোনো চিকিৎসা করানো যাচ্ছে না এখানে। কম্পাউন্ডার, ওটিবয়, ইমারজেন্সি অ্যাটেনডেন্ট, মালিসহ তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৪০ থেকে ৪৫ ভাগ পদ শূন্য।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক আল মামুন বলেন, ‘পুরোনো বিল্ডিংয়ের জন্য আগের একটি জেনারেটর আছে। যেটি দিয়ে নতুন বিল্ডিংয়ে কাভার দেওয়া যায় না। তাই বিদ্যুৎ না থাকলে সিজারিয়ান অপারেশনের সমস্যা হয়। আমাদের লোকবলসহ যেসব সমস্যা আছে সেগুলোর বিষয়ে আমরা কর্তৃপক্ষের কাছে চাহিদা দিয়ে রেখেছি। তবে কবে নাগাদ পাওয়া যাবে বলতে পারছি না।’
আলমগীর জানান, বাড়ির পাশের কুমড়োর খালের ধারে শূন্যরেখা বরাবর তাঁর একটি মাছের ঘের রয়েছে। অতিবৃষ্টিতে ঘেরটি তলিয়ে যাওয়ায় সোমবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে তিনি ঘেরে নেট দিতে গেলে ঘোজাডাঙ্গা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা ছররা গুলি ছোড়ে। এতে তাঁর মাথা, মুখ, ডান চোখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি লাগে।
২ মিনিট আগেঅন্তঃসত্ত্বা সাদিয়া দিশেহারা হয়ে গেলেন স্বামীর শেষ স্মৃতি গর্ভের সন্তানের নিরাপত্তার কথা ভেবে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ায় বাবা শাহাব উদ্দিন ওরফে আব্দুর রাজ্জাক এসে তাঁকে নিয়ে গেলেন ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার পুনাইল গ্রামে নিজ বাড়িতে। এমন কঠিন দুঃসময়ে পাশে দাঁড়াননি শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পাননি কোনো সান্ত্বনাও।
৭ মিনিট আগেসাংস্কৃতিক সংগঠক ও আওয়ামী লীগ নেতা কামাল পাশা চৌধুরীকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পরিচয়ে বাসা থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ করেছে তাঁর পরিবার।
২৭ মিনিট আগেশ্রীপুর পৌরসভার চৌরাস্তা এলাকার দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের এক কিলোমিটারজুড়ে পিচ উঠে গেছে, বেরিয়ে এসেছে নিচের পাথর। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, তাতে জমেছে বৃষ্টির পানি। ছোট গাড়ি থেকে শুরু করে কনটেইনারবাহী ট্রাক পর্যন্ত এসব গর্তের ভেতর দিয়ে হেলেধুলে চলাচল করছে। যানজটও লেগে থাকছে দীর্ঘ সময়।
১ ঘণ্টা আগে