মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চা-বাগান ঘুরে দেখার জন্য এত দিন কোনো ফি নেওয়া হতো না। তবে এবার পর্যটকদের চা-বাগানে প্রবেশের জন্য গুনতে হবে ২০ টাকা, যা চা-শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে খরচ করা হবে।
আজ শনিবার মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল বিভাগীয় শ্রম দপ্তরের সভাকক্ষে চা-শ্রমিক ও চা-শ্রমিক ইউনিয়ন নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় শ্রম, কর্মস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন এসব কথা জানান।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, চা-শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে যা যা প্রয়োজন, তা ব্যবস্থা করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে প্রবেশ ফি নেওয়া হয়, কিন্তু চা-বাগান দেখার জন্য কোনো ফি নেওয়া হয় না। পর্যটকদের জন্য চা-বাগানে প্রবেশ ফি ২০ টাকা করা হবে। আর এই টাকা চা-শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নকাজে ব্যবহার করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘খুব শিগগিরই চা বাগানগুলোতে নারীদের ওয়াশ রুমের ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এ বিষয়ে বাগান কর্তৃপক্ষ বাধা দিলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ চা বাগানগুলোতে নারী চা শ্রমিকদের জন্য ওয়াশ রুম না থাকা এর চেয়ে বড় অসামাজিক কাজ আর কিছু হতে পারে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামানের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক ইসরাইল হোসেন, জেলা পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন, বিভাগীয় শ্রম দপ্তর শ্রীমঙ্গলের উপপরিচালক মহব্বত হোসাইন, বিভাগীয় শ্রম দপ্তর ঢাকার উপপরিচালক নাহিদুল ইসলাম, শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসলাম উদ্দিন, বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের উপদেষ্টা তপন দত্ত, সহসভাপতি পংকজ কন্দ প্রমুখ।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চা-বাগান ঘুরে দেখার জন্য এত দিন কোনো ফি নেওয়া হতো না। তবে এবার পর্যটকদের চা-বাগানে প্রবেশের জন্য গুনতে হবে ২০ টাকা, যা চা-শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে খরচ করা হবে।
আজ শনিবার মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল বিভাগীয় শ্রম দপ্তরের সভাকক্ষে চা-শ্রমিক ও চা-শ্রমিক ইউনিয়ন নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় শ্রম, কর্মস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন এসব কথা জানান।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, চা-শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে যা যা প্রয়োজন, তা ব্যবস্থা করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে প্রবেশ ফি নেওয়া হয়, কিন্তু চা-বাগান দেখার জন্য কোনো ফি নেওয়া হয় না। পর্যটকদের জন্য চা-বাগানে প্রবেশ ফি ২০ টাকা করা হবে। আর এই টাকা চা-শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নকাজে ব্যবহার করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘খুব শিগগিরই চা বাগানগুলোতে নারীদের ওয়াশ রুমের ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এ বিষয়ে বাগান কর্তৃপক্ষ বাধা দিলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ চা বাগানগুলোতে নারী চা শ্রমিকদের জন্য ওয়াশ রুম না থাকা এর চেয়ে বড় অসামাজিক কাজ আর কিছু হতে পারে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামানের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক ইসরাইল হোসেন, জেলা পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন, বিভাগীয় শ্রম দপ্তর শ্রীমঙ্গলের উপপরিচালক মহব্বত হোসাইন, বিভাগীয় শ্রম দপ্তর ঢাকার উপপরিচালক নাহিদুল ইসলাম, শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসলাম উদ্দিন, বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের উপদেষ্টা তপন দত্ত, সহসভাপতি পংকজ কন্দ প্রমুখ।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪১ মিনিট আগে