নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে স্থানীয় সাংবাদিকদের অভিযোগ, তাদের না জানিয়েই উপজেলা প্রশাসনের হলরুমে এই সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান শাহরীয়ার। তাঁরা বলছেন, কোনো সাংবাদিককে না ডেকেই ইউএনও উপজেলা প্রশাসনের কয়েকজন কর্মকর্তা ও কয়েকজন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
এ নিয়ে জানতে আজ দুপুরের পর মোবাইল ফোনে ইউএনও ইমরান শাহরীয়ারকে একাধিকবার কল করা হয়। কিন্তু ফোন না ধরায় তার কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
এ নিয়ে জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান বলেন, ‘আমি বিষয়টি নিয়ে খোঁজ খবর নিয়ে দেখব কেন সাংবাদিকদের দাওয়াত দেওয়া হয়নি। প্রেসক্লাব নিয়ে কোনো গ্রুপিং থাকলেও জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকার সব সাংবাদিক দাওয়াত পাওয়ার কথা। সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রশাসনের কোনো দ্বন্দ্ব নেই। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।’
জানা গেছে, গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের হলরুমে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ইউএনওর পাশে বসে ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম, ভাইস চেয়ারম্যান নাজমা বেগম, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহীন দেলোয়ার, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. তাজ উদ্দিন, পজীব কর্মকর্তা শাকিল আহমদ, ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব, নিমুলেন্দু দাশ রানা, রঙ্গ লাল দাশ।
এ বিষয়ে নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও কালের কণ্ঠের প্রতিনিধি মো. আলমগীর মিয়া বলেন, ‘আমাদের সংগঠনের কোনো সাংবাদিককে এই সংবাদ সম্মেলনে দাওয়াত করা হয়নি।’
নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাবের প্রতিনিধি ফখরুল আহসান চৌধুরী বলেন, ‘এত বড় প্রকল্পের সংবাদ সম্মেলন, অথচ কেউ আমাদের দাওয়াত দেননি। শোনলাম সংবাদ সম্মেলনও হয়েছে।’
যুগান্তর প্রতিনিধি মো. সরওয়ার শিকদার বলেন, ‘সংবাদ সম্মেলনের কোনো খবর জানি না। প্রশাসন আমাদের দাওয়াত করেনি।’
এ ছাড়া উপজেলার সমকাল প্রতিনিধি এম, এ আহমদ আজাদ, ইত্তেফাকের প্রতিনিধি সাইফুল জাহান চৌধুরী, যায়যায়দিনের প্রতিনিধি এটিএম সালামসহ আরও অনেকে এই সংবাদ সম্মেলনে দাওয়াত না পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে স্থানীয় সাংবাদিকদের অভিযোগ, তাদের না জানিয়েই উপজেলা প্রশাসনের হলরুমে এই সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান শাহরীয়ার। তাঁরা বলছেন, কোনো সাংবাদিককে না ডেকেই ইউএনও উপজেলা প্রশাসনের কয়েকজন কর্মকর্তা ও কয়েকজন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
এ নিয়ে জানতে আজ দুপুরের পর মোবাইল ফোনে ইউএনও ইমরান শাহরীয়ারকে একাধিকবার কল করা হয়। কিন্তু ফোন না ধরায় তার কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
এ নিয়ে জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান বলেন, ‘আমি বিষয়টি নিয়ে খোঁজ খবর নিয়ে দেখব কেন সাংবাদিকদের দাওয়াত দেওয়া হয়নি। প্রেসক্লাব নিয়ে কোনো গ্রুপিং থাকলেও জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকার সব সাংবাদিক দাওয়াত পাওয়ার কথা। সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রশাসনের কোনো দ্বন্দ্ব নেই। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।’
জানা গেছে, গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের হলরুমে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ইউএনওর পাশে বসে ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম, ভাইস চেয়ারম্যান নাজমা বেগম, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহীন দেলোয়ার, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. তাজ উদ্দিন, পজীব কর্মকর্তা শাকিল আহমদ, ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব, নিমুলেন্দু দাশ রানা, রঙ্গ লাল দাশ।
এ বিষয়ে নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও কালের কণ্ঠের প্রতিনিধি মো. আলমগীর মিয়া বলেন, ‘আমাদের সংগঠনের কোনো সাংবাদিককে এই সংবাদ সম্মেলনে দাওয়াত করা হয়নি।’
নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাবের প্রতিনিধি ফখরুল আহসান চৌধুরী বলেন, ‘এত বড় প্রকল্পের সংবাদ সম্মেলন, অথচ কেউ আমাদের দাওয়াত দেননি। শোনলাম সংবাদ সম্মেলনও হয়েছে।’
যুগান্তর প্রতিনিধি মো. সরওয়ার শিকদার বলেন, ‘সংবাদ সম্মেলনের কোনো খবর জানি না। প্রশাসন আমাদের দাওয়াত করেনি।’
এ ছাড়া উপজেলার সমকাল প্রতিনিধি এম, এ আহমদ আজাদ, ইত্তেফাকের প্রতিনিধি সাইফুল জাহান চৌধুরী, যায়যায়দিনের প্রতিনিধি এটিএম সালামসহ আরও অনেকে এই সংবাদ সম্মেলনে দাওয়াত না পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন।
রোল নম্বর ভুলের কারণে প্রবেশপত্র না পাওয়ায় এ বছর এইচএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি ইয়াসির আরাফাত ও সাজ্জাদ হোসেন নামের উত্তরা হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই ছাত্র। এ ঘটনায় কলেজের শ্রেণিশিক্ষক আমিনুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি।
৮ মিনিট আগেএসআই সুকান্ত কুমার দাসকে আদালতের নির্দেশে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে নেওয়া হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার এসআই (নিরস্ত্র) মিজানুর রহমান চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিমূলে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করেন। বেলা ৩টায় তাঁকে আদালতে তোলা হয়। সুকান্ত দাসের ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের...
১৬ মিনিট আগে‘আমার ছেলে জীবিত না মৃত, তা কেউ বলে না। গুম হয়ে গেছে আজ ১১ বছর। আমি বিচার চাই। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মিনতি করছি, আমার সন্তানের খোঁজ এনে দিন।’ আজ বৃহস্পতিবার সকালে ফেনী প্রেসক্লাবে আয়োজিত মানববন্ধন ও মতবিনিময় সভায় করুণ আর্তি জানিয়ে কথাগুলো বলছিলেন যুবদলের নেতা মাহবুবুর রহমান রিপনের মা রওশন আরা।
১ ঘণ্টা আগেযৌতুকের মামলায় সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে মামুন মিয়া নামের এক পুলিশ কনস্টেবলকে এক বছর ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এক হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে