গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। বন্দরে অটো এসএমএস সফটওয়্যার চালুর প্রতিবাদে গত শুক্রবার থেকে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
বন্দর কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের দুপাশেই এত দিন ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে মাপযোগ করা হতো। একসময় তামাবিল স্থলবন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করলে স্থাপন করা হয় ওজন মাপার স্কেল। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পরামর্শে চলতি মাসের ৭ তারিখ থেকে বন্দরে চালু হয়েছে অটো এসএমএস সফটওয়্যার। এতে প্রতিটি গাড়িকে নতুন করে বন্দরে এসে পুরো আমদানির তথ্য দিতে হবে।
অপরদিকে, ভারতের অংশে বন্দরে ওজন মাপার স্কেল স্থাপন না হওয়ায় সেখানে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে মাপযোগ করা হয়। তাই বাংলাদেশ ও ভারতের অংশে ওজনের পার্থক্য দেখা দেবে। এতে ব্যবসায়ীদের জরিমানা দিতে হতে পারে। দুইপাড়ের সমন্বয় না থাকায় ব্যবসায়ীদের ভোগান্তির শিকার হতে হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা বলেন, অটো এসএমএস সফটওয়্যার চালুর কারণে ক্ষতির পরিমাণ বাড়বে। কেননা তথ্য নতুন করে দিতে হলে একটি গাড়ি বন্দর অতিক্রম করতে দশ মিনিট সময় লাগতে পারে। এতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বন্দরে ২০০ টির বেশি গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। পণ্য নিয়ে প্রতিদিন সীমান্তে আটকে থাকবে ৫০০ বেশি গাড়ি। এতে ব্যবসায়ীরা যেমন লোকসানে পড়েছেন, তেমনি সরকারও রাজস্ব হারাচ্ছেন। একই সঙ্গে দুই পারের সমন্বয় না করে অটো এসএমএস সফটওয়্যার পদ্ধতি স্থাপন করায় ব্যবসায়ীরা হয়রানি ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
ব্যবসায়ীরা দাবি করে বলেন, সফটওয়্যারভিত্তিক এ কার্যক্রম সময় সাপেক্ষ হওয়ায় আবারও পুরোনো পদ্ধতিতে ওজন মেপে পণ্যবাহী যানবাহন পারাপার চালু করতে হবে।
এ ব্যাপারে তামাবিল পাথর, কয়লা ও চুনাপাথর আমদানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মো. সরোয়ার হোসেন ছেদু বলেন, অটো এসএমএস সফটওয়্যার চালু করায় প্রতিটি গাড়িকে বন্দরে এসে নতুন করে তথ্য দিতে হচ্ছে। এ পদ্ধতি বেশ সময় সাপেক্ষ। পণ্যবাহী গাড়ি নির্ধারিত সময়ের বেশি সীমান্তে আটকে থাকলে ও ওজনের তারতম্যের কারণে জরিমানা গুনতে হবে। এতে কমদামি পণ্য ও পাথর আমদানিতে খরচ দাঁড়াবে দ্বিগুণ।
সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, আগে প্রতি মিনিটে অন্তত দুটি গাড়ি বন্দর পার হতো। কিন্তু এই সফটওয়্যার বসানোর পর থেকে একটি গাড়ি পার হতে ৮ থেকে ১০ মিনিট করে সময় লাগছে। প্রতিদিন এই বন্দর দিয়ে ৮০০ থেকে ৮৫০টি গাড়ি পণ্য নিয়ে ভারত থেকে আসে। এ বন্দর দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার টন পাথর আমদানি করা হতো। কিন্তু এ পদ্ধতি স্থাপনের ফলে প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৩০টি গাড়ি পণ্য পরিবহন করতে পারবে। এতে ব্যবসায়ীরা যেমন ক্ষতির সম্মুখীন হবেন তেমনি সরকারও রাজস্ব হারাবেন।
সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দরের উপপরিচালক মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম ভূঞা বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই অটো এসএমএস সফটওয়্যার পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। সফটওয়্যার পদ্ধতি বন্ধ করা হবে কি না এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। বন্দরে অটো এসএমএস সফটওয়্যার চালুর প্রতিবাদে গত শুক্রবার থেকে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
বন্দর কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের দুপাশেই এত দিন ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে মাপযোগ করা হতো। একসময় তামাবিল স্থলবন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করলে স্থাপন করা হয় ওজন মাপার স্কেল। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পরামর্শে চলতি মাসের ৭ তারিখ থেকে বন্দরে চালু হয়েছে অটো এসএমএস সফটওয়্যার। এতে প্রতিটি গাড়িকে নতুন করে বন্দরে এসে পুরো আমদানির তথ্য দিতে হবে।
অপরদিকে, ভারতের অংশে বন্দরে ওজন মাপার স্কেল স্থাপন না হওয়ায় সেখানে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে মাপযোগ করা হয়। তাই বাংলাদেশ ও ভারতের অংশে ওজনের পার্থক্য দেখা দেবে। এতে ব্যবসায়ীদের জরিমানা দিতে হতে পারে। দুইপাড়ের সমন্বয় না থাকায় ব্যবসায়ীদের ভোগান্তির শিকার হতে হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা বলেন, অটো এসএমএস সফটওয়্যার চালুর কারণে ক্ষতির পরিমাণ বাড়বে। কেননা তথ্য নতুন করে দিতে হলে একটি গাড়ি বন্দর অতিক্রম করতে দশ মিনিট সময় লাগতে পারে। এতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বন্দরে ২০০ টির বেশি গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। পণ্য নিয়ে প্রতিদিন সীমান্তে আটকে থাকবে ৫০০ বেশি গাড়ি। এতে ব্যবসায়ীরা যেমন লোকসানে পড়েছেন, তেমনি সরকারও রাজস্ব হারাচ্ছেন। একই সঙ্গে দুই পারের সমন্বয় না করে অটো এসএমএস সফটওয়্যার পদ্ধতি স্থাপন করায় ব্যবসায়ীরা হয়রানি ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
ব্যবসায়ীরা দাবি করে বলেন, সফটওয়্যারভিত্তিক এ কার্যক্রম সময় সাপেক্ষ হওয়ায় আবারও পুরোনো পদ্ধতিতে ওজন মেপে পণ্যবাহী যানবাহন পারাপার চালু করতে হবে।
এ ব্যাপারে তামাবিল পাথর, কয়লা ও চুনাপাথর আমদানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মো. সরোয়ার হোসেন ছেদু বলেন, অটো এসএমএস সফটওয়্যার চালু করায় প্রতিটি গাড়িকে বন্দরে এসে নতুন করে তথ্য দিতে হচ্ছে। এ পদ্ধতি বেশ সময় সাপেক্ষ। পণ্যবাহী গাড়ি নির্ধারিত সময়ের বেশি সীমান্তে আটকে থাকলে ও ওজনের তারতম্যের কারণে জরিমানা গুনতে হবে। এতে কমদামি পণ্য ও পাথর আমদানিতে খরচ দাঁড়াবে দ্বিগুণ।
সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, আগে প্রতি মিনিটে অন্তত দুটি গাড়ি বন্দর পার হতো। কিন্তু এই সফটওয়্যার বসানোর পর থেকে একটি গাড়ি পার হতে ৮ থেকে ১০ মিনিট করে সময় লাগছে। প্রতিদিন এই বন্দর দিয়ে ৮০০ থেকে ৮৫০টি গাড়ি পণ্য নিয়ে ভারত থেকে আসে। এ বন্দর দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার টন পাথর আমদানি করা হতো। কিন্তু এ পদ্ধতি স্থাপনের ফলে প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৩০টি গাড়ি পণ্য পরিবহন করতে পারবে। এতে ব্যবসায়ীরা যেমন ক্ষতির সম্মুখীন হবেন তেমনি সরকারও রাজস্ব হারাবেন।
সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দরের উপপরিচালক মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম ভূঞা বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই অটো এসএমএস সফটওয়্যার পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। সফটওয়্যার পদ্ধতি বন্ধ করা হবে কি না এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
মানিকগঞ্জের মুলজানে আবাসিক এলাকা থেকে পৌরসভার ভাগাড় স্থানান্তরের দাবিতে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় মুলজান এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা দ্রুত ভাগাড় স্থানান্তরের দাবি জানায়। এসময় এলাকার নানা বয়সী নারী-পুরুষও তাদের সঙ্গে মানবন্ধনে...
১৫ মিনিট আগেগাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে প্রকাশ্যে হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম (বিপিজেএফ)। আজ সোমবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
২৩ মিনিট আগেআগামী এক সপ্তাহের মধ্যে মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশের ফাঁসি কার্যকরের তারিখ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে এক্স-ফোর্সেস অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনটি হুঁশিয়ারি দিয়েছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তারিখ ঘোষণা না হলে তারা কঠোর কর্মসূচিতে যাবে।
৩৯ মিনিট আগেযশোরের মনিরামপুরে চোর ধরতে গিয়ে চোরের আঘাতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। সোমবার ভোরের দিকে উপজেলার মনিরামপুর-খেদাপাড়া সড়কে স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে এ ঘটনা ঘটে। এসময় দুই পুলিশকে আহত করে গরুসহ পিকআপ নিয়ে পালিয়ে যায় চোরের দল। পরে পুলিশের অন্য সদস্যরা যশোর-চুকনগর সড়কের কেশবপুর অঞ্চল থেকে চোরাই...
১ ঘণ্টা আগে