ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁও-পঞ্চগড় মহাসড়কে ৫ লাখ টাকাসহ একটি ব্যাগ কুড়িয়ে পান শাকির হোসেন ওরফে সৌরভ (২৭) নামে এক ব্যবসায়ী। পরে সেই টাকার মালিকের খোঁজে শহরজুড়ে মাইকিং করে গণমাধ্যমে আলোচনায় আসেন তিনি। এরই মধ্যে এক মাসেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। কিন্তু টাকার প্রকৃত মালিক খুঁজে পাওয়া যায়নি। অবশেষে ওই টাকা অসহায়দের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সৌরভ।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় পৌরশহরে মুন্সিরহাট মহল্লার কোরাআনের হাফেজ মো. হৃদয়ের (২২) চোখের চিকিৎসার জন্য ৩ লাখ টাকার একটি চেক তুলে দেন সৌরভ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান, প্রেসক্লাব সভাপতি মনসুর আলী ও কুড়িয়ে পাওয়া যুবক সৌরভ। সেখানে অন্ধ হাফেজ হৃদয়ের সমস্যার কথা শুনে চোখের চিকিৎসার জন্য একটি চেক তাঁর হাতে হাতে তুলে দেন তাঁরা।
এ বিষয়ে সৌরভ বলেন, ‘একটি গণমাধ্যমে জানতে পেরেছি হাফেজ হৃদয় একটি অসুখে দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। টাকার জন্য অস্ত্রোপচার করাতে পারছেন না। তাই ৫ লাখ টাকার মধ্যে তাঁকে ৩ লাখ টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। বাকি দুই লাখ টাকা আমার এক বন্ধুর বাবা গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন তাঁর চিকিৎসা বাবদ ও স্থানীয় কিছু দরিদ্র মানুষকে দেব।’
হাফেজ হৃদয় বলেন, ‘এত দিন অস্ত্রোপচারের জন্য টাকা জোগাড় করতে না পারায় চোখের আলো ফিরে পাইনি। এখন সৌরভ ভাইয়ের সহায়তায় অস্ত্রোপচারের পর দুটি চোখই সমান সচল হয়ে উঠবে। আবার আগের মতোই সব দেখতে পাব। তাই খুব খুশি লাগছে। আর এ জন্য আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।’
সদর উপজেলা ইউএনও আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান বলেন, ‘এটি নিঃসন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। আমি ধন্যবাদ জানাই ওই যুবককে। সেই সঙ্গে হৃদয় যাতে সুস্থ হয়ে আবার পৃথিবীর আলো দেখতে পারেন সেই প্রত্যাশা করি।’
ঠাকুরগাঁও-পঞ্চগড় মহাসড়কে ৫ লাখ টাকাসহ একটি ব্যাগ কুড়িয়ে পান শাকির হোসেন ওরফে সৌরভ (২৭) নামে এক ব্যবসায়ী। পরে সেই টাকার মালিকের খোঁজে শহরজুড়ে মাইকিং করে গণমাধ্যমে আলোচনায় আসেন তিনি। এরই মধ্যে এক মাসেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। কিন্তু টাকার প্রকৃত মালিক খুঁজে পাওয়া যায়নি। অবশেষে ওই টাকা অসহায়দের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সৌরভ।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় পৌরশহরে মুন্সিরহাট মহল্লার কোরাআনের হাফেজ মো. হৃদয়ের (২২) চোখের চিকিৎসার জন্য ৩ লাখ টাকার একটি চেক তুলে দেন সৌরভ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান, প্রেসক্লাব সভাপতি মনসুর আলী ও কুড়িয়ে পাওয়া যুবক সৌরভ। সেখানে অন্ধ হাফেজ হৃদয়ের সমস্যার কথা শুনে চোখের চিকিৎসার জন্য একটি চেক তাঁর হাতে হাতে তুলে দেন তাঁরা।
এ বিষয়ে সৌরভ বলেন, ‘একটি গণমাধ্যমে জানতে পেরেছি হাফেজ হৃদয় একটি অসুখে দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। টাকার জন্য অস্ত্রোপচার করাতে পারছেন না। তাই ৫ লাখ টাকার মধ্যে তাঁকে ৩ লাখ টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। বাকি দুই লাখ টাকা আমার এক বন্ধুর বাবা গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন তাঁর চিকিৎসা বাবদ ও স্থানীয় কিছু দরিদ্র মানুষকে দেব।’
হাফেজ হৃদয় বলেন, ‘এত দিন অস্ত্রোপচারের জন্য টাকা জোগাড় করতে না পারায় চোখের আলো ফিরে পাইনি। এখন সৌরভ ভাইয়ের সহায়তায় অস্ত্রোপচারের পর দুটি চোখই সমান সচল হয়ে উঠবে। আবার আগের মতোই সব দেখতে পাব। তাই খুব খুশি লাগছে। আর এ জন্য আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।’
সদর উপজেলা ইউএনও আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান বলেন, ‘এটি নিঃসন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। আমি ধন্যবাদ জানাই ওই যুবককে। সেই সঙ্গে হৃদয় যাতে সুস্থ হয়ে আবার পৃথিবীর আলো দেখতে পারেন সেই প্রত্যাশা করি।’
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে চুরির অভিযোগে এক যুবককে গণপিটুনি নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বারপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম রাহিম (২২)। তিনি দক্ষিণ বারপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
৩ মিনিট আগেগতকাল সোয়া ১টার দিকে টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচল করা ‘ক্ষণিকা’ বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বাসের ড্রাইভারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আঘাত পেয়ে ক্রিসেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে রাত সাড়ে ৮টায় উত্তরা পশ্চিম থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় আসামিদে
৪ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে পোশাকশ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৫ জনকে ছাঁটাই ও মামলা করেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ মামলায় পুলিশ আজ বুধবার সাত শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা সোলায়মান কবির বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মাম
১০ মিনিট আগেমাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
৩০ মিনিট আগে