হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ কারাগারের ভেতরে হত্যা ষড়যন্ত্রের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক মেয়র জি কে গউছ। আজ বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক জেসমিন আরা এই আদেশ দেন। এ সময় আদালতে জি কে গউছসহ আসামিরা উপস্থিত ছিলেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী আফজাল হোসেন জানান, ২০১৫ সালে ১৮ জুলাই ঈদের দিন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যা মামলায় হবিগঞ্জ কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় বিএনপি নেতা জি কে গউছকে হত্যার উদ্দেশ্যে ছুরিকাঘাত করে খুনের মামলার আসামি যুবলীগ কর্মী ইলিয়াছ মিয়া ওরফে ছোটন। এ ঘটনায় কারাগারের জেলার মো. শামীম ইকবাল বাদী হয়ে হামলাকারী ইলিয়াছকে আসামি করে একটি মামলা করেন। একই ঘটনায় সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) সানা উল্লা বাদী হয়ে আরেকটি মামলা দায়ের করেন।
ওই মামলায় জি কে গউছসহ আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়। মামলায় অভিযোগ আনা হয়, কারাগারে বসে জি কে গউছ তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মোহিত ও এমপি আবু জাহিরকে হত্যা ষড়যন্ত্রে করছিলেন। দীর্ঘ আট বছর পর এই মামলায় জি কে গউছকে গ্রেপ্তার দেখাতে ২০২৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সদর থানার তৎকালীন ওসি (তদন্ত) বদিউজ্জামান আদালতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জি কে গউছকে এই মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখাতে আদেশ দেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ২৯ আগস্ট রাতে হাইকোর্ট এলাকা থেকে ডিবি পুলিশ জি কে গউছকে আটক করে। ৩০ আগস্ট ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঢাকা সিএমএম কোর্টে হাজির করা হয়।
একই সঙ্গে ২০১৫ সালের ১৮ জুলাই হবিগঞ্জ কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় জি কে গউছকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় হবিগঞ্জ সদর থানায় দায়েরকৃত মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন ডিবির কোতোয়ালি জোনালের উপপরিদর্শক আফতাবুল ইসলাম।
শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশিদের আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শেষে ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর একই আদালতে হাজির করে আবারও ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়।
কিন্তু আদালত রিমান্ড নামঞ্জুর করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন। ৪ সেপ্টেম্বর জি কে গউছকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে হবিগঞ্জ কারাগারে প্রেরণ করা হয়। পরে ২০২৩ সালের ৭ নভেম্বর হবিগঞ্জ সদর থানার ওসি (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম এই মামলার চার্জশিট দাখিল করেন।
আদালতে মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় দীর্ঘ ১০ বছর পর বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ জেসমিন আরা এই মামলার দায় হতে জি কে গউছসহ সকল আসামিকে অব্যাহতি দেন।
এর আগে ২০১৬ সালের ১৬ নভেম্বর আদালতে কারা কর্তৃপক্ষের দায়েরকৃত মামলার চার্জশিট দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর মডেল থানার এসআই সাহিদ মিয়া। আদালত ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ২০২৩ সালের ২০ জুলাই হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল আলীম রায় ঘোষণা করেন। রায়ে কুখ্যাত সন্ত্রাসী ইলিয়াছকে দেড় বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
হবিগঞ্জ কারাগারের ভেতরে হত্যা ষড়যন্ত্রের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক মেয়র জি কে গউছ। আজ বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক জেসমিন আরা এই আদেশ দেন। এ সময় আদালতে জি কে গউছসহ আসামিরা উপস্থিত ছিলেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী আফজাল হোসেন জানান, ২০১৫ সালে ১৮ জুলাই ঈদের দিন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যা মামলায় হবিগঞ্জ কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় বিএনপি নেতা জি কে গউছকে হত্যার উদ্দেশ্যে ছুরিকাঘাত করে খুনের মামলার আসামি যুবলীগ কর্মী ইলিয়াছ মিয়া ওরফে ছোটন। এ ঘটনায় কারাগারের জেলার মো. শামীম ইকবাল বাদী হয়ে হামলাকারী ইলিয়াছকে আসামি করে একটি মামলা করেন। একই ঘটনায় সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) সানা উল্লা বাদী হয়ে আরেকটি মামলা দায়ের করেন।
ওই মামলায় জি কে গউছসহ আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়। মামলায় অভিযোগ আনা হয়, কারাগারে বসে জি কে গউছ তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মোহিত ও এমপি আবু জাহিরকে হত্যা ষড়যন্ত্রে করছিলেন। দীর্ঘ আট বছর পর এই মামলায় জি কে গউছকে গ্রেপ্তার দেখাতে ২০২৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সদর থানার তৎকালীন ওসি (তদন্ত) বদিউজ্জামান আদালতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জি কে গউছকে এই মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখাতে আদেশ দেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ২৯ আগস্ট রাতে হাইকোর্ট এলাকা থেকে ডিবি পুলিশ জি কে গউছকে আটক করে। ৩০ আগস্ট ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঢাকা সিএমএম কোর্টে হাজির করা হয়।
একই সঙ্গে ২০১৫ সালের ১৮ জুলাই হবিগঞ্জ কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় জি কে গউছকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় হবিগঞ্জ সদর থানায় দায়েরকৃত মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন ডিবির কোতোয়ালি জোনালের উপপরিদর্শক আফতাবুল ইসলাম।
শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশিদের আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শেষে ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর একই আদালতে হাজির করে আবারও ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়।
কিন্তু আদালত রিমান্ড নামঞ্জুর করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন। ৪ সেপ্টেম্বর জি কে গউছকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে হবিগঞ্জ কারাগারে প্রেরণ করা হয়। পরে ২০২৩ সালের ৭ নভেম্বর হবিগঞ্জ সদর থানার ওসি (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম এই মামলার চার্জশিট দাখিল করেন।
আদালতে মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় দীর্ঘ ১০ বছর পর বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ জেসমিন আরা এই মামলার দায় হতে জি কে গউছসহ সকল আসামিকে অব্যাহতি দেন।
এর আগে ২০১৬ সালের ১৬ নভেম্বর আদালতে কারা কর্তৃপক্ষের দায়েরকৃত মামলার চার্জশিট দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর মডেল থানার এসআই সাহিদ মিয়া। আদালত ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ২০২৩ সালের ২০ জুলাই হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল আলীম রায় ঘোষণা করেন। রায়ে কুখ্যাত সন্ত্রাসী ইলিয়াছকে দেড় বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
২ ঘণ্টা আগে