গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সব নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। জেলার প্রধান নদ-নদীগুলোর মধ্যে তিস্তা নদীর পানি আজ রোববার সকাল থেকে ৫৭ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যান্য নদ-নদীর পানি বাড়া অব্যাহত আছে। জেলার যমুনা, তিস্তা, করতোয়া ও ব্রহ্মপুত্র নদ-নদীর পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
আজ বিকেলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, জেলার প্রধান নদ-নদীগুলোর মধ্যে পানি বেড়ে সুন্দুরগঞ্জের তিস্তা নদের কাউনিয়া পয়েন্ট বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া ঘাঘট ৫৬ সেন্টিমিটার, করতোয়া ৯০ সেন্টিমিটার পানি বেড়ে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি ও মোল্লারচর ইউনিয়নের বিভিন্ন চরাঞ্চল ঘুরে স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নদের পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চলে রোপণ করা আমন ধানসহ অন্যান্য ফসল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাপক নদীভাঙন দেখা দিয়েছে।
কামারজানি ইউনিয়নের কালা সোনাচরের বাসিন্দা রফিকুর ইসলাম বলেন, কয়েক দিন থেকে ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে তিস্তা নদের পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানি বাড়া এ রকম অব্যাহত থাকলে তিস্তা নদের চরে লাগানো আমন ধান, শাকসবজি, বাদাম ও ডাল খেত তলিয়ে যাবে। ভারী বৃষ্টির কারণে বাদামখেতের চারা উপড়ে পড়েছে।
মোল্লারচর ইউনিয়নের হাতিয়াচরের বাসিন্দা রাজা মিয়া বলেন, নদীতে পানি বাড়ছে, সেই সঙ্গে নদীভাঙন শুরু হয়েছে। তবে বড় বন্যা হওয়ার আশঙ্কা কম।
সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল হাই বলেন, বন্যা আর নদীভাঙনে চরের মানুষদের সর্বনাশ করছে। চরের মানুষগুলো একটু অর্থনৈতিকভাবে দাঁড়াতে ধরে, আর বছরে দুই থেকে তিন বার বন্যা হয়ে মাঝা ভেঙে দিয়ে যায়।
গাইবান্ধা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, জেলায় প্রায় সব নদ-নদীর পানি বাড়লেও তিস্তা ছাড়া অন্যান্য নদের পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বাড়লে এবার কোনো বড় বন্যা হওয়ার আশঙ্কা নেই।
মোল্লারচর ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান বলেন, উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিতে নদীর পানি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বন্যা হওয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। পানি বেড়ে কিছু জায়গায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।
গাইবান্ধায় ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সব নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। জেলার প্রধান নদ-নদীগুলোর মধ্যে তিস্তা নদীর পানি আজ রোববার সকাল থেকে ৫৭ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যান্য নদ-নদীর পানি বাড়া অব্যাহত আছে। জেলার যমুনা, তিস্তা, করতোয়া ও ব্রহ্মপুত্র নদ-নদীর পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
আজ বিকেলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, জেলার প্রধান নদ-নদীগুলোর মধ্যে পানি বেড়ে সুন্দুরগঞ্জের তিস্তা নদের কাউনিয়া পয়েন্ট বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া ঘাঘট ৫৬ সেন্টিমিটার, করতোয়া ৯০ সেন্টিমিটার পানি বেড়ে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি ও মোল্লারচর ইউনিয়নের বিভিন্ন চরাঞ্চল ঘুরে স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নদের পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চলে রোপণ করা আমন ধানসহ অন্যান্য ফসল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাপক নদীভাঙন দেখা দিয়েছে।
কামারজানি ইউনিয়নের কালা সোনাচরের বাসিন্দা রফিকুর ইসলাম বলেন, কয়েক দিন থেকে ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে তিস্তা নদের পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানি বাড়া এ রকম অব্যাহত থাকলে তিস্তা নদের চরে লাগানো আমন ধান, শাকসবজি, বাদাম ও ডাল খেত তলিয়ে যাবে। ভারী বৃষ্টির কারণে বাদামখেতের চারা উপড়ে পড়েছে।
মোল্লারচর ইউনিয়নের হাতিয়াচরের বাসিন্দা রাজা মিয়া বলেন, নদীতে পানি বাড়ছে, সেই সঙ্গে নদীভাঙন শুরু হয়েছে। তবে বড় বন্যা হওয়ার আশঙ্কা কম।
সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল হাই বলেন, বন্যা আর নদীভাঙনে চরের মানুষদের সর্বনাশ করছে। চরের মানুষগুলো একটু অর্থনৈতিকভাবে দাঁড়াতে ধরে, আর বছরে দুই থেকে তিন বার বন্যা হয়ে মাঝা ভেঙে দিয়ে যায়।
গাইবান্ধা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, জেলায় প্রায় সব নদ-নদীর পানি বাড়লেও তিস্তা ছাড়া অন্যান্য নদের পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বাড়লে এবার কোনো বড় বন্যা হওয়ার আশঙ্কা নেই।
মোল্লারচর ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান বলেন, উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিতে নদীর পানি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বন্যা হওয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। পানি বেড়ে কিছু জায়গায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
১ ঘণ্টা আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে