প্রতিনিধি, জকিগঞ্জ (সিলেট)
দুই সন্তান নিয়ে বিরাট বিশ্বাস রণজিত ও ছানু বালার পরিবার। রণজিত পেশায় শ্রমিক। যখন যে কাজ পান, তাই করেন। গত জানুয়ারিতেও চার সদস্যের এই পরিবারের মাথা গোঁজার উল্লেখযোগ্য ঠাঁই ছিল না; দুবেলা খাবার জোগানোও ছিল কষ্টসাধ্য।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর উপহারে তারা ঘরের মালিক হন। তাঁদের বাড়িটি বারঠাকুরী ইউনিয়নের সোনাসার বাজারের অদূরে বরজান ব্রিজের পাশে। সড়ক থেকে এই বাড়ির দূরত্ব প্রায় ৩০০ ফুট। রাস্তায় ওঠার জন্য তাঁদের বর্ষার কাদামাটি, ফসলি জমির ওপর দিয়ে হেঁটে যেতে হয়। সম্প্রতি হাওরের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তাঁদের উদ্বেগ আরও বেড়েছে। বৃষ্টি হলেই শঙ্কা থাকে কখন যেন পানি ঘরে প্রবেশ করে! সরেজমিনে দেখা যায়, হাওরের মাঝে কৃষকদের দেওয়া আল ধরে হাঁটলে এই বাড়িতে পৌঁছাতে ১০ মিনিট লেগে যায়। কাঁদামাটির পথ ছাড়াও ঘরের ভেতরে একাধিক স্থানে ফাটল দেখা গেছে।
ছানু বালা জানান, ‘ঘরে ওঠার পর থেকেই দেয়াল ও ঘরের মেঝেতে ফাটল বাড়তে থাকে। বারান্দা নিচের দিকে দেবে গেছে। চারদিকে পানি বেড়ে যাওয়ায় ঘরটি এখন বসবাসের উপযোগী নেই।’ এদিকে স্থানীয় ইউপি সদস্য আতাউর রহমান জানান, ঘর তৈরির সময় নতুন মাটি দেওয়ায় মেঝের কিছু অংশ দেবে গেছে। তবে মেরামতকাজ শুরু হয়েছে।
বারঠাকুরি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহসিন মর্তুজা টিপু জানান, ফারুক আহমদ নামের এক ব্যক্তি দুই শতক জায়গা দান করেন। উপযুক্ত জায়গা না পাওয়ার কারণে ক্ষেতের মধ্যে মাটি ভরাট করে এই ঘর বানানো হয়েছে। আজ রাতের মধ্যেই ঘরের রাস্তা হয়ে যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা আতাউর রহমান জানান, তাড়াহুড়া করে কাজ করতে গিয়ে কিছু নির্মাণ ত্রুটি হয়েছে, যা সংস্কার করা হচ্ছে। ঘরের রাস্তা নেই, তবে রাস্তা চেয়ারম্যান করে দেবেন।
জকিগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুমী আক্তার বলেন, গত জানুয়ারি মাসে ঘরটি উদ্বোধন করা হয়েছে। ওখানে কোনো সমস্যা নেই। লোকজন ঘরে বাস করছে।
প্রসঙ্গত, নির্মাণের ছয় মাসের মাথায় ঘরে ফাটল দেখা দেওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেরই ঘর নির্মাণে ব্যবহৃত সামগ্রীর মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
দুই সন্তান নিয়ে বিরাট বিশ্বাস রণজিত ও ছানু বালার পরিবার। রণজিত পেশায় শ্রমিক। যখন যে কাজ পান, তাই করেন। গত জানুয়ারিতেও চার সদস্যের এই পরিবারের মাথা গোঁজার উল্লেখযোগ্য ঠাঁই ছিল না; দুবেলা খাবার জোগানোও ছিল কষ্টসাধ্য।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর উপহারে তারা ঘরের মালিক হন। তাঁদের বাড়িটি বারঠাকুরী ইউনিয়নের সোনাসার বাজারের অদূরে বরজান ব্রিজের পাশে। সড়ক থেকে এই বাড়ির দূরত্ব প্রায় ৩০০ ফুট। রাস্তায় ওঠার জন্য তাঁদের বর্ষার কাদামাটি, ফসলি জমির ওপর দিয়ে হেঁটে যেতে হয়। সম্প্রতি হাওরের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তাঁদের উদ্বেগ আরও বেড়েছে। বৃষ্টি হলেই শঙ্কা থাকে কখন যেন পানি ঘরে প্রবেশ করে! সরেজমিনে দেখা যায়, হাওরের মাঝে কৃষকদের দেওয়া আল ধরে হাঁটলে এই বাড়িতে পৌঁছাতে ১০ মিনিট লেগে যায়। কাঁদামাটির পথ ছাড়াও ঘরের ভেতরে একাধিক স্থানে ফাটল দেখা গেছে।
ছানু বালা জানান, ‘ঘরে ওঠার পর থেকেই দেয়াল ও ঘরের মেঝেতে ফাটল বাড়তে থাকে। বারান্দা নিচের দিকে দেবে গেছে। চারদিকে পানি বেড়ে যাওয়ায় ঘরটি এখন বসবাসের উপযোগী নেই।’ এদিকে স্থানীয় ইউপি সদস্য আতাউর রহমান জানান, ঘর তৈরির সময় নতুন মাটি দেওয়ায় মেঝের কিছু অংশ দেবে গেছে। তবে মেরামতকাজ শুরু হয়েছে।
বারঠাকুরি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহসিন মর্তুজা টিপু জানান, ফারুক আহমদ নামের এক ব্যক্তি দুই শতক জায়গা দান করেন। উপযুক্ত জায়গা না পাওয়ার কারণে ক্ষেতের মধ্যে মাটি ভরাট করে এই ঘর বানানো হয়েছে। আজ রাতের মধ্যেই ঘরের রাস্তা হয়ে যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা আতাউর রহমান জানান, তাড়াহুড়া করে কাজ করতে গিয়ে কিছু নির্মাণ ত্রুটি হয়েছে, যা সংস্কার করা হচ্ছে। ঘরের রাস্তা নেই, তবে রাস্তা চেয়ারম্যান করে দেবেন।
জকিগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুমী আক্তার বলেন, গত জানুয়ারি মাসে ঘরটি উদ্বোধন করা হয়েছে। ওখানে কোনো সমস্যা নেই। লোকজন ঘরে বাস করছে।
প্রসঙ্গত, নির্মাণের ছয় মাসের মাথায় ঘরে ফাটল দেখা দেওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেরই ঘর নির্মাণে ব্যবহৃত সামগ্রীর মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১৩ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১৮ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩৮ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে